आ*ध्वiध्वं [ જ હs ] छ#ब्रांश्धं প্ৰলয়কালেণ্ড আক্রান্ত হয় না। এখানে চক্রাদিচিহ্নিত জামায় ষেরূপ দেখিতেছ, সেখানেও ইহার অনুরূপ মূৰ্ত্তি দেখিতে পাইবে । তথায় কল্পবৃক্ষ ও তাছার পশ্চিমে রেছিণকুও আছে । আমাকে দর্শন করিয়া সেই কুণ্ডের নির্মল বারি পান করিলে মানব আমার সাযুজ্য প্রাপ্ত হয় ।” ‘বিষ্ণুর কথা শুনিয়া ব্ৰহ্মা নীলাচলে গমন করিলেম। এখানে আসিয়া দেখিলেন একটী কাক রোহিণকুণ্ডে স্নান ও জলপান করিয়া ভগবানকে দেখিবামাত্র বিষ্ণুমূৰ্ত্তি ধারণ করিয়া নীলমাধবের পাশ্বে বাস করিতে লাগিল । এদিকে ধৰ্ম্মরাজ সংবাদ পাইয়াই তাড়াতাড়ি মালিয়া ভগবানের স্তব করিতে লাগিলেন । নীলমাধব সস্তুষ্ট হইয়া লক্ষ্মীকে ঈঙ্গিত করিলে দেবী বলিলেম,—"ধৰ্ম্মরাজ ! তুমি ভয় পাইয়াছ, যে যদি সকলেই কাকের মত মুক্ত হয়, তবে আর তোমার আধিপত্য থাটিবে মা, এ আশঙ্কা অমূলক। এই পুরুষোত্তম ক্ষেত্র ব্যতীত আর সকল স্থানেই তোমার অধিকার, কেবল এখানে কেহ প্রাণত্যাগ করিলে তুমি তাছাকে পরিত্যাগ করিবে । পরাদ্ধকাল পর্য্যন্ত আমরা এখানে নীলকাস্তমণিময়ী মূৰ্ত্তিতে অবস্থান করিব, পরে অপরাধেঁর প্রারম্ভে শ্বেত বরাহকল্পে স্বায়স্তুব মস্বস্তরে ব্রহ্মার পঞ্চম পুরুষ রাজা ইঙ্গझारभग्न श्रानिदान भूििश् श्राभद्रा श्रडश्डि इहेद । हेखशम শত অশ্বমেধ যজ্ঞ করিলে পর পুনরায় দারুময়ী চারিট মূৰ্ত্তিতে আৰিভূত হইয়া অপরাদ্ধকাল পর্যান্ত এখানে অবস্থান করিব।” তখন ব্রহ্মা ও ধৰ্ম্মরাজ স্ব স্ব স্থানে চলিয়া আসিলেন । ‘অপরাদ্ধের প্রথমে দ্বিতীয় সত্যযুগে রাজা ইঙ্গস্থ্যম অবস্তিনগরে আবির্ভূত হইলেন । তিনি পরম ভাগবত হইয়া উঠিলেন। একদিন পূজার সময় বিষ্ণুমন্দিরে গিয়া কএক জন বেদবিদকে দেখিয়া জিজ্ঞাসা করিলেন, “আপনারা কি বলিতে পারেন, আমি এই চৰ্ম্ম-চক্ষে জগন্নাথের দর্শন পাই, এমন পবিত্রস্থান কোথায় আছে ?” তথায় একজন তীর্থপৰ্য্যটক পণ্ডিত উপস্থিত ছিলেন । তিনি রাজার কথা শুনিয়া কছিলেন, “রাজন ! আমি বহু কাল হইতে অনেক তীর্থ পর্য্যটন করিতেছি ও অনেক ভ্রমণকারীর নিকটও বহু তীর্থের কথা শুনিয়াছি, কিন্তু পুরুষোত্তমক্ষেত্র অপেক্ষ পুণ্যস্থান আর কোথাও নাই । দক্ষিণ সমুদ্রতীরে ওড্রদেশে কাননাকৃত নীলাচল মধ্যে পুরুষোত্তমক্ষেত্র, এই ক্ষেত্র মধ্যে ক্রোশব্যাপী একটী কল্পবট, তাহার পশ্চিমভাগে রোহিণকুগু, এবং এই কুণ্ডের পূর্বভাগে নীলকান্তমণি-নিৰ্ম্মিত ভগবানের নীলমাধব মুৰ্ত্তি আছে, আপনি তথায় গিয়া সেই কৈবল্যদায়িনী মূৰ্ত্তি দর্শন করুন।” ‘ऊच्चैौ बांचर्ण