পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৭২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জলেীন नादद्रिक नाप्म जरनोक श्लौ अष अङ्कडिद्र ब्रख्रमांक:१ ব্যবহার্ধ্য। অপর যে সকল নিৰ্ব্বিষ জলেীক শীঘ্র রক্ত শোষণ করিতে পারে, সেই সেই জলেীক দ্বারাই মচুন্যাদির রক্ত মোক্ষণ করাইবে । রক্তমোক্ষণ করিতে হইলে পীড়িত ব্যক্তিকে উপবেশন द भद्रन कब्राहे८व । क्रैफ़िछ शन यनेि ८बननाब्रश्ठि इग्न, তবে সেই স্থানে শুষ্ক গোময় ও মৃত্তিকাচুর্ণ অল্প স্বৰ্ধণ করিবে। পরে জলৌক অনিয়া সর্ষপ ও হরিদ্রার শিলাপিষ্ট কন্ধ জলে মিশাইরা তাহাদিগের শরীরে মাথাইরা দিবে। পরে মুহূৰ্ত্তকাল এক জলপাত্রে রাখিয়া পরে পীড়িত স্থানে ধরাইবে । ধরাইবার সময় পাতলা শাদ ও ভিজা উত্তম তুলা কিৰা কাপড় দিয়া সেই জলেীকার শরীর ঢাকা দিয়া মুখ খুলিয়া রাখিবে । যে জলৌক না ধরে, তাহাকে এক বিন্দু দুগ্ধ বা রক্ত থাইতে দিবে অথবা অস্ত্র স্বারা বিলেখন করিবে, তাহাতেও যদি না ধরে, তবে অপর একটা ধরাইবে । অশ্ব খুরের মত মুখ ও স্কন্ধ উচ্চ করিয়া ভিতরে মুখ প্রবেশ করাইলে ধরিয়াছে বলিয়া জানা যায় । যখন ধরিয়া থাকে, তৎপরে ভিজা কাপড়ে ঢাকিয়া রাখিবে ও মধ্যে মধ্যে তাহার উপর জল ছিটা দিবে। রক্তপানকালে দষ্ট স্থানে বেদন বোধ হইলে অথবা চুঙ্কাইলে তখন বুঝিবে যে বিশুদ্ধ রক্ত পান করিতেছে । তখনই সেই জোককে শরীর হইতে ছাড়াইয়া ফেলিবে। যদি প্রথমে না ছাড়ে, তাহা হইলে সেই জোকের মুথে সৈন্ধবলবণের গুড়া নিক্ষেপ করিবে । ছাড়িয়া আসিলে তাহার শরীরে চাউলের কুড়া ও মুথে তৈল ও লবণ মাখাইবে । বামহস্তের অঙ্গুষ্ঠ ও তর্জনী দ্বারা ধরিয়া দক্ষিণহস্তের অঙ্গুষ্ঠ ও তর্জনী দ্বারা পুচ্ছদেশ হইতে অল্পে অল্পে মুখের দিকে চুৰিয়া আনিয়া মুখ দিয়া বমন করাইবে । যতক্ষণ না সম্যক্ বমন করে, ততক্ষণ এইরূপ করিবে । সম্যক্ বমন হইলে ক্ষুধাতুর হইয়া জলপাত্রে বেড়াইতে থাকে। কিন্তু সম্যক ৰমন ন হইলে কোন চেষ্টা করে না । এরূপস্থলে পুনরায় চুচিয়া বমন করাইবে । এরূপে বমন না করিলে জলেীকার ইজমদ নামে একপ্রকার অসাধ্য ব্যাধি হয় । সম্যক বমন করাইবার পর জলোঁকাকে পূৰ্ব্ববং জলপূর্ণ ঘটে রাখিয়া দিৰে । দষ্টস্থানে দুষিত রক্ত আয় অাছে কি না বিবেচনা করিয়া সেই স্থানে মধুলেপন ও শীতল জল সেচন করিবে । অথবা সেই ব্রণের উপর কষায়, মধুর রস ও স্বতযুক্ত শীতল আলেপন প্রলেপ দিয়া