বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভারতে ইংরেজ শাসন - সুরেন্দ্রনাথ চক্রবর্ত্তী.pdf/৯০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Мr o ७ाद्भtड ३९ब्रास्त्र लाअन বস্ত্ৰ বয়ন করিবার অনেকগুলি কল আছে। যত দিন যাইতেছে, এই কলগুলি ততই সমৃদ্ধিশালী হইয়া উঠিতেছে । এ দেশের কাগজের কলের অবস্থাও মন্দ নহে। ব্ৰহ্মদেশের চাউলের কলও অল্পদিনের মধ্যে বিশেষ প্ৰসিদ্ধি অর্জন করিয়াছে } বঙ্গদেশে ক্রমেই এই সমস্ত কল-কারখানার সংখ্যা বাড়িতেছে । কল-কারখানার বিস্তুতির জন্য অনেক সময়ে বিদেশী বণিকের বাণিজ্যের প্রসার আশানুরূপ হয় না । গত ১৮৯১-৯২ খৃষ্টাব্দে এ দেশে চা ব্যতীত অন্যান্য জিনিষের ৮৯১টি মাত্র কারখানা ছিল । আটবৎসরের মধ্যে সেই সংখ্যা বৃদ্ধি হইয়া ১৭১৮টাতে পরিণত হইয়াছিল । এখন ইহা অপেক্ষাও অনেক অধিক বৃদ্ধি হইয়া গিয়াছে । এই কলগুলিকে সাধারণতঃ পঞ্চাশ ভাগে বিভক্ত করা যাইতে পারে। ইহার মধ্যে অস্থিচূর্ণকারী কল, সিমেন্ট উৎপাদনকারী কল, গালার কল, তৈলের কল, চিনির কল, চাউল ও ময়দার কল, রেশমের কল প্ৰভৃতি ধৰ্ত্তব্য ; ইংরাজশাসনে ক্ষুদ্রমুদ্র শিল্প সম্বন্ধে মিঃ (এখন স্যার) জে,জি, কামিং এক সুবিস্তুত বিবরণ প্ৰকাশ করিয়াছিলেন। তাহা পাঠ করিলে আমরা এ সম্বন্ধে অনেক কথা জানিতে পারি } এই প্রসঙ্গে তিনি ইচ্ছাপুরের অস্ত্রের কারখানা, দমদমার বারুদ, কাশীপুরের গোলা, কঁাচড়াপাড়া, বেলেঘাটা, শিয়ালদহ ও চিৎপুরের লৌহবাত্মা যন্ত্রাদি, খিদিরপুরের ষ্টীমার, আলীপুরের বস্ত্ৰ, ভবানীপুরের টেলিগ্রাফের আবশ্যক যন্ত্রাদি, পাটনার অহিফেন, ও অহিফেনের জন্য বাক্স, মেদিনীপুর,