७१३ মশা তাড়াইবার জন্যই ঘরে অগ্নি রাখা হয় । ধুম পরিপূর্ণ ঘরে নিদ্রা যাইতে তাহারা বিন্দু মাত্র অসুবিধা বোধ করে না। খন্দগণ অত্যন্ত স্বাবলম্বনপ্রিয় । পুত্র বিবাহ কাপ্পয়াই পিতা মতো হইতে পৃথকু বাস করে। খন্দ ভিক্ষুক ফুলভ । ব্যভিচার খন্দরমণীর মধ্যে বিরল। একবার একটি খণর মধ্য একজন উড়িয়া কনট্রাক্টরের সাহ ও চলিয়া চায় ; তাঃাতে ধনাদিগের মধ্যে প্রবল আন্দোলন উপস্থিত হুইয়াfছল । স্ত্রীলোকটী এখনও সেই উড়িয়ার সহিত বাস করি, গ্ৰছে ; কিন্তু কোন ও খন্দ তাহার সংশ্রবে আংস ম৷ ৷ থনাগণ প্রায়ই কৃষ্ণবর্ণ । কিন্তু উজ্জল রক্তাভ গোর বর্ণ খন্দরমণ ও দেtথয়াছ । খন্দগণ বহুদেবে বিশ্বাস করে । তাহাদের উপাস্ত কয়েকট দেবতার নাম নিম্নে উল্লেখিত হইল । ১ । তুর্কীপেলু–পৃথিবীর দেবতা । - ২ । পৰ্ব্বত দেবতা--পৰ্ব্বতের অধিষ্ঠাত্রী। তিনি কাঠুরিয়াদিগকে হিংস্র পশুর কবল হইতে রক্ষা করেন। জঙ্গলে প্রবেশ করিবার পূৰ্ব্বে কাঠুরিয়াগণ র্তাহাকে স্মরণ করে। ৩ । গ্রাম দেব ভ1—যাবতীয় গ্রামের অধিষ্ঠাত্রী একদেবতা: ৪ । উষাপেগু-ইহার পূজা করিলে পুত্র লাভ হয়। আমাদের ষষ্ঠী । c । दब्रादागो-हेनि ब्रटे छ्हेtश शृंश्পালিত পশুদিগের মধ্যে মড়ক উপস্থিত हई ৬। পিতাৰলী-পূজা দ্বারা ইহাকে তুষ্ট অধিষ্ঠাত্রী उाब्रडौ l ভাদ্র, ১৩১৭ না করিলে অরণ্যে ব্যাঘ্র কবলে পতিত হইতে इग्न । ৭ । থমশেরী—ইহাকে তুষ্ট না করিলে ইনি মানুষকে নানা বিপদগ্ৰস্ত করেন । ৮। ডুম্বালন- খসি পাচড়ার দেবতা । ৯। দারফুম্ব –হান ও থমশেরীর স্তায় মাছুষকে পিপদে ফেলেন। লিঙ্গাপেg—প্রাঙ খন্দগৃহে ছহার মুক্ত রাফত হয় । হান কোন ও সময় মানুষ ও কোন ও সময় পশু মূৰ্ত্তি :ধরয় খন্দদগকে দেখা দেন । গৃহে য ৩ অল্পই শস্ত থাকুক ন৷ কেন ইহার অনুগ্রহ হইলে তাহাতে বহুদিন 5"1 1 || 51CM 하城i II > ఆ | >> 1 -e (191 || ১২ । ঝাক রকুণ্ঠ – হান গ্রাম রক্ষণ ●Csal | খন্দগণ বহু দেবতায় বিশ্বাস করে বটে— কন্তু স ক ল uদব তাস উপরে যে একজন e{{८५० ७|१| ७ ||१५!* < ८१ । ७}ई *** দেবতা-ক ৩iহার “বুঢ়াপেং” বলে। শূকর বাণধার। এই দেবতার পুঞ্জ। হয় । এই সমস্ত cদব হার কয়েকটা, iবশেষতঃ ধৰ্ম্মদেব তাকে, খন্দগণ যে হন্দুদিগের নিকট হইতে প্রাপ্ত ইহয়াছে ত{হাতে সন্দেহ নাই । খন্দ,দগের মধ্যে প্রবাদ আছে যে “মহাপ্রভুর” স্বৰূদেশ হইতে তাছার জন্মগ্রহণ করে এ৭ং * কন্দ" খ{হয় তাহার। জীবন ধারণ করিত বলয়৷ ”কন" নামে অভিহিত হয় । খন্দগণ আপনাদিগকে কন্দ্বই বলে । খন্দ মহলে কচুর মত এক রকম বৃক্ষমূল খন্দগণ কর্তৃক খাদ্যরূপে প্রচুর পারমাণে ব্যবহৃত হয় । তাহাকে কলা বলে । গুনিরাiছ কনা থাইতে
