বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (পঞ্চদশ খণ্ড).pdf/৩৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লেপ্টেম্বর, ১৯০৫ ] অস্ত্রোপচারের পরবর্তী চিকিৎসা । \రిNDష్ట్రీ রোগী থাকে, তাহার প্রত্যেক বিষয় বিশেষ ভাবে প্রণিধান করা সুচিকিৎসকের অবশু কৰ্ত্তব্য কৰ্ম্ম । অস্ত্র চিকিৎসার শুভাশুভ ফল যেমন অধিকাংশ স্থলে দক্ষ অস্ত্র চিকিৎসকের অস্ত্র নৈপুণ্যের উপর নির্ভর করে ; তেমনি অন্ত্রোপচারের পরবর্তী চিকিৎসার উপরও নির্ভর করে । কিন্তু সাধারণে তাহা বুঝিতে পারে না । কারণ, অস্ত্র চিকিৎসার অস্ত্রোপচারই মনোযোগ আকর্ষণ করে, এবং তাঙ্গাই দেখা যায়, সুতরাং সমস্ত কৰ্ত্তব্য এবং সালধানতা যাহা কিছু তৎসমস্তই অস্ত্রোপচার জন্তই দেওয়া হয়। পরবর্তী চিকিৎসা কেবল সামান্ত মনে করা হয় । ইহাষ্ট অতি সাধারল । বাস্তবিক কিন্তু পরবর্তী চিকিৎসা উপেক্ষার বিষয় নছে । অনেক স্থলেষ্ট অস্ত্রোপচারের শুভাশুভ ফল পরবর্তী স্ব আর কু চিকিৎসার উপর নির্ভর করে । অনেক স্থলের মুফল কেবল মাত্র পরবর্তী সুচিকিৎ সার উপর নির্ভর করে । অনেক ততাশ্বাস রোগীকেও পরবর্তী স্ন চিকিৎসার গুণে জীবন লাভ করিতে দেখা যায় । - কথায় কথায় বলা হয়—পীড়া আরোগ্য করা অপেক্ষা পীড়া ন হইতে দেওয়া ভাল । Prevention is better than cure এই ইংরাজী বাক্যটা অন্ত্রোপচারের পরবত্ৰী চিকিৎসার উপর বিশেষরূপে প্রয়োজ্য । কারণ, অস্ত্রোপচারের পর কোন উপসর্গ উপস্থিত হইলে তাহা চিকিৎসা করিয়া আৰোগ্য করা অপেক্ষ উক্ত উপসর্গ যাহাতে উপস্থিত না হইতে পারে, তাহ করাই অস্ত্রোপচারের পরবর্তী চিকিৎসার একটী প্রধান উদেণ্ড । অন্ত্রোপচারের পর রোগীকে এমন । অবস্থায় রাখতে হইবে যে, সে সম্বরে আরোগ লাভ করিতে পারে এবং সেই অস্ত্রোপচারের পর যে যে উপসর্গ উপস্থিত হওয়ার সম্ভাবনা থাকে তাহ যাহাতে না হইতে পারে তন্দ্ৰপ উপায় অবলম্বন করিতে হইবে । রোগী অত্যন্ত মন্দ অবস্থায় উপনীত ইষ্টলেও যদি অস্ত্র চিকিৎসক তাহাকে আরোগ্য কবিতে পারেন, তবে যথেষ্ট প্রশংসা পঠিতে পারেন স ৩ কিন্তু যিনি রোগীর উক্ত অবস্থা হইতে না দেন, তিনিই উৎকৃষ্ট ,অন্ত্র }চকিৎসক ; অস্বাভাবিক কোন বিষয় পরিহার করতে চেষ্টা করা কর্তব্য । কোন বিশেষ আপত্তির কারণ না থাকিলে স্বাভাবিক বিষয়ে বাধা দিতে নাই। রোগীর পক্ষে ভাল মন্দ স্বভাবই উত্তমরূপে বিবেচনা করিতে পারে । সকল স্থলের সকল রোগীর জন্য কথন একরূপ নিদিষ্ট নিয়ম কইতে পারে না । দুইটী রোগীর সকল অবস্থা কথন একরূপ হইতে পারে না । একই প্রকৃতির অস্ত্রোপচার ছটজনের শরীরে সম্পাদিত হইলে দুইজনের কথন সমান লক্ষণ প্রকাশ পায় না। মুক্তরাং श्छ८नब्र कथन এক প্রকার চিকিৎসা প্রণালী অবলম্বন করিতে পায় যায় না । কোন উপসর্গ উপস্থিত হইলে সত্বরে তাহার উপযুক্ত চিকিৎসা প্রণালীর অবলম্বন করা উচিত । অনাবশুকীয় স্থলে নিয়ম মাছে বলিয়। কখন ঔষধ প্রেয়োগ করিতে নাই । রোগী বিনা চিকিৎ সীয় স্বাভাবিক নিয়মে আরোগ্যের দিকে অগ্রসর হইতে থাকে, ইহাই ভাল । মেডিকেল কলেজের বড় ডাক্তার এই প্রকৃতির একটা অন্ত্রোপচারের lর এই ঔষধ প্রয়োগ