পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৮৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झुलाक १. S BBB SSSSSS MZ DD BBD DBBD DBB DDBB BBB S अिहे अकारद्र बोथात्र मकल फूर्जारे डिजाऐत्ड श्ब्र । बोथात्र ८कत्र SSBBBB BBB B BD BBB BDDD BBD DDD BB BBBBB চারি ভাগে ও বমি ভাগকে তিঙ্গভাগে বিভক্ত করিবে, ইহার পরে হোমকৰ্ত্ত বালকের ডানদিকের কেশ-ভাগের এক চতুর্থভাগে “ওঁ ওষধে জায়স্বৈনং” এই মন্ত্র উচ্চারণ করিয়া তিনটা কুশপিালী অর্পণ ক্ষরিবে এবং শেই কুশপিঞ্জলীর সহিত সেই কেশগুলি ৰাষহকে গ্রহণ করিয়া ডান হাতে তাম্রকুর লইয়া “ওঁ স্বধিতে মৈনংহিংসীঃ ” এই মন্ত্রে চালনা করিবে ও লৌহস্কুরের দ্বারা “ওঁ যেন পৰৎ সবিত ক্ষুরেণ সোমস্ত রাজ্ঞে বরুণন্ত বিদ্বান । তেন তে ব্ৰহ্মণে বপভেদ মস্তাযুদ্মান জরদষ্টীর্ষথসিৎ - এই মন্ত্ৰটী উচ্চারণে ছেদন করিয়া শমীপত্রের সহিত মিশাইরা বালক জননীর হস্তাঞ্জলিতে অর্পণ করিবে। এই সময়ে ছিন্ন কেশগুলির অগ্রভাগ পূৰ্ব্বদিকে রাখিতে হয়। বালকের জননী সেই কেশগুলি বৃধগোময়ের উপরে রাখিয়া দিবেন। এইরূপে ডানদিকের চারিভাগ কেশ ছেদন করিবে । ছেদনের মন্ত্র ব্যতীত অপর সকল নিয়মই পূৰ্ব্বের সমান। ২য় বার ছেদন মন্ত্র “ওঁ যেন ধাতা বৃহস্পতে রয়েরিন্দ্রস্ত চায়ুষে বপৎ । তেন তে আয়ুষে বপানি স্বশ্লোকায় স্বস্তয়ে ।” তৃতীয়বার ছেদনের মন্ত্র “ওঁ যেন ভূয়শ্চ রাত্র্যাং জ্যোক্ চপগুতি সুৰ্য্য। তেন তে আয়ুষে পামি মুশ্লোক্যায় স্বস্তয়ে ” এবং এই তিনট মন্ত্র পাঠ করিয়া চতুর্থ ভাগ ছেদন করিতে হয় । ইহার পরে হোমকৰ্ত্ত বালকের উত্তরে গিয়া বসিবেন এবং বালকের পিতা রাম কর্ণের উপস্থিত কেশে পূর্কের স্থায় দর্ভপিঞ্জলী অর্পণ পৰ্য্যস্ত কার্য শেষ করিয়া পূৰ্ব্বোক্ত তিনটী মস্ত্রে তিনবার ছেদন করিবেন। তৎপরে পূর্বের স্কায় সেই কেশগুলিকে বালকের জননী বৃষগোময়ের উপরে রাখিয়া দিবেন । ইহার পর হোমকৰ্ত্ত অঙ্গুষ্ঠ ও উপকনিষ্ঠ অঙ্গুলীদ্বারা “ওঁ যৎ ক্ষুরেণ মার্জয়তা সুপেশম বপসি কেশান ছিন্দি মাস্তাযু: প্রমোষীঃ ” এই মস্ত্ৰোচ্চারণে ক্ষুরের মার্জন করিবেন। অনন্তর বালকের মাতা নাপিতের হস্তে ক্ষুর অর্পণ করিয়া “শীতোষ্ণাভিরস্তিরক্ষুন্নমমুংকুশলী কুঙ্ক । এইরূপ আদেশ করিবেন। নাপিতকে “করোমি” বলিয়া স্বীকার করিতে হয় । ইহার পরে নাপিত সেই শীতলোক জলে সকল কেশ ভিজাইয়া মুগুন করিবে। এই সময়েই কর্ণবেধ করিতে হয়। অনন্তর হোমকর্তী প্রায়শ্চিত্ত ও স্বিষ্টকৃৎ হোম সমাপন করিবেন । ইহার পরে দক্ষিণাদান বাস্তাদিপূর্ণ শরাগুলি নাপিতকে দিতে হয়। কুমারীর চুড়ায়ও এই সকল কাৰ্য্য করিতে হয় । কিন্তু তাহাতে কোন