পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ছায়াপথ ।

  • श्रृंनेि । ** ছায়াতরু ( ) ছায়াপ্রধtলাস্তয়ঃ শাকপার্থিববং মধ্যলো । ছায় প্রধানবৃক্ষ। লক্ষণ যথা—পূৰ্ব্বায়ু বা অপরাহ্লে যে বৃক্ষের তলে শীতল ছায়া থাকে। ছায়াপ্রধান হেতু সেই বৃক্ষকে ছায়াতর বলে । ২ জুরপুল্লাগ, ছবিয়ান ফুল। “যক্ষশ্চক্রে জমকতনয় দানপুণ্যোদকেষু স্কিন্ধছায়াতরুৰু বসতিং রামগির্য্যশ্রমেযু” ( মেঘদুত ) ছায়াভোড়ী (দেশজ ) তোড়ী ও ছায়াযোগে উৎপন্ন রাগ

বিশেষ। নি ও প বিবাদি । ( সঙ্গীতরত্নাকর ) ছায়াত্মজ (পুং ) ছায়ায় আত্মজঃ ৬তৎ। শনি। ছায়াদেবী (স্ত্রী ) গায়িত্রী দেবী। (দেবীভাগবত ১২৬৫৪ ) ছায়াক্রম (পুং ) ছায়া প্রধানোক্রমঃ শাকপার্থিববৎ সমাসঃ । ১ ছায়াতরু । ২ নমেরু বৃক্ষ । ছায়ানট, রাগবিশেষ । ইহার গ্রহ, অংশ ও দ্যাস ধৈবত ৷ এই রাগটা সম্পূর্ণ শ্রেণীভুক্ত । (নারায়ণকৃত সঙ্গীতসার । ) ইহা ছায়া ও নট যোগে উৎপন্ন। অবরোহণে তীব্র মধ্যম ব্যবহৃত হয় । সা বাদী গ সস্বাণী । ইহা নয় প্রকার নটের মধ্যে একট। নয়প্রকার নট যথা—বৃহন্নট, কেদারনট, কল্যাণনট, কামোদনট, মল্লারনট, ছায়ামট, কদম্বনট, হান্ধীরনট ও অাহীরীনট । ( সঙ্গীতরত্নাকর ) ছায়ানট (পুং ) ছায়ানট রাগবিশেষ । ইহার লক্ষণ। “ধৈবতাংশগ্রহন্তাসস্থায়ানট; প্রকীৰ্ত্তিতঃ । সম্পূর্ণ কথিতশ্চাসেী কবিভিস্তত্বদৰ্শিভি: ” ( সঙ্গীতসার ) । [ ছায়ানট দেখ। ] | ছায়াপথ (পুং ) ছায়াযুক্তঃ পন্থাঃ শাকপার্থিববৎ সমাস । ১ দেবপথ । ২ আকাশ । “ছায়াপথেনেব শরৎ প্রসন্নং * (রযু ) ৪ জ্যোতিশত্র মধ্যবর্তী অৰ্দ্ধমণ্ডলাকৃতি প্রদেশবিশেষ । ৫ জ্যোতিশ্চক্র মধ্যবৰ্ত্তী মওলাকার নক্ষত্র শ্রেণী । • । মেঘশূন্ত রজনীতে নিৰ্ম্মল আকাশে অসংখ্য তারকরাজির সহিত উত্তর হইতে দক্ষিণ পর্য্যন্ত বিস্তৃত যে শুভ্রবর্ণ নীহারবৎ পদার্থ দৃষ্ট হয়, উছাকে জোতিৰ্ব্বিদেরা ছায়াপথ বা নীহারিকা বলিয়া থাকেন। তদ্ভিয় কবিগণ ইহাকে দেববত্ম, দেবমার্গ ইত্যাদি কত নাম দিয়া থাকেন। সাধারণ লোকে উহাকে যমকুলি অর্থাৎ ঘমের বাড়ী যাইবার রাস্ত কহে। এই অদ্ভুত পদার্থের প্রতি দৃষ্টি নিক্ষেপ করি লেই ইহার স্বরূপ তত্ত্ব অবগত হইবার জন্তু কাহার চিত্ত ব্যাকুল না হয় ? কাহার চিত্ত সংশয়দোলায় আন্দোলিত হইয়া দুর্দান্ত কৌতুহল বশে এই মনোহর বিমানস্থ পদার্থের ॐडि थांदिङ न ङ्य़ ? WI లి' इtग्नांडनम्न (९) হা স্বরূপক্ষা उनक অন্তৰ शशमूल, সহজ দৃষ্টিতে এই পথে কেবল গুস্ত্রবর্ণ নীহারবৎ প্রতীয়भांन श्छ भाज, किरु खे९झई मूत्रशैक्रण यह नाशय्या हेशद्र ভিতর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অগণ্য তারকারাজি কৃষ্ট হয়। এই সকল তারার পশ্চাতে আবার পূর্ববৎ নীহারিকা দৃষ্ট হয়। অপেক্ষাকৃত উৎকৃষ্টতর দূরবীক্ষণ যন্ত্রের সাহায্যে এই দ্বিতীয় স্তবকেও কেবল তারাসমষ্টি দেখিতে পাওয়া যায়, তখন আবার নীহারিকাময় তৃতীয় স্তবক দৃষ্টিপথে পতিত হয়। জ্যোতিৰ্ব্বিদ পণ্ডিতগণ সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট যন্ত্রসাহায্যে তাহাতেও তারাপুঞ্জ দেখিয়াছেন । কিন্তু যতই তাহার এক এক স্তর বিশ্লিষ্ট করিয়া যান, ততই পশ্চাতে সেই এক নীহারিকাময় স্তর দেখিতে পান । জ্যোতিৰ্ব্বেত্তা পণ্ডিগণ অনুমান করেন, এই সকল স্তরও ক্ষুত্র ক্ষুদ্র তারাসমষ্টি হইবে । ছায়াপথের এই সকল তারক এত দূরবর্তী যে আমরা ইহাদিগকে স্পষ্ট দেখিতে পাই না, রাশি রাশি একত্র হইয়া পাতলা মেঘৰৎ প্রতীয়মান হয় মাত্র । ইহাদের দূরত্ব ও আকারের বিষয় পৰ্য্যালোচনা করিলে অতীব বিস্ময়াম্বিত হইতে হয়। ছায়াপথের সকল তারকা পৃথিবী হইতে সমান দূরবর্তী নহে। এই সকল তারকা হয়ত স্বৰ্য্য অপেক্ষা বহুগুণ বৃহত্তর, উহাদের আলোক প্রতি সেকেণ্ডে লক্ষক্রোশ এই অভাবনীয় দ্রুতগতিতে ধাবমান হইলেও অযুত বর্ষে । পৃথিবীতে আসিতে পারে না। এই ছায়াপথে আমাদের তারাজগতের স্তায় কত কোট কোট জগৎ বিরাজ করিতেছে তাহার সংখ্যা নাই। ছায়াপথ এক প্রকাও বলয়ের ছায় পৃথিবীর চারি দিকে আকাশে ব্যাপ্ত আছে । ইহার অর্ধেক অংশ দুই শাখায় বিভক্ত। এই বলয়ের সহিত সমকোণ করিয়া গগনমগুলে দৃষ্টিপাত করিলে ঐ অংশ তারকার সংখ্যা অতি অরই দেখা যায়। ক্রমে যত ছায়াপথের সন্নিকট হওয়া যায়, ততই তারকা সংখ্যার বৃদ্ধি পাইতে থাকে এবং ছায়াপথের উভয় পাশ্বে ও ছায়াপথে একবারে পুঞ্জ পুঞ্জ নক্ষত্র দৃষ্ট হয়। সমস্ত স্থানেই যেন তারকাময় বোধ হয় । ইহাতে এইরূপ অনুমান করা যাইতে পারে যে, এই অনন্ত শূন্তে এই দৃশুমান নক্ষত্ররাজির সমাবেশ সৰ্ব্বত্র সমান নহে, প্রত্যুত অধিকাংশ নক্ষত্র একটা অসীমস্তরে অবস্থিত। এই স্তরের দৈর্ঘ্য ও বিস্তারের তুলনায় বেধ অত্যর। পৃথিবী এই প্রকাও স্তরের মধ্যদেশে ঈষৎ হেলানভাবে এক স্থলে অবস্থিত । ছায়াপথ রাশিচক্রকে উত্তর খগোলার্ধে একবার বৃত্ব ও মিথুন রাশির মধ্যে ও আবার দক্ষিণে খগোলান্ধে বৃশ্চিক ও ধমুরাশির মধ্যে ছেদ করিয়াছে। ছায়াপথের সকল স্থান সমান উজ্জল নয়। উজ্জ্বল স্থান সকলের আকার নানারূপ। কোথাও বৃত্তাকার, কোথাও ।