রশীদা চক্ষু মুক্তি করিয়াছিলেন মাত্র, তাহার ক্ষে নিপ ছিপ . ". s বসিয়া সিদ্ধিকাকে সম্বোধন করিয়া ললিলেন, = r শুন জয়নু । আর একটা কথা হঠাৎ মনে পড়িল । লি। লঘুন। র। সেই-য়ে বিপদের সময়, তুমি অস্তুৰ্হিতা হইলে পর, বড় দুঃখে , , জোনাব আলী নানার আনীত অলঙ্কারগুলি ফিরাইয়া দিয়াছি, তিনি তার ജ് মিলাইয়া দেখিয়া লইবার সময় সেই লকেট-হারের কেন্সটা খুলির বপিনে । তো খালি। আমি সে-সময় তাহাকে ধমক দিয়া বলিয়ছিলাম তবে হাঙ্ক, গিলিয়া ফেলিয়ছি। তাহার পর বহুদিন পরে আমার মনে পূড়িল যেমন: अश्चिाशद नाम “वादश नियशिाम। लड"ब ७८ * ३३-६: রাশিয়াছিলে. না, আমি অন্যমনস্কভাবে কোথাও ফেলিয়া দিয়াছি-কিছুই । পড়ে না। তুমি এ বিষয়ে কিছু বলিতে পার কি, জয়নু। ::, লতিফ চক্ষুভরা দুষ্টামি লইয়া_সিদ্দিকার উত্তর শ্রবণের নিমিত্ত ৪৫, অপেক্ষা করিতে লাগিলেন। কিন্তু সিদিকা নিরুত্তর রহিলেন; অধিকন্তু গৰু ম অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা না-করিয়া যে-দুর্বলতা প্রকাশ করিয়াছিলেন, অর্থাৎ রায়, লকেট দেখাইয়াছিলেন, তাহা স্মরণ করিয়া সিদিকা আক্রান্তু সঙ্কুচিত্তা ও স্থ হইলেন। তিনি কিছুতেই লতিফের দিকে চাহিতে পারিতেছিলেন না। লতিফলিন পরে উত্তর শ্রবণের আশায় বঞ্চিত হইয়া মুক্ত-বাতায়ন দিয়া মুখ বাহির । নিবিষ্টচিত্তে মাঠের দৃশ্য দেখিতেছিলেন বটে, কিন্তু এক-একবার চুৰি দি সিদ্দিকার লজ্জান পদ্মরাগবৎ আৱক্ত বদনখানি দেখিতেছিলেন, আর m ভাবিত্বেছিলেন প্রণয়ের পুরস্কার থাকে যদি জুড়াগার এ রোদন পশে যদি বিধাতার শ্রবণে, জন্মান্তরে পার আমি এ ক্রমী-রাক্তন ' আহা! জন্মান্তর’ তো পরের কথা—এখন যে ইহজীবনের দেখা-সাক্ষাৎ ক্ষুন্নী চলিল! -ট্রন চুয়াডাঙ্গায় আসিয়া পৌছিল আর কি সত্যই চুয়াডাঙ্গা স্টেশন লতিফ সিদিকার হাত ধরিয়া গাড়ি হইতে নামাইলেন। এই তাহাদের শেষ নে
