বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/১৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩৪শ বর্ষ, দ্বিতীয় সংখ্যা । দিয়া স্বৰ্য্য কিরণ বাহির হুইয়াই পাহারাওয়ালার লষ্ঠনের আলোকের মত ক্রমশঃ স্থল পুচ্ছাকার q[qq &ç3 i ¢5]f«Iootgtr (double convex) কাচ আলোকের নিকট ধরিলে যেমন তাহ হইতে বহুদূরগামী পুচ্ছবং আলোক বাহির হয় অথবা কোন বস্তু আলোকের যত নিকটে থাকে ততই যেমন তাহার ছায়। বড় হয় তেমনই ধূমকেতু স্বর্য্যের যত নিকটে থাকে ততই তাংরি পুচ্ছ দীর্ঘ ও স্থল হয়। ধূমকেতু স্বচ্ছ পদার্থ বলিয়াই সমস্থ ঐ পাতে তাহার ছায় পড়ে না । স্বৰ্য্যের আলোক কাচের ভিতর দিয়া বাহির হইলে যেমন তাহার রাসায়নিক কোন পরিবর্তন হয় না সেইরূপ ধূমকেতুর মধ্য দিয়া পুচ্ছ কারে বাহির হইলে €ां८०|| ७ छ्tग्नां ब्रछब्रिब्बौ । స్క్రిలి তাহা ; রাসায়নিক পরিবর্তন হয় না ; সুতরাং তাহা হইতে মঙ্গল বা অমঙ্গলের কোন সম্ভাবনা নাই । সমস্ত বস্তুরই ছায়। যেমন স্বৰ্য্যের বিপরীত দিকে থাকে ধূমকেতুর পুচ্ছও তদ্রুপ সৰ্ব্বদা সুৰ্য্যের বিপরীত দিকে থাকে । ইংলণ্ডের ভূতপূৰ্ব্ব জ্যোতিষী প্রক্টর এই মতের প্রবর্তক ছিলেন । তিনি প্রায় চল্লিশ বৎসর পূৰ্ব্বে তাহার গ্রন্থ লিখিয়াছেন যে ধূমকেতু শুষ্ঠগর্ভ ভারহীন স্বচ্ছ পদার্থ এবং সূর্য্যের আলোক তাহীর মধ্য দিয়া বাহির হইয়াই পুচ্ছের আকার ধারণ করে এবং সেই জন্তই পুচ্ছ সৰ্ব্বদাই স্বৰ্য্যের বিপরীত দিকে থাকে । শ্ৰীবীরেশ্বর সেন। emsmososos আলো ও ছায়া রচয়িত্রী। শ্ৰীমতী কামিনী দেবী । বাঙলার কাব্যসাহিত্যে শ্ৰীমতী কামিনী রায়ের নাম বিশেষ প্রতিষ্ঠা লাভ করিয়াছে । তাঙ্গার রচিত ‘আলো ও ছায়া’র পরিচয় লুন্তন করিয়া দেওয়া নিম্প্রয়োজন ! কবিবর হেমচন্দ্র একদিন যাহার কবিতাবলী পাঠ করিয়া আনন্দিত চিত্তে বলিয়াছিলেন, “কবিতাগুলি ভাবের গভীরতা, ভাষার সরলতা, রুচির নিৰ্ম্মলতা, এবং সৰ্ব্বত্র হৃদয়গ্রাঙ্কিত গুণে আমি নিরতিশয় মোহিত হইয়াছি”, তাঙ্কার কবিতার রসাস্বাদনে যিনি বঞ্চিত, তিনি হতভাগ্য, সন্দেহ নাই। কামিনী দেবীর কবিতাগুলির প্রধান গুণ, তাহার কোনখানে অস্পষ্টত দোষ নাই, उiप्यग्न छग्लिशङ नाझे-छ्रमब्र यांफूटे छांद নাই—তাত অবাস্তুর চিন্তা তরঙ্গে পাঠকের চিত্তপীড়ার উদ্রেক করে না, তাহা লঘু, স্বচ্ছ, নিৰ্ম্মল । চটুলতা বা অসংলগ্নতা দোষ হইতে মুক্ত ! এবং কামিনী দেবীর কবিতা যে, অনুকরণ নহে, এ কথাও মুক্ত কণ্ঠে বলা যাইতে পারে । এতাবৎ তাহার চারি খানি গ্রন্থ প্রকাশিত হইয়াছে । ১৮৮৯ সালে “আলো ও ছায়া,” ১৮৯০ সালে “নিৰ্ম্মাল্য,” এবং “পৌরাণিকী”, ও ১৯০৪ সালে “ গুঞ্জন” । তন্মধ্যে “আলে! ও ছায়া” এবং “নিৰ্ম্মাল্য” খণ্ডকবিতার সমষ্টি, “পৌরাণিকী,” একলব্যের গুরুদক্ষিণ বিষয়ক নাটক, এবং “ওজন” শিশুরাজ্যের কবিতা । খণ্ড কবিতাগুলি কবির সাৰ্দ্ধ পঞ্চদশ হইতে