পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*monomeroos ‘.

  • :झउछझ्ञ

歌 ভারতী ঠাকুরের কুটারদ্ধারে মানিয়া সজ্জিত কল্পিল, দেখিতে দেখিতে সন্ন্যাসীক্ষার উপযোগী সমস্তই জাসিল । এদিকে । গৌরচন্দ্র কীৰ্ত্তনানন্দে বিভেক্ষ হইয়। লাচিতে লাগিলেন। সংকীৰ্ত্তনের ধ্বনিতে জাঙ্কষ্ট হইল্প চারিদিক হইতে নর নারী, বালক বালিক ছুটির জ্ঞাসিয়া ভারতীর কুটীয়ম্বার ঘেরিয়া দাড়াইল । গৌরের মোহনমূৰ্ত্তি ও তৎকালের ভাৰ দেখিয়া সকলেই কাষ্ঠপুত্তলিকায় স্থায় দাড়াইয়া থাকিল, গৌরচঞ্জের সন্ন্যাস, তাহার ও পত্নীর অবস্থা কি হইবে ভাবিয়া সকলেরই নয়ন বহিয়া জল পড়িতে লাগিল । বৈষ্ণব কবিগণ নাগরিকগণের এই সময়ের অবস্থা অতি সুন্দরভাবে বর্ণনা করিয়াছেন, তাহা দেখিলে নিতান্ত পাষাণ হৃদয়ও গলিয়া যায়। ক্রমে বেল অবসান হইতে চলিল, তখনও গৌরচন্দ্রের প্রেমাবেগের সম্বরণ হইল না । অবশেষে নিতাইয়ের ঈঙ্গিতে গৌরচন্দ্র একটু স্থির হইয়া বসিলেন। তখন গৌরের মুগুন করিবার জন্ত একজন নাপিত ডাকা হয় । লাপিত আসিয়া গৌরচন্দ্রকে প্রণাম করিয়া বসিল । প্রভুর সুন্দর কেশরাজি চিয়দিনের তরে অস্তৰ্হিত হইবে ভাবিয়া ভক্তগণ কাদিয়া ব্যাকুল হইলেন। তাহ দেখিয়া শুনিয়া দর্শকমণ্ডলীর হৃদয় গলিয়া গেল, তাহারাও কাদিয়া উঠিল । নাপিত ক্ষুর তুলিবে কি, এই সকল ভাবিয়া চিন্তিয়া বুক্‌ ভাসাইয়। কাদিতে লাগিল। গৌরচন্দ্র ও প্রেমাবেগে নানাবিধ ভাব প্রকাশ করিতে লাগিলেন । কাজেই ক্ষৌরকর্শ্বে অনেক বিলম্ব হইতে লাগিল । চৈতন্যমঙ্গলের মতে নাপিত মুগুন করিতে অস্বীকার করায় গৌরচন্দ্র তাহাকে কাতরস্বরে অনেক বলিয়াছিলেন । শেষে নাপিতও হরিনামে মত্ত হইয়া গোঁরের হাত ধরিয়া নৃত্য করিয়াছিল । এই সময়ে চাকদীগ্রামবাসী গঙ্গাধর ভট্টাচাৰ্য্য গেীয়াঙ্গের মুগুন দেখিয়া হাহাকার করিয়া কাদিতে কঁাদিতে মুস্থিত হইয় পড়িলেন । এদিকে বেল অবসান হইয়া আসিল, নাপিত কোন মতে নয়নজলে বুক ভাসাইয়া কাদিতে কাদিতে ক্ষৌরকার্য্য সমাধা করিল। কেশগুলি দর্শন করিবার নিমিত্ত সকলে স্থড়াছড়ি করিতে লাগিল, কিন্তু স্পর্শ করিতে কাহারও সাহস হইল না । গৌরভক্তমণ্ডলী ঐ কেশগুলিকে গঙ্গাতীরে মৃত্ত্বিক খনন করিয়া রাখিয়া দিয়াcछ्न ७ ऊांशंद्र खे°दद्र ¢कछैौ भभिद्र ॐांन श्झेद्रांरक्ष । কাটোয়ায় অস্তাপি সেই স্থান প্রভুর কেশসমাধি নামে বিখ্যাত, ভক্ত বৈষ্ণবগণ তথায় যাইয়া প্রেমানমো গড়াগড়ি করিয়া প্রাণ শীতল করেন । নাপিতের কার্য শেষ হইলে প্রভু স্নান করিতে গেলেন, [ 8રક્ત ]. হইতে তোমার নাম হুইল শ্ৰীশ্ৰী কৃষ্ণচৈতন্ত ।” ਾਲੇ too. 