>○ 2 ভিষক-দৰ্পণ । [ অক্টোবর, ১৮৯১ SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSAAAAAA যন্ত্রণার হস্ত হইতে পরিত্রাণ পাইতে পারি 1” কিন্তু তেমন সামান্য অস্ত্রোপচারে, স্থানিক । ম্পর্শহীরক এবং অবসাদক ঔষধ প্রয়োগে বিরত থাকিয়া কেবল মাত্র ধৈর্য্যাবলম্বন করিলেই চিকিৎসক এবং রোগী কাহারেও কোন প্রকার অসুবিধ ভোগ করিতে হয় না । তবে এতাদৃশ স্থলে পূৰ্ব্বোক্ত রূপ প্রশ্ন হইবার তাৎপৰ্য্য কি ? ইহার সদুত্তর দিতে হষ্টলে আমরা এই মাত্র বলিতে পারি যে, প্রতিদ্বন্দ্বী-বিহীন কোকেনের মঙ্গৎ গুণে মুগ্ধ এবং আশ্চৰ্য্যন্বিত হইয়া চিকিৎসকমওলী, যথাতথ। এই ঔষধের যে যশোগীতি প্রচার করিয়াছেন, তাহাতেই সাধারণের প্রতীতি জন্মিয়াছে যে, কোকেন নিরবচ্ছিন্ন মঙ্গলপ্রদ। কিন্তু ইহ। যে সম্পূর্ণ ভ্রমসঞ্চুপ, তাহা পশ্চাদ্ভুক্ত বিবরণ পাঠ করিলেই স্পষ্ট হৃদয়ঙ্গম হুইবে । গত ১২।১৪ বৎসরের মধ্যে চিকিৎসক-সমাজে যত পরীক্ষার্থ উপস্থিত হইয়াছে, কে কেন তৎসমস্তেরই শীর্ষস্থানীয় । কোকেন যত অল্প সময় মধ্যে সৰ্ব্বত্র পরিচিত এবং আদরণীয় হইয়াছে, অপর কোন ঔষধেরই যশোভাগ্য তত প্রসন্নতা লাভ করিতে পারে নাই । সৰ্ব্বসাধারণে যাহার এত বিস্তৃতি,চিকিৎসক সমাজে যাহার এত প্রতিপত্তি, ও যাহা মহেীয়ধ নামে পরিচিত, তা চার ব্যবহার সম্পূর্ণ নিরাপদ কি না, ইং। একবার পর্যালোচল করিয়া দেখা উচিত । যtহ। মহৌষধ, তাহাই প্রকৃতিবিশেষে এবং প্রকারাস্তরে বিষবৎ কার্য্য করিয়া থাকে । সুতরাং কোকেনের নিকটও তদনুরূপ কাৰ্য্যই নবালিস্কৃত ঔষধ aङ्गyांक्षां कन्नौ श्रङिब्रिख cदt५ श्य नt । | t কিন্তু এই দীর্ঘকালের মধ্যে বঙ্গীয় চিকিৎসকఆఁ এতৎসম্বন্ধে কোন টর্কাই দেখিতে না পাইয়া বৰ্ত্তমান প্রস্তাবের অবতারণা করিলাম । কোকেনের প্রথম প্রচার সময়ে, একটা সম্রাস্ত বঙ্গীয় যুবক আমার নিকট চিকিৎসার্থ উপনীত হন । আমি কোকেন প্রয়োগ করিয়া তাহার যে ফল দর্শন করিয়াছিলাম, নিম্নে তদ্বিবরণ বিবৃত করিতেছি । ১ । হিন্দু—বয়ঃক্রম ২০ বৎসর । ছাত্র । মুদা অস্ত্র করার প্রয়োজন হয় । দুই গ্রেণ কোকেন, ২০ ফোটা জলে দ্রব করিয়া পৃপিউসের উভয় পাশ্বে, চৰ্ম্ম মধ্যে পিচ - কারী দ্বার। প্রবেশিত করা হয় । দশ মিনি ট পর স্পর্শ করিয়া দেখা গেল—স্থানিক স্পৰ্শশক্তি সম্পূর্ণ বিলুপ্ত হইয়াছে । তখন অস্ত্র কার্য্যে প্রবৃত্ত হওয়৷ যাইবে, এমত সময়ে, রোগী বলিয়া উঠিলেন গে, আমার মাথা ঘূরিতেছে, চতুদিক্ ঘোলা দেখিতেছি । মুখশ্ৰী বিপূর্ণ এবং কপালে বিন্দু বিন্দু ঘৰ্ম্ম দেখা গেল । তপন অস্ত্র প্রয়োগে নিবৃত হইয়া এতৎঘটনার কারণস্থসন্ধানে প্রবৃত্ত হইলাম। ইতিমধ্যে নিম্নলিখিত লক্ষণসমূহ স্পষ্টরূপে প্রকাশিত হুইল — যথা,—সমস্ত শরীরে অবসন্নতা, সামান্য অজ্ঞানভাব, চৰ্ম্ম ঘৰ্ম্মাক্ত, হাত পায় ঝিন । ঝিনী বোধ, নাড়ী দুৰ্ব্বল্প এবং দ্রুত, মুখশোষ, বিবমিষা, নিখুসপ্রশ্বাস কষ্টকর। মুহূৰ্ত্ত মাত্র চিন্তা করতঃ উপরোক্ত লক্ষণসমূহ কোকেনেরই ৰিষক্রিয়ার চিহ্লস্বরূপ অবধারণ করিলাম। তখন মস্তকে এবং মুখমণ্ডলে শীতল জল সিঞ্চন ও গ্রচুর
