পাতা:বিশ্বকোষ ষোড়শ খণ্ড.djvu/৩৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রাক্ষস [ ৩৩১ ] রাক্ষস - ----** جی بیویپییے-پی-سی-سی-ایسے۔ “রাক্ষামহং স্থংবাং মুঃ তাহৰে” ( ঋক্ ২৩২৪) ‘গঙ্গুর্ধচন্দ্র। পোর্ণমালী রাকা" ( মায়ণ) ৫ রাক্ষপাবিশেষ। এই রাক্ষসী ধর ও শূৰ্পণখার জননী। (ভার• ৩৷২৭৪৷১৮ অ•) ৬ অঙ্গির ও স্মৃতির কন্ত।। ৭ অঙ্গির ও শ্রদ্ধার কস্ত।। ৮ ধাতুর পত্নী ও প্রতিরের মাতা। ৯ মুমলীয় 夺引乙5啊1 রাকচন্দ্র ( পুং ) রাকাকাশচন্দ্রঃ । পুর্ণিমার চন্দ্র। রাকাড়া (দেশজ ) কথা বলিলে তাহার উত্তর দেওয়া । রাকানিশা ( স্ত্রী ) পূর্ণিমার রাত্রি । রাকাপতি (পুং ) চন্দ্র।

  • স দদর্শ বিমানগ্র্যং নম্ভসোংবতরফ্রেবঃ। বিভ্রাজয়দশদিশে রাকাপতিমিবোদি স্তম্ ॥” (ভাগ• ৪১২।১৯) রাকারমণ ( পুং ) পুর্ণচন্দ্র। রাকাবিভবেরী (স্ত্রা) রাকারজনী, পুর্ণিমার রাত্রি। রাকাশশাঙ্ক (পুং ) পুণিমার চন্দ্র, রাকাশশী । রাকিণী (স্ত্রা) দেবার শক্তিবিশেষ, যোগিনীভেদ। রাকিণী, হাকিনী, লাকিনী প্রভৃতি দেবী ভগব তাঁর শক্তিগণ। ইহার চতুঃষষ্টি যোগিনীর অন্তর্গত। দুর্গাপুজার সময় ‘রাং রাকিণীভো নমঃ’ এই মন্থে রাকিণীগণকে পুজা করিতে হয়। রাকেন্দাবরবন্ধু (পুং ) পূর্ণচন্দ্র। স্নাকেশ (পুং ) {কায়াঃ ঈশঃ । ১ পুর্ণচন্দ্র ।

"ষ্ট্রং বনং কুসুমিতং রাকেশকররঞ্জ তম্। ধমুনানিলগালৈঞ্জ শুরুপল্লবশোভিতম, ” (ভাগ• ১৯২৯২১) ২ শিবমুর্ভিভেদ । রাক্য (ত্রি) রাকা অভিমতাহন্ত (শান্তিকাদিভ্যো ভ্য: | পা ৪,৩৯২ ) ইতি ঙ্য। ব্লাক প্রিয়পুর্ণিম। যাহার অভিমত । রাক্ষস (পুং) রক্ষন্ত্যন্মাৎ রক্ষঃ ব্লগ এব রাক্ষস । পৰ্যায়— কৌশপ, ক্ৰবাদ, ফ্রব্যাৎ, অস্ত্রপ, আশর, রাত্রিঞ্চর, রাত্রিচর, কর্মুহ, নিকষাত্মং, আহুধান, পুণ্যজন, নৈঞ্চত, যাতু, রাক্ষস, সন্ধ্যাবল, ক্ষপাট, রঞ্জনীচর, কালাপ, নৃচক্ষস, নক্তঞ্চর, পলাশিন, পলাশ, ভূত, নীলাম্বর, কথাষ, কটগ, অগির, কীলালপস, নরাধিষ্মণ । ( জটাধর) রাক্ষসগণের উৎপত্তি সম্বন্ধে ঘুমায়ণে এইরূপ পরিচয় পাওয়া যায়,-পুরাকালে পদ্মযোনি স্বস্বঃ গ্রাণিপুঞ্জের রক্ষার্থ কতকগুলি জীবের হুষ্টি করেন। তারার ক্ষুৎপিপাসাকাতর হইয়া প্রজাপতির সমীপে উপনীত হইল এবং বিনীতভাবে কর্তব্য নির্দেশের প্রার্থন জামাইল। তদনুসারে তিনি তাহদের প্রতি “মানবদিগকে রক্ষা কর’ বলিয়া আদেশ দেন । ७tstग्रह्म मं कलहं७णि दूतििङश्च *ब्रुकु” ॰वः - - r --- কতকগুলি আবুভুক্ষিতসত্ত্ব “যক্ষাম” এইরূপ কহিলে প্রজাপতি তাহাদের বলিলেন যে, তোমাদের মধ্যে যাহার রক্ষাম বলিয়াছ তাছার রাক্ষল এবং যাহার যক্ষাম বলিয়াছ তাহার। যক্ষ হও । • এই রাক্ষসকুলে হেতি ও প্রহুেতি নামে দুই ভ্রাতা জন্মগ্রহণ করে। ছেতি কালপন্নিধানে গমনপুৰ্ব্বক তাহার ভগিনী ওয়ার পাণিপীড়ন করিল। সেই স্ত্রীতে রাক্ষস স্থেতির বিদ্যুংকেশ নামে এক পুত্র উৎপাদিত হয়। পরে ছেত্তি সন্ধ্যানামী রাক্ষসীর সাগকটঙ্কটা নামক কন্থার সহিত স্বীয় পুত্রের বিবাহ দেয়। সাল কটঙ্কটা যথাকালে গর্ডধারণ করিয়৷ সেই গর্ভ ত্যাগ পুৰ্ব্বক স্বামীর সহিত পুনরায় বিহার সুখে রত হয় । এদিকে হরপাৰ্ব্বতী আকাশে পরিভ্রমণ করিতে করিতে ভূতলে জাতবালকের ক্ৰন্দনধ্বনি শুনিতে পান । রুত্ৰ পাৰ্ব্বতীয় অনুরোধে সেই রাক্ষস-শিশুকে অমরত্ব দান করেন এবং তাহার বয়স মাতার অনুরূপ করিয়া দেন। ঐ পুত্রের নাম মুকেশ। পারতী ও শঙ্করের বরদানকালে বলেন যে, আমার বরে নিশাচরীগণ সদ্যোগৰ্ভ ত্যাগ করিবে,সপ্তপুত্র প্রসৰ করিবে এবং সদ্যই সেই সন্তানের বয়স মার সমান হইবে। গ্রামণী নামক এক গন্ধৰ্ব্ব মুকেশকে লন্ধবর দেখিয়। তাঙ্গার সহিত স্বীয় কষ্ট দেববতীর বিবাহ দেন। তাছাদের মাল্যবান, সুমাগী ও মালানামে মহাবtছবল তিন পুত্র জন্মে । এই ভ্রাতৃত্ৰয় কঠোর তপস্যা দ্বারা ব্রহ্মার বরে অজেয় হইয়াছিলেন। তাহদের প্রার্থনায় বিশ্ব পি দক্ষিণসমুদ্রের তীরে ত্রিকূট ও সুবেল গিরির মধ্যে, রমণীয় লঙ্কাপুী নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন । এই স্বর্ণ লঙ্কাপুরে তিন ভাই একত্র বাস করিতে থাকে । সেই সময়ে নৰ্ম্মদীনায়ী এক গন্ধবী স্বীয় মুন্দরী, কেতুমতী ও বসুদার সহিত জ্যেষ্ঠাদি ক্রমে মাল্যবান, সুমালী ও মালীর বিবাহ দেন। সুন্দরার গর্ভে বজমুষ্টি, বিরূপাক্ষ, দুঃখ, সুপ্তঘ্ন, যজ্ঞকোপ, মত্ত ও উন্মত্ত নামে অগ্নিস্থক সাতপুত্র এবং অনলা নামে এক কষ্ট উৎপন্ন হয়। স্কমালীপত্নী কেতুমতীর গর্ভে গ্ৰহস্ত, কালিকামুখ, দও, মকম্পন, ধূম্রাঙ্ক, বিকট, সুপার্শ্ব, প্রবল, ভাস্কর্ণ ও সপ্তাদ নামে দশ রাক্ষল এবং রাক, ক2নদী, পুষ্পোৎকট ও কৈকী নামে চারি কন্য। জন্মে। মালার পুত্র অনল, অনিল, হর ও সম্পতি । এই চারিঞ্জন নিশাচরই বিভীষণের অমাত্য ছিল। এইরূপে বহুপরিবারে পরিবৃত হইয়া মাল্যবানাদি মুকেশংশধরগণ মুরপুরে গমন করিয়া অঙ্গেয় স্বরগণকে বিধ্বস্ত ও