अँतँबाँधं هامي 6 } अजब्रांचं স্ত্রহ্মেশ্বর-লিপিতে লিখিত আছে, রাজা অপবায়ের কোন পুত্র সম্ভান ছিল না, তাহার মৃত্যুকালে জনমেজয়-তনয় (বৃদ্ধ) বিচিত্রবীর দেশান্তরে ছিলেন, পয়ে উৎকলে আসিয়া স্লাজচ্ছত্র গ্রহণ করেন । শিলালিপিত্তে উভোতকেশরী ক্তিয় এই বংগীয় আর কোন রাজার কেশরী উপাধি পাওয়া যায় নাই। বোধ ছয়, এই উদ্যোভকেশরী হইতেই কেশরী নাম ৰিখ্যাত হইয়া থাকিবে । ইনি একজন পরাক্রমশালী রাজা ছিলেন, ইনি গৌড় ও চোড় প্রভৃতি রাজগণকে যুদ্ধে পরাজয় করিয়া ছিলেন (১৫)। থওগিরির অনস্তগুহা ইহারই ১৮শ অঙ্কে - ب (مه لأ) أنه جي farf পূৰ্ব্বে লিখিয়াছি খৃষ্টীয় ৯ম শতাকো মহারাজ যযাতি ভাবিভূত হন, এরূপস্থলে তাছার ভ্রাতার চতুর্থ পুরুষ মহারাজ উস্কোত্তকেষরী (ও পুরুষে এক শতাব্দী গণনা হিসাবে) খৃষ্টীয় ১১শ শতাৰো আবিভূত হইয়াছিলেন । এই ১১শ শতাকে গাঙ্গেয়রাজ মহাবীর চোড়গঙ্গ উৎকলরাজ্য অধিকার করেন। চোড়গঙ্গ যখন উৎকল রাজ্য আক্রমণ করেন, তখন উৎকলে কেশরীবংশীয় কোন রাজা ছিলেন কি না, এখনও শিলালিপি হইতে সে সন্ধান পাওয়া যায় নাই। উদ্যোতকেশী ও চোড়গঙ্গের সময়ে উৎকীর্ণ শিলালিপিতে পরম্পর সম্পূর্ণ সাদৃশু থাকায় অনুমান হয় ষে উদ্যোতকেশরী অথবা র্তাহার বংশধরের সময়ে মহারাজ চোড়গঙ্গ উৎকল জয় করেন। [চোড়গঙ্গ দেখ। এই সময়েই বোধ হয় কেশরীবংশীয় রাজগণ দক্ষিণাভিমুখে পলাইতে বাধ্য হন। পারল কিমেীর রাজগণ উক্ত কেশরী-বংশীয় বলিয়া আপনাদের পরিচয় দিয়া থাকেন । { জগন্নাথ গজপতি নারায়ণ দেব শব্দে দেখ। } । গঙ্গবংশীয় ২য় নরসিংহের তাম্রশাসনে লিখিত আছে— ‘গজেশ্বর চোড়গঙ্গ উৎকলরাজসিন্ধুকে মন্থন করিয়া কীৰ্ত্তিরূপ চঞ্জ, পৃথিবীরূপ রাজ্যলক্ষ্মী, মদমত্ত সহস্র হস্তী, দশহাজার অশ্ব ও অসংখ্য রত্ন লাভ করিয়াছিলেন। এই বিশাল ভূমণ্ডল মাহার চরণ, অন্তরীক্ষ যাহার নাভি, দশদিৰ বাহার কর্ণ, স্বৰ্য্য ও চন্দ্র যাহার নয়নযুগল এবং স্বর্গ লোক যাহার মস্তক, সেই ত্রিলোক ব্যাপী পরমেশ্বর পুরুষোতমের বাসযোগ্য মন্দির নিৰ্ম্মাণ করিতে কোন ব্যক্তি সমর্থ হইৰে ? এই ভাবিয়াই যেন পূৰ্ব্বতন নরপতিগণ পুরুষোত্তমের মন্দির নিশ্বাণে উপেক্ষা করেন, কিন্তু গঙ্গেশ্বর চোড়গঙ্গ উপেক্ষ न ख्रिब्र। ५े मतःि मन्तािङ्गं नििि१ यद्राश्श्रः श्ाि:णनं (०१) ।।' তাম্রশাসনের উক্ত বিবরণ দ্বারা ৰোধ হইতেছে, মহারাজ ঘষাতি ষে মন্দিরের সংস্কার করিয়া ২য় ইঙ্গস্থ্যর উপাধিলাভ कcब्रम, कांष्ण cगहे भमिब्र बिक्षदरड