বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বেগম রোকেয়া রচনাবলী.pdf/৪২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নল আশা লয়ে হৃদয়ে নবীন উচ্ছলাহে వ్రై, मद्भाड-गा হইলে প্রভাক্ত আশা কেন : কুলকণ্ঠে লাথি গাহিত্র হলদে, ফুটিন্থ ...” *বু সূর্যমুখী হয়েছিল সুখ-সোহালের ভারে ਜਾਣ । ভ্রমর-গুঞ্জনে কত-ন। শুনেছি। আশার মোহগ্ন আঞ্জ বচি কল্পনায় প্রসূন-রাজত্ব তাহাতে ছিলাম আদি। আর্থ-নির্মীলিত লয়নে দেখেছি সুখের স্বপন শত, ভালিতাম, ধনা অননী ভিজ্ঞরে কে আছে আমার মতো ଝୁଞ୍ଚୁh । এই দেখ সখি! এখনো জ্ঞো আছে তেমনি ইহুকুন্তু ধরা: তবু কেন তুমি ভাব মন-দুঃচ্ছে : প্রকৃত্তি বিম্বাদে ভরাঃ মলিনী । ভাস্করের সালে গেছে আস্তাচলে জীবন-আনন্দ মম, ছিল যে সরসী সুখের আলয়, এবে কারাগার-সম দিতেছে যন্ত্রণা; এ-জগতে আর থাকিত্রে বাসনা নাই । জাগিয়া সহিয়া অশেষ যাত্রলা এখন ঘুমাত্রে চাই । কুমুদ । আহা! সখি, তুমি পূর্ণিমা-নিশির শোভা দেখে হতে সুখী পারলে না, তাই এ সুখ-জগতে তুমি অপ্রসন্ন-মুখী নলিনী । - - দাসাতে আনন্দ-ধারে; তুমি চাহ বালা, নিরানন্দ জনে: - অগ্নি সুখময়ি! বুঝিতে পার নাই কেমন সে-জ্বালা যাহাতে আমার শত্র জ্বলে