জগদীশপুর নিহালগড় ७ कछांद्र नाभ ब्रशमश्रज्ञैौ । निऊrांनtनग्न cतोरिब स बांक्ष्ट्वग्न পুত্রের সহিত রসমঞ্জরীর বিবাহ হয় । পৌষমাসে শুরু-তৃতীয়ার দিন জগদীশ পণ্ডিত অন্তৰ্ধান করেন। গৌড়ীয় বৈষ্ণব মাত্রেই এখনও জগদীশকে বিশেষ ভক্তিশ্রদ্ধা করিয়া থাকেন। উক্ত গুরু-তৃতীয়ার দিন এখনও একটী বৈষ্ণবপৰ্ব্ব বলিয়া খ্যাত । জগদীশ-ভক্তগণ ঐ দিন জগদীশ পণ্ডিতের পূজা করিয়া থাকেন। জগদীশপুর, অযোধ্যার মুলতানপুর জেলার অন্তর্গত (মুসাক্ষর খান তহসীলের ) একট পরগণা । ইহার পশ্চিমদিকে গোমতী নদী প্রবাহিত । পরিমাণ ১৫৫ বর্গমাইল । লোকসংখ্যা প্রায় ৯৫ • • • । ভর রাজাদিগের অধিপত্যকালে জগদীশপুর সাতন ও কৃঞ্চী নামে দুই পরগণতে বিভক্ত ছিল । মুসলমানেরা ভরবংশ উচ্ছেদ করিবার পর হইতে দুই পরগণা এক হইয়া জগদীশপুর নামে অভিহিত হইয়া আসিতেছে । এই পরগণাতে সৰ্ব্বশুদ্ধ ১৬৬ খানি গ্রাম অাছে। ইহার প্রধান নগর নিহালগড় । জগদীশপুর হইতে একটা বাধা রাস্তা রায়বরেলী এবং ফয়জাবাদে গিয়াছে। এখান হইতে উৎপন্ন শস্ত, বস্ত্র এবং অস্ত নানাবিধ দ্রব্য বিদেশে রপ্তানি হইয়া থাকে। ফয়জাবাদের রাস্ত এবং গোমতী নদী স্বারা বাণিজ্যের বেশ সুবিধা হইয়া থাকে । জগদীশপুর,বিহারের অন্ত বৰ্ত্তী শাহাবাদ জেলার একটা নগর । ইহার পরিমাণ ৬৫১৮ একর। লোকসংখ্যা প্রায় ১২,৪৭৫ । ১৮৫৭ খৃষ্টাব্দের সিপাহি-বিদ্রোহের সময়ে এই নগর কুমার সিংহ নামে একজন ক্ষত্রিয় রাজার অধীনে ছিল । জগদীশপুরের উত্তরপূর্বদিকে প্রায় ১৪ মাইল দূরে নালন্দা বা বড়র্গ। অবস্থিত। নালনা পূৰ্ব্বকালে একটা সমৃদ্ধিশালী বৌদ্ধ নগর ছিল, এখন তাহার ধ্বংসাবশিষ্ট প্রকাও প্রকাও স্ত,প মাত্র দৃষ্ট হইয়া থাকে । জগদীশপুরের অতি নিকটে এইরূপ একটা প্রকাও স্ত,প দেখিতে পাওয়া যায়, ইহার পরিমাণ প্রায় ২•• বর্গ ফিট্। এই স্ত,পটা অধিক উচ্চ নহে, কেবল দক্ষিণপূর্বভাগ ৭. বর্গ ফিট্। এই স্তপের দক্ষিণদিকে একটা বৃহৎ নিৰ বৃক্ষ আছে। বৃক্ষেয় নিম্নে অনেকগুলি প্রস্তরখোদিত প্রতিমূৰ্ত্তি দেখিতে পাওয়া যায়। ইহার মধ্যে একটা মূৰ্ত্তি বোধগয়াস্থিত বোধিবৃক্ষতলে উপবিষ্ট বুদ্ধদেবের মূৰ্ত্তির মত । জগদীশপুর হইতে ৮ মাইল দূরে মধুপুর। হাজারিবাগ জেলার অন্তর্গত করহারবাড়ী হইতে পাথুরে কয়লা আনয়ন জন্ত মধুপুর হইতে করহারবাড়ী পর্য্যস্ত একটী ক্ষুদ্র রেলওয়ে লাইন গিয়াছে । জগদীশপুর এই লাইনের একটা ষ্টেশন । জগদীশপুর নিহালগড়, অবোধ্যাপ্রদেশের