थाई यनिङ्ग नक नजरचारे अण्डहिंछ इहेष्टणम । ४षम हेकशष्ठ ८गई डांक्रष्णग्न कथ1 डैिक कि अ जानिबांद्र জঙ্ক পুরোহিতের ভ্রাতা ধিঙাপতিকে পাঠাইয়া দিলেম । ‘विछत्रठि मांनान्हांन चछिकभ कब्रिग्ना भइॉननैौ *ां★ हईग्ना দক্ষিণ সমুদ্রষ্ঠীয়ে জাসিয়া উপস্থিত হইলেন। এখানে চারিদিকে নিবিড় বন, বিদ্যাপতি কোথায় ঘাইৰেন, কিছুই স্থির করিতে পারিলেন না । কুশাসনে বসিয়া এক মনে ভগবানকে ডাকিতে লাগিলেন । এমন সময় বেদধ্বনি তাহার কর্ণগোচর ছইল, সেই শঙ্কা লক্ষ্য করিয়া নীলগিরির পশ্চাতে শবরদ্বীপে শৰয়ালয়ে আসিয়া উপস্থিত হইলেন। এই সময় বিশ্বাবলু নামে এক বৃদ্ধ শবর ভগবানের পূজা করিয়া নিৰ্ম্মাল্য চলান ও cछाशांदाभश गहेब्र शृtरु श्रांजिण । cन दिना*िडिग्न निकल्ले তাহার উদ্দেশু শুনিয়া প্রথমে ভগবানকে দেখাইতে অসম্মত হুইল । পরে ব্ৰহ্মশাপের ভয়ে বিদ্যাপতিকে রোহিণকুণ্ডে লইয়া গেল, বিপ্রবর তখায় স্বান করিয়া নীলমাধবকে সাষ্ট্রাঙ্গে নমস্কার করিয়া অনেক স্তব স্তুতি করিলেন । পরে শবরের সহিত শবরালয়ে মালিয়া তৎপ্রদত্ত ভোগাল্প শুমাছার করিলেন ও পরে বিশ্বাবস্থর সহিত বন্ধুতা করিয়া রাজার জন্য দেবের নিৰ্ম্মাল্য লইয়া স্বদেশে ফিরিয়া আসিলেন । ইঞ্জয়াম দেবের নিৰ্ম্মাল্য পাইয়া পুরুষোত্তমে যাইতে কৃতসংকল্প হইলেন ও বিদ্যাপতিকে আহবান করিয়া কহিলেন, “আমি এ রাজ্য ছাড়িয়া সেই ক্ষেত্রে গিয়া বহুশত নগর, গ্রাম ও তুর্গ নিৰ্ম্মাণ করাইরা তথায় বাস করিব এবং জগন্নাথের প্রীতির জন্ত শত অশ্বমেধ যজ্ঞ করিব।” এই সময় নারদ আসিয়া উপস্থিত হইলেন ও রাজার অভিপ্রায় শুনিয়া তিনি ৪ হৃষ্টচিত্তে রাজার সহিত যাইতে সন্মত হইলেন । “জ্যৈষ্ঠমাসে শুক্লসপ্তমী পুষ্যানক্ষত্রে শুক্রবারে রাজা ইন্দ্রস্থায় সদলে পুরুষোত্তম অভিমুখে যাত্রা করিলেন । উৎকলের সীমায় আসিয়া মুণ্ডমালাবিভূষিত করালবদন চণ্ডিকাদেবীকে দর্শন ও র্তাহার পুজাদি করিলেন। তৎপরে চিত্রোৎপলানদীতীরে ধাতুকদর নামক বনে উপস্থিত হইলেন । মধ্যাহ্ন কালে বিশ্রাম করিতেছেন, এমন সময় ওড্ররাজ উপহার লইয়। র্তাহার সহিত দেখা করিয়া বলিলেন, “হে অবস্তিরাজ ! দক্ষিণ সাগরের কূলে নিবিড় বন মধ্যে নীলাচল অবস্থিত, তাহা অতি দুৰ্গম, লোকের কথা দূরে থাক, দেবতারাও তথায় যাইতে পারেন না । অল্পদিন হইল, গুনিলাম যেদিন বিদ্যাপতি শবরপতির সাহায্যে নীলমাধব সদর্শন করিয়া অবস্তিপুরে ফিরিয়া যান, সেইদিন সন্ধ্যাকালে প্রবল বেগে ঝড় বহিতে থাকে, তাহাতে সাগরের প্রাপ্তভূমি হইতে প্রভূজ বালুকারাশি
