বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জুলাই, ১৮৯১ ] শ্রেণীতে বিভক্ত করা যাইতে পারে। ১ম (बङ्गंiनिर्) जैड़िञ्ज ७ खयि २न (हैम्অরগানিক) ধাতব অথবা খনিজ । २भ विज्रां★ों । ऊँड़िञ्ज अर्थवां छांख्य, এই বিভাগের তিন অন্তর্বিভাগ লক্ষিত হয় ; যথা, নাইট্রোজিনস অর্থাৎ যবক্ষীর-জানপ্ৰবৰ্ত্তক, ফ্যাটি অর্থাৎ বসাত্মক, এবং স্যাকারিণ অর্থাৎ মিষ্টপ্রধান । উদ্ভিজ্জের সহিত জাস্তব দিবার তাৎপৰ্য্য এই যে, মনুষ্য মাংসাশী, এবং জাস্তব মাংসে অধিকতর যবক্ষারজানপ্রবর্তক দ্রব্য, তৈলবসাজুক ও অন্তর্নিহিত কিয়ৎ পরিমাণে মিষ্টতারও ভাগ পরিলক্ষিত হইয়া থাকে । এজন্য জাস্তব অtহারীয় সামগ্ৰীও এই ১ম শ্রেণীর অন্তভূর্ত । ২য় বিভাগ । খনিজ (ইন-অরগানিক) অথবা ধাতব বিভাগে জল ও খনিজের সল্ট পদার্থ পণ্ডিতেরা নির্দেশ করিয়াছেন ; এক্ষণে অামাদের আহারের অন্ততর প্রধান পদার্থ অর্থাৎ যবক্ষারজানপ্রবর্তক বস্তুগুলি শরীরের কি কি কাৰ্য্য করিয়া থাকে এবং “তাহারা কি কি পদার্থে অবস্থিত আছে বিবেচনা করিয়া স্থির করিতে হইবে । এই যবক্ষারজানপ্ৰবৰ্ত্তক অর্থাৎ নাইট্রজিনস বস্তুগুলিতে আলবুমেন অর্থাৎ আগুলাল, ফাইব্রিন অর্থাৎ রক্তের শুভ্রাংশ যাহা বাতাসে জমিয়া যায়, সিনটোনিন অর্থাৎ মাংস পেশীর্তে যে ফাইব্রিন থাকে, কেসিন, গ্ন টেন-লেগুমিন এবং জিলাটিন এই সকল बद्ध আছে। এ সকল বস্তু আমাদের শরীরে । সমসিম ভাবে থাকিয় পুষ্টি সম্পাদন স্বাস্থ্য-বিজ্ঞান 1 করিয়া থাকে। মানবদেহে থাকিয়৷ এই సిసి সকলের রাসায়নিক কাৰ্য্য প্রায় একরূপ লক্ষিত হয় । অধ্যাপক লীবিগ সাহেবের মতে উপরি উক্ত পদার্থগুলি মাংসপেশীতে পরিবর্তিত হয়, এবং পেশীর তেজ কেবল ইহাদেরই পৌনঃপুনিক পরিবর্তে জন্মিয় থাকে এবং ইউরিয়া উৎপন্ন হয়। তৎপরে ডাক্তার ফিক্সাহেব কতকগুলি পরীক্ষা দ্বারা স্থির করিয়াছেন যে আমাদিগের দেহ কেবল যবক্ষারজানপ্রবর্তক ভিন্ন অন্যান্য আহারে যদিও किहू কালের জন্য প্রভূত শারীরিক পরিশ্রম সত্ত্বেও রক্ষা করিতে সক্ষম হয়, তথাপি ইউরিয়ার আধিক্য বা নূ্যনত পরিলক্ষিত হয় না ; কিন্তু ডাক্তার পার্কস্ স্থির করেন যে বোধ হয় ইউরিয়ার আধিক্য হওয়া দূরে থাকুক বরং নুন্নত হয় ; অর্থাৎ ডাক্তার পার্কসের মতে যখন আমরা অত্যন্ত পরিশ্রম করি, তখন মাংসপেশী হইতে যবক্ষারজান নূ্যন না হইয়া বরং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়, এবং তাহ দিগকে উত্তরোত্তর কঠিন করে । র্তাহার মতে পরিশ্রম সময়ে শারীরিক অন্যান্য পদার্থ ক্রমশঃ হ্রাস পাইয়া বরং সেই সময়ে শরীরকে কিঞ্চিৎ হীনবল করে । অতএব মাংস পেশী হীনবল হইলেও যবক্ষারজান বৃদ্ধি পাইয়া থাকে। এজন্য ডাক্তার পেভি সাহেব বলিয়াছেন যে ওয়েষ্টন নামক বীরপুরুষের যতই শারীরিক ব্যায়াম কাৰ্য্য অধিকতর হইত ততই তাহার যবক্ষারজান বৃদ্ধি পাইয়া মাংস-পেশীদিগকে সবল ও কঠিন করিত । কিন্তু আমাদিগের অীহারীয় বস্তুতে যে পরিমাণে যবক্ষণরজfন প্ৰবৰ্ত্তক বস্তু অধিক থাকিবে, সেই