সুলতানপুর [ g tv- ] জগজেবরায় জেলার অন্তর্গত জগদীশপুর পরগণায় প্রধান নগয় । ইহার লোকসংখ্যা প্রায় ২• • • 1 নগরটী:ক্ষুত্র। এখানে একটা গধর্মেন্ট বিদ্যালয় আছে । জগদীশ্বর (পুং) জগতামীশ্বরঃ ৬তৎ । [ জগদীশ দেখ । ] জগদীশ্বরী (স্ত্রী) জগদীশ্বর-ওঁীপ্ত। ভগবতী, পাৰ্ব্বতী । জগদে কনাথ (পুং ) জগত একোছদ্বিতীয়ে নাথঃ । জগতের প্রধান অধীশ্বর, সম্রাটু, একচ্ছত্র ধরণীপতি । জগদেব, ইহার অপর নাম জগদেব ও ত্ৰিভূবনমল্ল। দক্ষি গাত্যে মহিমুর প্রদেশে শাস্তরবংশীয় একজন রাজা । খৃষ্টীয় দ্বাদশ শতাব্দীর মধ্যভাগে ইহার প্রাকুভাব । জগদেবের পিতার নাম কাম এবং মাতার নাম বিজ লদেবী । ইহার চুই সহোদর, কনিষ্ঠের নাম সিংহদেব। জগদেবের পুত্রের নাম বস্মরস। শাস্তরবংশীয়রাজগণ চালুক্যরাজাদিগের অধীনে করদ ছিলেন। এক দিন জগদেব চালুক্যভূপতি তৈলের আদেশে ওরঙ্গলের নিকটবৰ্ত্তী অনুমকুও আক্রমণ করেন । কিন্তু যুদ্ধে *ग्नांछिड झ्हेम्नां श्रृंलांहेम्नां घांन । জগদেব প্রমার, ভক্তমালগ্রন্থ বর্ণিত একজন ভক্ত বৈষ্ণব । ইনি যে রাজ্যে বাস করিতেন, সেই রাজ্যের রাজকুমারী সাধুত ও গুণশ্রবণে মোহিত হইয়া ইহাকে বিবাহ করিবার প্রস্তাব করেন। রাজা কস্তার কথায় সম্ম ত হইয়া ইহাকে আনাইয়া অনেক যত্ন করেন, কিন্তু বিষয়-নিম্পূহ জগদেব কিছুতেই সন্মত হইলেন না। রাজকুমারী ও জগদেব ভিন্ন অপর বরে মাল্যদান করিবেন না প্রতিজ্ঞ করিলেন । রাজ উভয় সঙ্কটে পড়িয়া জগদেবকে ভুলাইবার জন্য একদিন পরমরূপসী কোন একটী নায়িকাদ্বারা হরিনাম গান করাইতে লাগিলেন, রাজনিমন্ত্রণে জগদেবও তথায় উপস্থিত ছিলেন । তিনি নৰ্ত্তকীর মুখে হরিগুণগান শুনিয়া তাহার পুরস্কার-স্বরূপ আপনার মাথা কাটিয়া অৰ্পণ করেন। তাহাতে রাজকুমারী শোকাতুরা হইয়া জগদেবের কাটামুগু সুবর্ণ থালে রাখিয়া অবলোকন করিতে লাগিলেন। কথিত আছে যে, জগদেবের কাটামুগুটীও নাকি আপনার প্রতিজ্ঞ ছাড়িল না, রাজকুমারীর মুখ না দেখিয়া উপুড় হইয়া পড়িল । অনেক যত্নেও তাছাকে রাখা গেল না। শেষে জগদীশের দেহে মুণ্ড মিলিত করিলে জগদেব ৰাচিয়া উঠিলেন । রাজকুমারীর প্রার্থনায় ও তাহার বৈষ্ণবভাব দর্শনে সন্তুষ্ট হইয়া তাহার পাণিগ্রহণ করিলেন । পরে কিছু কাল সংসারে থাকিয়া গৃহপরিত্যাগ করেন। (ভক্তমাল ) জগদেবরায়, মহিমুর ও সালেমের রাজা । ইনি বিজয়নগরাধি পতি তীরঙ্গের জামাত । * ১৫৭৭ খৃষ্টাবো মুসলমানেরা ঐরঙ্গের রাজধানী পেন্নকুও