अथवा ख्ध इहेग्ना झिल, ঘযাতিবংশীয় কোন রাজা তাহার সংস্কার অথবং নুতন করিয়া নিৰ্ম্মাণ করাইয় দেন নাই, তাছার শিবমন্দির নিৰ্ম্মাণেই ব্যস্ত ছিলেন, কিন্তু মহারাজ চোড়গঙ্গ পুরুষোত্তমের মহামন্দির নিৰ্ম্মাণ করিয়া বৈষ্ণবগণের আনন্দবৰ্দ্ধন করিয়াছিলেন । ভুবনেশ্বরের নিকটবৰ্ত্তী কেদারেশ্বরদ্বার উৎকীর্ণ শিলালিপি পাঠে জানা যায় যে ১ • • ৪ শকে চোড়গঙ্গের আধিপত্যকালে কেদারেশ্বর মন্দির নিৰ্ম্মিত হয়, বোধ হয় ঐ সময়েই ৰ কিছু পুৰ্ব্বে জগন্নাথের মহামন্দির নির্মাণ হইতে থাকে । উৎকলের সকল ঐতিহাসিক লিখিয়াছেন, মহারাজ অনঙ্গ ভীমদেব পরমহংস বাজপেয়ীর তত্ত্বাবধানে ৩০৪ • লক্ষ টাকা খরচ করিয়া ১১৯৬ খৃষ্টাব্দে ঐ মহামন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন । কিন্তু এ কথা কতদূর সত্য তাহ স্থির করিতে পারিলাম না । গঙ্গবংশীয় রাজগণের সময়কার পঞ্চাশ ষাটুখানি খোদিত শিলাফলক ও তাম্রশাসন পাওয়া গিয়াছে, তাহার কোন খানিতে অনঙ্গভীমদেব কর্তৃক মহামন্দির নিৰ্ম্মাণের কথা আদৌ নাই, কিন্তু তৎকর্তৃক অপরাপর শত শত মন্দিরনিৰ্ম্মাণের প্রসঙ্গ বর্ণিত থাকায় স্বীকার করিতে হইবে, যে অনঙ্গভীমদেব উক্ত মহামন্দির নিৰ্ম্মাণ করেন নাই। চাটেশ্বরের শিলাফলকে তৎকর্তৃক প্রাচীন মন্দির সংস্কারের কথা शिविड थाकाइ अश्मान रुद्र cय ॐशत्र गमय्य ऽङ भश মন্দিরের সংস্কার হইলেও হইতে পারে । জগন্নাথের দেউল-করণের বলিয়া থাকেন যে, মহারাজ চোড়গঙ্গই জগন্নাথের প্রাত্যহিক বিবরণমূলক মাদলাপী লেখাইবার ব্যবস্থা করেন, তৎপর হইতে বরাবর আজি পর্য্যস্ত প্রত্যহ তালপত্রে মাদলাপঞ্জী লিখিত হইয় থাকে । উপযুপিরি মুসলমান আক্রমণে তৎপুৰ্ব্ববর্তী প্রাচীন মাদলাপঞ্জীর (०४) “बालङ्गौफ़ाङिtब्रव यङिख नषिण९ निरश्णः ८झाफ़cजोफी भू.७ गङ्ग७tष। शिबिशयाँश्लिष्णाङ्गः ८५ बिबिडf ॥“ ত্ৰক্ষেরলিপি ১rম ৪ ১১শ পংক্তি । (४७) छख ७शत्र 4षन ७ “मैवछtनrाफरक नबिtन १छ थदकमttन . दिअब्रब्रttअ; नच९ ४** छं६कौ4 णftछ् । (•१) ‘बि’*:थ ।। ९ क णब्र1झशिषूभvia९ *८झच॥: at ४१॥म् ५ क: कौउिँशषा क इ१ शृभूछब१ जभौकभूगा! म बः । भन्न)कखिनश्व्वभचभियूठ १ ब्रङ्ग छन९थानि m ७९नि८को: किधिभ१ यक६मथय! ज्ञभत्त प्रश्नाश्मि: ! •ा८नो क्छ वङ्गा खोकमषित्र९ मछिन्छ जसिर्दा भिञ्च: aानान श्रृङ्गा दाडमछ नृभडि: (कानाभकर्ड, कमखtछडrtषानुरेभक्रt*क्रिकभग्रt stजथ नtप्रचब्रः ।" ( ५॥ १ङ्गलि” प्रश्नः प्ठiचश्नं{ग्रन्।। ५७- ५१ :*tं । }
