ਵਿਵ ক্ৰীড়াম্পি দর্শনান্তে পরদিন মধ্যাহ্নে আহারাদির পর হাম্পি হইতে কিষ্কিন্ধ্যা দেখিতে চলিলাম। পূর্বে বিজয়নগর প্রবন্ধে যে চৰ্ম্ম নিৰ্ম্মিত ডোলের বিষয় উল্লেখ করিয়াছি সেইরূপ একখানা তরীতে আরোহণ করিয়া - কিষ্কিন্ধ্যার তীরে উত্তীর্ণ হইলাম। সম্মুখে ঋষ্যমুখ পৰ্বত মাথা তুলিয়া দাড়াইয়া আছে। বন-জঙ্গলা-কীৰ্ণ প্রস্তর গঠিত এই পাহাড় দর্শনে রামায়ণের কথা স্মৃতিপটে জাগিয়া উঠিল। মনে হইল জনক-নন্দিনী সাধৰী সতী সীতার কাহিনী, এই মহীয়সী রমণীকে সংসার-সাগরের কত DD BDD D DDB DBD DBBDBS BB BBD DBDBBDBD BDD ছবি মনে জাগে, তখন সত্য সত্যই হৃদয়ে দারুণ ক্ষোভের ও বিষাদের সঞ্চার হয়। ঋষ্যমুখ পৰ্বত এখনও আছে, আরো কতকাল থাকিবে তাহা কে DBDDBD S BBSS SDD DDBS BBDB DDBDD BB DBBBDSDBDDB DDD কৌতুকের চিহ্ন রাখিয়াছিল, যাঁহাদের বিষাদ-উচ্ছাসে চারিদিকে মৰ্ম্মবেদনা জাগিয়া উঠিয়াছিল, হায়! তাহারা এখন কোথায় ? আমরা প্ৰথমে মানস সরোবর দর্শন করিলাম, ইহা একটী নাতিবৃহৎ পুষ্করিণী, জল भनिन ७ বিবর্ণ, চারিদিকে নানাজাতিয় বনস্পতি মণ্ডলী উৰ্দ্ধপানে চাহিয়া ধ্যান নিরত, গাছের ছায়া কালোজলে পতিত হইয়া জলের সুগভীর কালোর উপর আরো একটু মসীরেখা ফেলিয়া দিয়াছে। বৃক্ষপত্রের মধ্য দিয়া কাচিৎ ক্ষীণ-সূৰ্য্যরশ্মি আসিয়া পুকুরের জলে পতিত হইয়া চিক্ চিক্ ঝিকমিক্ করিতেছিল। এই সরোবরের তীরে সময় সময় সাধু সন্ন্যাসীরা আসিয়া বাস করেন। একটী উচ্চগিরি শৃঙ্গে অঞ্জনা গুহা। পৰ্বত-গাত্রে উহা একটী ক্ষুদ্র গহবর, জনপ্রবাদ এইরূপ যে রামচন্দ্রের পরমভক্ত বীর হনুমান এই স্থানে। জন্ম-গ্ৰহণ করিয়াছিলেন। এই স্থানটি বড়ই জঙ্গলাকীর্ণ। যে দিকে দৃষ্টি করিবে সে দিকেই সারি সারি তরুশ্ৰেণী স্তরে স্তরে দাঁড়াইয়া আছে। কোথাও বা প্ৰেম-বিহবল লতিকা-সুন্দরী তদীয় প্ৰেমাস্পদ পাদপ অঙ্গ।