পাতা:বৈষ্ণবদিগের সাধনা - ক্ষীরোদবিহারী গোস্বামী.pdf/১৪০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(łe নিত্যানন্দ বংশবািল্লী। আগমনের অব্যবহিত পূর্বে রাজ্যোৎসাহে ও ব্রাহ্মণ গণের চেষ্টায় মনের স্রোতঃফিরাইয়াছিল বটে। কিন্তু নিকৃষ্টের পক্ষে কোন উপায় স্থির হয় নাই। ব্ৰাহ্মণ বা সৎশুদ্র অনেকেই পূর্বভাব স্বীকার করিয়া হিন্দুদিগের মধ্যে মিলিত হইয়া গিয়াছিল। যাহারা অর্থ সামর্থ্য বিহীন বা নীচ কর্ণসঙ্কর তাহদের উপায় ছিলনা। বরং হিন্দুরাজ গণের শাসনে তাহারা বিধ্বস্ত হইয়া ইতস্ততঃ বিতাড়িত । হইতে ছিল। বিশেষ চেষ্টাতেও হিন্দুগণ তাহদের স্থান দেন নাই । cन लाभ उांशtद्ध ज६थ]] আনুমানিক ०२ ० ० छिल । उश्(2 अकइ ও পরিচ্ছদ বিষয়ে যাহা লিখিত আছে তাহা এইরূপ । কেশ বিহীন মস্তকে শিখামাত্র অবশিষ্ট । শুক্ল বস্ত্ৰ ( অর্থাৎ গড়া ) পরিধান ও উত্তরীয় তদ্রুপ । হস্তেদণ্ড এবং ভিক্ষাপাত্ৰ ( কিস্তি ) বীরচন্দ্ৰ দেখিলেন এই ভিক্ষুর দল জাত কুল হারাইয়া গৃহস্থের উপর যথোচিৎ অত্যাচার করিতেছে । আপনি পর জ্ঞানশূন্য পরম দয়াল বীরচন্দ্ৰ প্ৰভু তাহাদিগকে ভোকে উদ্ধার করিয়া আপন স্নেহময় ক্রোড়ে তুলিয়া লইলেন। এবং ভিক্ষাক্সের সাহাজ্যে জীবিকা নির্বাহ করিতে আদেশ করিলেন । ইহারাই নোড়া বলিয়া প্ৰসিদ্ধিলাভ করিল। কিছুদিন পরে, নেড়ার দল অত্যন্ত বলবান হইয়া উত্তেজিত হইল। তখন প্ৰভু নেড়ি সৃষ্টি করিয়া বিবাহের আদেশ করিলেন। অদ্যাবধি তাহদের সম্পদায় বিদ্যমান আছে। পরবৰ্ত্তি কালে বীরের বিগ্ৰহ প্ৰতিষ্ঠার ইচ্ছা প্রবল হইল। কিন্তু প্ৰস্তর অভাবে ইচ্ছা! মনেই ছিল। বহু অনুসন্ধানে জ্ঞাত হইলেন গৌড়েশ্বরের দ্বারে একখানি প্রস্তর বিদ্যমান আছে। । একদিন প্রাতে বীর নবাবের নিকট উপস্থিত হইলেন। নবাবের পরিষদ বর্গ ফকীর বলিয়া সমাদর করিলে, নবাব সোলেমানের চক্ষু আকৃষ্ট হইলে তাহাকে, আহার করাইবার ইচ্ছা প্ৰকাশ করিলেন। প্ৰভু হাস্য মুখে বলিলেন জাহাপনা যে খানা প্ৰত্যহ উপভোগ করেন তাহাই খাইব। খানা উপস্থিত হইলে যেমন মোহর কাটিয়া খান খোলা হইল