বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভারতী বৈশাখ-আশ্বিন ১৩১৭.djvu/৪২৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8 3 е তাহারা অবিলম্বে একদল সৈন্ত প্রেরণ করিয়া জাফরকে উৎকল হইতে বহিস্কৃত করিয়৷ দিল । পলাতক জাফর বৰ্দ্ধমানে আসিয়া আশ্রয় গ্রহণ করিলেন । আলিবন্দী তৎক্ষণাৎ আতাউল্লা নামে এক সুদক্ষ সেনাপতিকে তথার প্রেরণ করলেন। তিনি মহারাষ্ট্রীয়দিগকে বিতাড়িত করিলেন বটে, কিন্তু এক ভবিষ্যদ্বক্তার কথার প্ররোচিত হইয়। ম্যাকবেথের স্তায় সিংহাসন লাভের জন্ত চেষ্টা করিতে লাগিলেন । কিন্তু আলিবন্দী অনতিবিলম্বেই তী:হার শক্তি খর্ব করিয়া উহাকে মুর্শিদাবাদে প্রত্যাগমন করিতে আদেশ করিলেন । মিরজাফরকে কঠোর তিরস্কার করিয়া ब्राछनग्नदाब ३३८ठ दश्श् िछ कब्रिcणन । छायाग्न ইহাতে এত ক্রুদ্ধ হইলেন, যে তিনি আর কখনও দরবারে উপস্থিত হন নাই। কিছুকাল পরে জt চরের প্রতি অত্যধিক কঠোর ব্যবহার করার জন্য দুঃপিত হইয়া আলিবন্দী একদিন জাফরের এক আত্মীয়ের মৃত্যু উপলক্ষে তাহাকে সান্তন দিবার জন্ত স্বয়ং উiহার শিবিরে যাইয়। উপস্থিত হইলেন । জাফর উাহাকে সাদরে অভিবাদন করা দূরে থাক, অত্যন্ত অপমান সূচক ব্যবহারই করিয়াছিলেন। নবাব যখন দেখিলেন যে র্তাহীর জাফরের সহিত মনোধtলন্ত দুর করিবার চেষ্টা ব্যর্থ হইল, তখন তিনি জাফরের সৈন্য কড়িয় লইয়া তাহরে সহিত রাজ্যের সকল সম্পর্ক শেষ করিলেন । ১৭৪৮ খৃষ্টাব্দে রঘুজির পুত্র জানুfজ ভোপলে পিতার হার বঙ্গ লুণ্ঠন উদ্দেশ্যে দেশে উপস্থিত হইলেন । কিন্তু নবাবের নিকট পরাজিত হইয়। মেদিনীপুরে দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তথার অবস্থান করিতে লাগিলেন । এই সালে যে কেবল মহারাষ্ট্রীয়গণই উৎপাত আরম্ভ করিয়া ছল তাহা নহে, পূৰ্ব্বোল্লিখিত বিহারের ভাষণ বিদ্রোংও এই সালেই হয়। নবাব যখন মহারাষ্টীয়দিগের সহিত যুদ্ধকল্পে মেদিনীপুর যাত্রা করেন, সেই সময়ে পথেই তিনি আফগান সেনাপতিদ্বয় সর্দার খ ও শমসের খার রাজদ্রোহিতার সংবাদ পান। মহারাষ্ট্রদিগের সহিত ষড়যন্ত্রের অপরাধে ভারতী। ভাদ্র, ১৩১৭ हेइज्ञ। कन्नीष्ट्राठ श्हेब्राइज, ८क्ष क्ष्म्न था%कब्र স্মরণ অাছে । বিহারের শাসনকওঁ। শাটকং জঙ্গ नि छांशुझे लग्नॉकीज झिालन । डिनेि ७ई झूई cगन|পতিকে ক্ষমা করিবার জন্য নবাবকে অম্বরোধ করিয়া পাঠান। নবাব ভ্রাতপুত্রের অম্বরোধ অগ্রাহ করিলেন না । नरtcरान्न निकफे श्राउ छांशगंज६८ग्नब्र क्रशृ[लांड করিয়া শাউ কং দেখাইতে চাছিলেন যে র্তাহার বিবেচনায় নবাব তাহদের প্রতি অন্তর আচরণ করিয়াছেন। এই উদ্দেশ্বে তিনি উভয়কেই পাটনাতে নিমন্ত্রণ করিলেন এবং গোপনে উভন্ধের সহিত সাক্ষাৎ করিলেন । পরদিন সর্দার র্থ শাসনকৰ্ত্তার সহিত সাক্ষাৎ করিবার উদ্দেশে পাটনায় গমন কল্লিল । তাহার সকল সন্দেহ দূর করিবার জন্য শাউকৎ उँtशंद्र श्रृंप्रीब्र ब्रभक ॐश्ब्रेौ**८क °रुंI छु विग्रांप्न দিলেন এবং বিশেষ সমাদরের সহিত আফগtল সেনাপতিকে রাজদরবারে অভিবাদন করিলেন। সমসের শাসনকৰ্ত্তার সহিত সাক্ষাৎ করিবার ছলে সশস্ত্র সৈন্যসমভিব্যtহারে পটনা নগরে প্রবেশ করিল। নবাব তাহার সহিত সাক্ষাৎ করিবার জন্য যেমন অগ্রসর হইবেন, অমনি শমসেবের এক সৈনিক উiহার হৃৎপিণ্ডের নিম্নে ছুরিকাঘাত কfংল। নবাব তৎক্ষণাৎ অলিগ্রহণের চেষ্টা করিলেন, কিন্তু আসি কোষমুক্ত হইবার পূর্বেই উtহার শির ভূমে লুটাইয় পড়িল। আফগানের নগর অধিকার করিয়া নগরবাসীর উপর পীড়ন এবং বহু নির্দোষীকে হত্যা করিতে লাগিল । নবাবের ধনরত্ব কোথায় লুক্কায়িত আছে তাছা না জানিতে পারিয়া তাহার কে;যাধ্যক্ষ বৃদ্ধ হাজি আমেদকে নিষ্ঠুরভাবে পীড়ন করির হত্যা করিল। শাউকতের বেগমদিগকে পৰ্য্যস্ত তাহারা অধিকার করিল। অলির প্রিয় কন্যা ও সিরাজের মাত! সুন্দরী অমিলা বেগমও তাঁহাদের হস্তগত হইলেন । এই বিপদের সংবাদে আলিবন্দী নিতান্ত বিহবল ও কাতর হইয়া পড়িলেন । নিম্নতম কন্যা বৰ্ব্বর ইলিয়ভোগমত্তের কবলে ভগিনী নিষ্ঠুরগণের ক্রীতদাসী,