মন্ত্র [ e్కలి ) চূড়াকরণ 饑磨 পড়িতে হয় দা, বিয়া ময়েই এই সকল কার্ধ্যের জনুষ্ঠান করিবে । ( বাসুদেবভট্ট বিরচিত আশ্বলায়নপদ্ধতি ।) বন্ধুৰ্ব্বেদীয় চূড়াকরণ নিবন্ধে বেরূপ বিধান আছে তদন্থপারে কৃষ্ণ কাল জানিৰে। চুক্ষাকরণের দিনে বালকের পিত নিত্যক্রিয় সমাপন করিয়া গুড়লগ্নে গৌৰ্য্যাদি মাতৃক পূজা, বস্থধারা ও বৃদ্ধিশ্রাদ্ধ করিবেন । তৎপরে “ওয় অস্তেত্যাদি মৎপুত্রস্তামুকত চুড়াকরণকৰ্ম্মণি কৰ্ত্তব্যে যথাসম্ভব • গোত্রশাখনামত্যে ব্রাহ্মণেভ্যে যথোপকল্পিতং তৃপ্তেfপরিকময়মহমুৎসুতো ” এইরূপ বাক্য উচ্চারণ করিয়া তিনটী ভোজ্য উৎসর্গ করিবে, তৎপরে তিনজন ব্রাহ্মণ ভোজন করাইয়া সাধ্যানুসারে তা লানি ও দক্ষিণা প্রদান করিবে। ইছার পরে প্রাঙ্গণে ছায়ামগুপের মধ্যে পূৰ্ব্বমুখে উপবেশন করিয়া অগ্নি স্থাপন করিবে। উষ্ণজল, শীতলঙ্গল, নবনীত পিও, শ্বেত্তশল্পৰ্কীর তিনট কাটা, কুশনিৰ্ম্মিত নয়ট ত্রিপাত্র, তাম্রকুর, ও নুতন শরাতে বৃষগোময় এই সকল দ্রব্যের সংগ্রহ করিতে হয় । ইহার পরে পবিত্রচ্ছেদন, প্রোক্ষণীর উপরে স্থাপন, প্রণীত পাত্রের জলে প্রোক্ষণী পুরণ, বা মহস্তের উপরে প্রোক্ষণীটকে উঠাইয়ালওয়া, ডান হাতের অঙ্গুলী গুলি চিৎ করিয়া প্রেক্ষিণী হইতে জল উঠান, ঐ জলে সমস্ত দ্রব্যের প্রোক্ষণ, আজাস্থালীতে ঘৃত ঢালিয়া দেওয়া, জলস্ত অনলে বেষ্টন, পর্য্যগ্নীকরণ, শ্রবর্টিকে উত্তপ্ত করা, সম্মার্জন, কুশপত্র দ্বারা শ্রবর্টির মূল মধ্যে ও অগ্রভাগ মার্জন, প্রণীত জলদ্বারা জজু্যক্ষণ, পুনৰ্ব্বার উত্তপ্ত করণ, ও ভূমিতে স্থাপন, প্রাজ্যোৎপবন, আজ্যাবেক্ষণ, উপযমন, কুশপত্র ও প্রোক্ষণী জল ৰামহস্তে গ্রহণ, উঠিয়া অগ্নিতে সমিধৃনিক্ষেপ, অগ্নি পযু ক্ষণ, প্রণীতাপাত্রে পবিত্র স্থাপন এবং অগ্নির উত্তরদিকে প্রোক্ষণীপাত্র স্থাপন এই সকল কাৰ্য্যগুলি যথাক্রমে স্থানিয়মে সমাপন করিবে । বালকের জনলী বালককে স্নান ও নুতন বস্ত্রদ্বয় পরিধান করাইবেন ও কোলে লইয়া অগ্নির উত্তরদিকে উপৰেশল্প করিক্সে । ব্রাহ্মণ *ওঁং জল্পেশ্বং সত্য নামালি” এই বলিস্ক জমির মামকরণ ও অম্বারম্ভপূর্বক “ওঁ প্রজাপতয়ে স্বাহ । ইদং প্রজাপতয়ে ” এই মন্ত্রে অগ্নির বায়ুকোণ হইতে আরম্ভ কৰিয়া অগ্নিকোণ পৰ্য্যন্ত ঘৃতধারা দান ও “ওঁ ইস্রায় স্বাহ । ইদমিন্দ্রায়” এই মন্ত্ৰে নৈঋতকোণ হইতে মারম্ভ করিয়া ঈশানকোণ পৰ্য্যস্ত অনবচ্ছিন্ন স্থতধারা প্রদান করিবে, ইহাকে আধার বলে । তৎপরে “ওঁ অগ্নয়ে স্বাহ । ইদমগ্নয়ে” এই মন্ত্রে অগ্নির উত্তরভাগে এবং “ওঁ সোমায় স্বাহ । ইদং সোমায়” এই মন্ত্রে অগ্নির দক্ষিণে ঘৃতাহুতি দিবে। এই দুইটাকে সাজ্যভাগ বলে। ইহার পরে প্রায়শ্চিত্ত হোম ও