গ্ৰাধিয়। রাখিবে । জলোঁন, (জলাউন) উত্তর পশ্চিমাঞ্চলের ছোটলাটের [ १२१ ] छटलौम 驟麟 শাসনাধীন একটা জেলা। ইহার উত্তরপূৰ্ব্বসীমা মুনা ननैौ, श्रणिकाभ cशांग्रांनिब्रांद्र ७ प्रठिब्रांब्रांजा । मकि८१ সম্থর রাজ্য ও বেত্রবতী নদী এবং পূর্বে বাওনি রাজ্য । অক্ষা ২৫° ৪৬’ হইতে ২৬ ২৬ উঃ এবং দ্রাধি ৭৮ ৫৯ হইতে ৭৯° ৫৬% পুং । এই স্থান বাসিবিভাগের উত্তরাংশ মধ্যে গণ্য । ইহার পরিমাণ ১৪৬৯ বর্গমাইল । এই স্থান বুনোলখণ্ডের সমতল ক্ষেত্রে অবস্থিত। প্রায় ইহার চারিদিকেই যমুনা, বেত্রবতী ও পহুজনী বেষ্টিত । ইহার মধ্য ভূভাগ এক সময়ে উর্বর কৃষিক্ষেত্র বলিয়া গণ্য ছিল, এখন পরিত্যক্ত এবং প্রায় জনশূন্ত হইয় পড়িয়াছে। দক্ষিণাংশে সামান্ত চাষবাস হয়। সীমান্তবৰ্ত্তীস্থান অনেকটা উৰ্ব্বর। ভূভাগের মধ্যস্থানে সোমনামে একটা নদী অাছে, ऊांशङ्ग ८वांउ माहे, यङ शिब्रिश्नैौद्र अण श्रांजिब्रां ऊांशाङ পতিত হয় । এক সময়ে এখানকার বনে উত্তম কাষ্ঠ পাওয়া যাইত, এখন কেবল রামপুর ও গোপালপুর-রাজের রক্ষিত বনভূমি ব্যতীত অীর কোথাও কাষ্ঠ মিলে না । সেই জন্ত এখানে সকলেই কাষ্ঠের অভাব অমুভব করে । জলেনের প্রাকৃতিক দৃশু তেমন ভাল ন হইলেও স্থানে স্থানে অতি উর্বরাক্ষেত্র অাছে, যদি উপযুক্ত লোকের তত্ত্বাবধানে থাকে, তবে এখানে যথেষ্ট ধনাগম হইতে পারে । কিন্তু দুঃখের বিষয় এখানকার লোকদিগের অবস্থা তেমন ভাল নয়, কেহ তেমন ভূসম্বন্ধে যত্বও লয় না। মধ্যে এই জেলার অবস্থা অতি মন্দ হইয়া পড়িয়াছিল । লোকসংখ্যাও অনেক কমিয়া গিয়াছিল । আজ বিশ বর্ষ হইতে আবার লোকসংথা প্রায় শতকরা ৩ জন করিয়া বৃদ্ধি হইতেছে। এখানে প্রায় সচার লক্ষ লোকের বাস । তন্মধ্যে ব্রাহ্মণ ও কুরুমিজাতির সংখ্যাই অধিক । এখানকার কচ্ছবাহ রাজপুতেরাই প্রধান । এক সময়ে তাহাদের পূর্বপুরুষগণ শৌর্য্যে বীৰ্য্যে বিশেষ বিখ্যাত ছিল । সিপাহী বিদ্রোহীর সময় এখানকার কচ্ছবাহের লুটপাট আরম্ভ করেন, পরে তাহার ফল ভোগ করিতে হয়। এখানে হিন্দীভাষা প্রচলিত, কেবল মুসলমান-গ্রামে অশুদ্ধ উর্দু, প্রচলিত । - এখানে ছোলা, জোয়ার, বাজরা, কার্পাস, তিল, সরিষা, ইক্ষু প্রভৃতি জন্মে। এখান হইতে প্রতিবর্ষে প্রায় ৫ লক্ষ টাকার কাপাস রপ্তানী হয় । - এখানে আল নামক লতার চাষ সৰ্ব্বত্র, এই জেলার অন্তর্গত কুচ, কাল্পি, সৈয়দনগর ও কোতর নামক স্থানে ঐ আলের রঙে কাপড় ছোপাইবার বিস্তৃক্ত কারবার অাছে ।