বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্ত্রীরোগচিকিৎসা । 6t জুলাই, ১৮৯১ ], \ भोज्डि परजबू आकांब, १छैन ७ शांनপরিবর্তন স্পষ্টরূপে লক্ষিত হয়। উহ। শরীরের অন্যান্য স্থানে যেরূপে সম্ভত হইয়া থাকে, তদ্রুপ স্ত্রীজননেন্দ্রিয়েতেও আবিভূতি হইতে ८तश्रे! शांघ्नि,-८मिन १ङ्न खनिश्वश्च श्रिङः श्-ि পারট্রফি বা বিবৃদ্ধি, কিম্বা এট্রফি বা হ্রাস, চেতনাশক্তির আধিক্য, বা অৰ্ব্বদ ইত্যাদি ; অথবা অস্বাভাবিক মাকারে পরিণত কিম্বা প্রদtহ উৎপন্ন হওন এবং তাহার আমুষঙ্গিক পীড়ার ফল সমূহ ; অপিচ বিবিধ প্রকার স্থানভ্রষ্ট হওন ইত্যাদি । এই শ্রেণীস্থ ব্যাধি পীড়িত যন্ত্রের কেবল স্বাভাবিক কার্য্যের প্রত্যবtয় ঘটে এমত নহে ; উহার স্বাভাবিক অীকার ও নিৰ্ম্মাণেব ও পরিবর্তন হইয় থাকে। উপরি উক্ত ব্যাধি সমূহ অধিকাংশ ইউটরসে হইতে দেখা যায় ; উহাদের মধ্যে অনেকগুলি ওভেরিতেও ঘটয়া থাকে। যদিও উক্ত ব্যাধি সমূহের বিশেষ বিশেষ লক্ষণ সমূহ দ্বারা উহাদিগকে অন্যান্য পীড়া হইতে নিৰ্ব্বাচন করা যায়, কিন্তু ঐ পীড়া সমূহের আবার কতকগুলি সাধারণ লক্ষণ আছে, যদ্বারা আমরা অনুমান করিতে পারি যে, ইউটিরস অথবা ওভেরি পীড়tঞাস্ত হইয়াছে । এই সমস্ত লক্ষণের মধ্যে নিম্নলিখিত কয়েকটি সচরাচর লক্ষিত হইয়া থাকে ; যেমন, ১ম, ঋতুর কোন প্রকার অনিয়ম ; ২য়, জননেশ্রিয় হইতে রসাদি নির্গলিত হওন ; ৩য়, নিম্নোদর বা কটিদেশে বেদম|” এবং ৪র্থ, কষ্ট বা ধন্ত্রণার সহিত প্রস্রাব বা মলু,ত্যাগ করণ। স্ত্রীজাতির উপরোক্ত পীড়া সমূহ নিশ্চিত, রূপে নির্ণয় করিবার নিমিত্ত নিম্নলিখিত ' কয়েকটি প্রাকৃতিক উপায়ের আবখ্যক হয় । প্রথম, নিম্নোদরোপরি হস্তসঞ্চাপন দ্বারা পরীক্ষা,ইহাকে প্যালপেশন কহ যায়। কারণ, ইহা দ্বারা জরাযুর আকার ও পরিমাণ অবগত হওয়া যায় অর্থাৎ উহার স্বাভাবিক অপেক্ষ অীকার বৃহৎ হইয়াছে কি না, অথবা উক্ত যন্ত্রে কোন প্রকার অৰ্ব্ব দাদি হইয়াছে কি না, বা ঐ যন্ত্রের স্বাভাবিক কোন প্রকার পরিবর্তন হইয়াছে কি না, নিম্নেদরোপরি হস্তসঞ্চাপন দ্বারা পরীক্ষায় উপরোক্ত কয়েকটা বিষয়ে জ্ঞান লাভ করিতে পারা যায় । এরূপ পরীক্ষাকালীন যোনিমধ্যে এক হস্ত প্রবিষ্ট করিলে জরায়ুর অবস্থা, আকার ও তাহার পরিমাণ এবং ঐ যন্ত্রের সঞ্চালনত অথবা তৎস্থিত অৰ্ব্বদ ইত্যাদি অধিকতর নিঃসন্দেহে নির্ণয় করা যায় । নিম্নোদরোপরি এক হস্ত ও যোনিমধ্যে অপর হস্ত রাথিয়া এই উভয় হস্ত দ্বারা এককালে পরীক্ষা কর। নাম বাইম্যামুয়েল এক্জামিনেশন। কিন্তু একটা বা দুইটা অঙ্গুলি যোনি মধ্যে প্রবেশ করাইয়া পরীক্ষা করাকে ডিজিট্যাল এক্জামিনেশন কহা যায়। নিম্নোদ রোপরি হস্তসঞ্চাপন-পরীক্ষা দ্বারা যে কেবল ইউটরসের প্রকৃত অবস্থা জানিতে যায় এমত নহে ; এ পরীক্ষা দ্বারা ওভেরি, ফ্যালোপিয়েন টিউব ইত্যাদি যন্ত্রের আকার ও তাহার পরিমাণ বিষয়ক অনেক জ্ঞান লাভ করিত্তে পারা যায় । (ক্রমশ:) J