賺 o দর্শকমণ্ডলীও হাহাকার করিয়৷ দৌড়াইয়া চলিল । সাপিত অন্ত্রগুলি মাথায় করিয়া মৃত্য করিতে করিতে গঙ্গায় বাইর অগ্রগুলি দূরে লিক্ষেপ করিল। বৈষ্ণবগণ বলেন যে, নাপিত যে হাতে প্রভুর মস্তক মুগুন করিয়াছে, সে হাতে আর কাহারও ক্ষৌরকার্য্য করিবে না, জন্মের মত ব্যবসায় পরিত্যাগ করিবে স্থির কল্পিয়াই অস্ত্রগুলি গঙ্গায় নিক্ষেপ করিয়াছিল । প্রভু স্নান করিয়া আর্দ্রবসনে তারতীর নিকটে আসি লেন, অপর সকলেও প্রভূর স্তায় ভিজা কাপড়ে হরিধ্বনি করিতে করিতে তথায় উপস্থিত হইয়াছিল । ভারতী তিন খণ্ড বস্ত্র হস্তে দাড়াইয়াছিলেন । ইহার একখানি কেীপীন আর দুইখানি বহির্বাস। গৌরাঙ্গ আসিলে ভারতী সেই তিনখানি বস্ত্রখণ্ড তাহাকে অর্পণ করিলেন । নিমাই তখন কৃতার্থ হইয়। অরুণ বসন মস্তকে ধারণ করিয়া দাড়াইয়া করযোড়ে বলিতে লাগিলেন, “ভাই বন্ধু ! বাবা ! মা ! তোমরা অনুমতি কয়, আমি এখন ভবসাগর পার হইব । তোমরা আমার আশীৰ্ব্বাদ কর, যেন আমি কৃষ্ণ পাই ।” এই কথা শুনিয়া উপস্থিত লোকমণ্ডলীর চক্ষু দিয়া দর দর করিয়া অশ্রধারা পড়িতে লাগিল। ভারতী কাদিতে কাদিতে গৌরচক্রের কর্ণে সন্ন্যাসমস্ত্র দিলেন । কেশবভারতী মন্ত্ৰ দিয়া নিমাইয়ের কি নাম রাথিবেন ভাধিতে লাগিলেন। অনেকক্ষণ ভাবিয়া নিমাইয়ের বুকে হাত দিয়া বলিলেন, “বাপ নিমাই ! তুমি জীবমাত্রকে শ্ৰীকৃষ্ণে চৈতন্ত করাইলে, অতএব আজ এইরূপে মহাপ্রভুর নামকরণ হইলে সেই নামট মুখে মুখে সকলে শুনিতে পাইলেন, তখন কেহ কৃষ্ণ কেহ বা চৈতন্য বলিয়া চীৎকার করিতে লাগিলেন । পূৰ্ব্ব কথিত গঙ্গাধর ভট্টাচাৰ্য্য গৌরের শ্ৰীকৃষ্ণচৈতন্য নাম গুনিয়া “চৈতন্ত চৈতন্ত" করিতে করিতে গঙ্গাতীরে দৌড়িয়া চলিল। তদবধি তাহার মুখে “চৈতন্ত” ভিন্ন অঙ্গর অদ্য কথা উচ্চারিত হইল না । গ্রামবাসীগণ তাহাকে ক্ষেপ মনে করিয়া চৈতন্যদাস নামে ডাকিতে লাগিল । গৌরাঙ্গের অন্তর্ধানের পর ইনি বৈষ্ণবধর্শকে द्रक्र कट्ट्रन ! কিয়ৎকালের মধ্যেই সেই জনরব থামিয়া গেল। সকলেই এক দৃষ্ট্রে তাহার মুখপানে চাহিয়া কাষ্ঠপুত্তলিকার স্থায় দাড়াইরা থাকিল। এই সময়ে নাকি দর্শকবৃন্দের মধ্যে অনেকেই সংসার পরিত্যাগ করিয়া সন্ন্যাসী হইয়াছিলেন। গৌরাঙ্গ করযোড়ে "আমি বৃন্দাবনে আমার প্রাণनांएथंद्र कॉरल् छजिलांभ, पञांभां८क दिशां★ नtख” uदे कथt