পাতা:ভিষক্‌-দর্পণ (প্রথম খণ্ড).pdf/৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সেপ্টেম্বর, ১৮৯১ ] পথ্য-বিধান । సిన یادہM মনুষ্যগণ উপযুক্ত রূপ আহার বিহারাদি । করিতে অসমর্থ অথবা করে না, এ কথাটা বাস্তবিকই অযৌক্তিক বলিয়া বোধ হয়, যে হেতু বুদ্ধি বিবেচনা এবং সৰ্ব্ববিষয়ক কৰ্ত্তব্যাकर्डदारै ख़ान भन्नुषानििटज्ञइँ श्राट्छ ; किरू স্তীয়তঃ সুহ্ম বিচার করিয়া দেখিলে ইহা স্বম্পষ্টরূপে প্রতিপন্ন হয় যে, আমরা যখন আহার বিহারাদি যে কোন কার্য্যে दूडीौ झहै, তৎকালে বিশেষ বিবেচনাপূৰ্ব্বক তত্ত্বৎ কার্য্যের কৰ্ত্তব্যাকৰ্ত্তব্য নিরূপণ না করিয়াই তাহা সম্পন্ন করিয়া থাকি । এই যথেচ্ছচারিতার ফলেই যে আমরা এবস্তপ্রকার পীড়িত হইয়া থাকি তাহ নিঃসন্দেহ । নৈসর্গিক শক্তি বলে পশ্বাদি এই সমুদায় বিযয়ে যথেচ্ছাচার করিতে বিরত থাকে বলিয়াই এত নুন পরিমাণে ব্যাধি যন্ত্রণ ভোগ করিয়া থাকে । ক্ষুধার সময়ে হীনাবস্তার লোকের খাদ্য বিষয়ে কোনই বিচার করেনা ; সশা, কক্কটিক অথবা এতত্ত্ব ল্য কোন প্রকার ফল, কিম্বা বুট, মটর প্রভৃতি ভাজা দ্রব্য অধিক পরিমাণে খাইয়া প্রচুর পরিমাণে জলপান করিয়া থাকে ; এই রূপ অপরিমিত এৰং অযথোচিত ভক্ষণজনিত ফল দ্বারা যে, জাহার কলেরা অর্থাৎ বিস্তুচিক অথবা তত্তল্য কোন ব্যাধি কর্তৃক আক্রান্ত হইতে পারে, তাহ। তাহারা ভ্ৰমে ও একবার চিন্ত৷ করেন। বস্তুতঃ তাহার এই অবিবেচনার ফল কদাচিৎ অতিক্রম করিতে সমর্থ হয় । উন্নতাবস্থায়’ ধনবান লোকেরা যদিও এবম্প্রকার অবিবেচনার কার্য্য কদাচিৎ করিয়া থাকেন অথবা আদেী এরূপ হইবার সম্ভাবন নাই বটে, কিন্তু ইচ্ছাপূৰ্ব্বক বা বলপূর্বক । কোন অবৈধ দ্রব্য ভক্ষণ কিম্বা কোন সংযোগবিরুদ্ধ দ্রব্য অর্থাৎ কোন দ্রব্য বিশেষের সহিত কোন দ্রব্য মিশ্রিত হইয়া যে গুরুতর অহিতকর পদার্থোৎপত্তি হয় এবপ্রকার পদার্থ ভক্ষণ র্তাহাদিগের নিত্যই ঘটিয়া থাকে ; সুতরাং এতজ্জনিত ফল হইতে র্তাহারাই ব। কি প্রকারে পরিত্রাণ পাইবেন ? শারীরিক ব্যায়াম বিষয়ে নিম্ন শ্রেণীর লোকের। তাহাদিগের স্ব স্ব জীবিকা নিৰ্ব্বাহার্থে যেরূপ পরিশ্রম করে,তাহাই ততোদিগের স্বাস্থ্য রক্ষার পক্ষে যথেষ্ট, কিন্তু তাহারা সময়ে সমযে এরূপ গুরুতর পরিশ্রম করে যে, তদ্বারা তাহাদিগের স্বাস্থ্য ভঙ্গ হক্টয়া অবশ্যই পীড়িত হইতে হয় । এই সকল লোকের অর্থ-লালস। এরূপ বলবতী অথবা সাংসারিক ব্যয় সস্কুলনার্থ অর্থের এত অপ্রতুল যে, তদৰ্থে তাহাদিগকে যেরূপ কঠিন পরিশ্রম করিতে বাধ্য হইতে হয়, পরিণামে তাহারই বিষময় ফলে, তাহাদিগের সেই অর্থ এবং এমন কি কখন কখন পূৰ্ব্বোপার্জিত অর্থ পৰ্য্যন্ত বিনাশ প্রাপ্ত, এবং ব্যাধি বশত: শারীরিক যে মহৎ কষ্ট উপস্থিত হইবে, তদ্বিশ্যয়ে তাহার একবারও অনুধাবন করিয়া দেখে না । এই রূপ উচ্চ শ্রেণীর ধনবান লোকেরা ঠিক ইহার বিপরীত কাৰ্য্য করিয়া থাকেন । র্তাহার মানের লাঘব হইবার আশঙ্কায় কোন প্রকার শ্রমই অত্যয় কালের জন্যও করিতে চাহেন না, পরস্তু এইরূপ ব্যায়াম ৰিমুখতায় শারীরিক ও মানসিক স্বাচ্ছদ্য বিষয়ে তাহাদিগের যে কিরূপ অনিষ্টোংপত্তি হয়, তদ্বিষয়ে তাহারা কিঞ্চিমাত্রও