उदयूब्रन्द्र फ्रिटै দিকে ছুটলেন । আমি সুভাষকে বললুম-“সেনাপতি ! বিজয়বাৰ্ত্তা ঘোষণা করে । নারী-বাহিনীর সংবাদ কি ?” সুভাষ সানন্দে মহিলা-সভার বিবরণ দিতে লাগলো। কি তঁদের আগ্ৰহ! কি তঁাদের স্বদেশ-প্ৰেম ! কি তঁদের নিষ্ঠ !—ইত্যাদি ইত্যাদি। সবাই নাকি নিঃশব্দে এক ঘণ্টা ধরে র্তার বক্তৃতা শুনেছিল। আমি জিজ্ঞাসা করলুম—“হঁ। কোরে তঁরা তোমার মুখের দিকে চেয়ে থাকেন নি ?” সুভাষ একটু ক্রুদ্ধ হয়ে জিজ্ঞাসা করলে—“তার মানে ?” আমি বললুম, “মানে আর কিছু নয়। আমার একটা ভুল ধারণা ছিল যে, তারা বক্তৃতা শুনতেও আসেন নি, আর কোন দলের কি প্রোগ্রাম ত’ জানিবার জন্যে র্তাদের বিশেষ মাথা-ব্যথাও নেই, তঁরা এসেছিলেন শুধু তোমাকে দেখতে, আর তোমার মুখের কথা শুনতে। আমি তোমার সঙ্গে মহিলা-সভায় যাই নি কেন জান ? তোমার চাদমুখের পাশে আমার এই ভোদা মুখখানা থাকলে অৰ্দ্ধেক effect নষ্ট হয়ে যেত। তুমি মহিলাদের মাঝখানে স্বরাজ্য দলের প্রোগ্রাম ব্যাখ্যা না করে যদি উল্টো কিছু ব্যাখ্যা করতে, তা’ কুলেও আমার মনে হয় মহিলারা তাই মেনে নিতে ইতস্ততঃ করতেন না । এই বিষয়ে তঁরা বিষম উদার।” গৃহস্বামী বন্ধুটি হো-হোঃ করে হেসে উঠলেন। সুভাষ হাসবে কি রাগবে তাই স্থির করার চেষ্টা করছে ; এমন সময় S&
পাতা:ভবঘুরের চিঠি - উপেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৩২
অবয়ব