8 उँध्न সহচর সঙ্গে নিয়ে আপনি আমাকে রক্ষা ক’রেছেন। আজ আবার স্মরণ মাত্র আমাকে আশ্বাস দিতে এসেছেন!! হে মহাপুরুষ ! আপনারা কে ? বসু। রক্ষা ক’রেছি, রক্ষা এক’ব্ৰিবো । চিরদিনই আমরা তোমাকে রক্ষা ক’রে আসছি। যেহেতু তুমি আমাদেরই নিজ শরীর। ভীষ্ম। আমি যে বিস্মিত হচ্ছি মহাভাগ । বসু। বিস্মিত হ’বার কিছু নেই। আমি তোমাকে স্তোক বাক্যে আশ্বাসিত ক’রতে আসিনি। রাম তোমাকে বুদ্ধে পরাস্ত ক’রতে পারবেন না। বরং তুমিই র্ত্যকে পরাজিত ক’রবে। ভীষ্ম। কেমন ক’রে পরাজিত ক’বুব ? আমি যে সমস্ত অস্ত্ৰ জানি, ब्राहम बू9 ड डॉन्l अdथ् । বসু। না- এমন এক অস্ত্ৰ তোমার বিদিত আছে, যার তত্ত্ব, রাম কি, পৃথিবীর অন্য কোন পুরুষ জানেন না, কেবল তুমি জান ! একটু চেষ্টা করলেই তার প্রয়োগ-সংহার-রহস্য তোমার স্মরণে আসবে। এই অস্ত্রতত্ত্ব পুৰ্ব্বজন্মে তোমার বিদিত ছিল। ভীষ্ম। আমি স্মরণে আনতে পারছি না। বসু। আনতে পারছি না নয়। গাঙ্গেয়! গুরু-বধ-ভয়ে সে অস্ত্ৰ স্মরণে আনতে সাহস করছি না। বিশ্বকৰ্ম্ম-বিরচিত সম্মোহন নামে প্রাজাপত্য অস্ত্ৰ স্মরণ কর । ভীষ্ম । স্মরণে এসেছে । বসু। সেই অস্ত্র জামদগ্ন্যের প্রতি নিক্ষেপ কর। সেই অস্ত্ৰ যেই ভাৰ্গবের অঙ্গ স্পর্শ করবে, অমনি গাঢ় নিদ্রায় আচ্ছন্ন হ’য়ে রাম ধরাতলে শয়ন করবেন। রাম বিনাশ প্রাপ্ত হবেন না, সুতরাং তোমাকে ব্ৰহ্মহত্যপাপে লিপ্ত হ’তে হবে না। প্ৰসুপ্ত অথবা মৃত উভয়ই আমরা তুল্য বিবেচনা করি। রামকে জয় ক’রে আবার সম্বোধন অস্ত্ৰ দিয়ে পুনরায় তাঁকে জাগরিত ক’রবে। নিশ্চিন্ত হও কৌরব, রামের কদাচ মৃত্যু
