পাতা:ভুতের বেগার - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

81ክ” ভূতের বেগার। শারদা । তা হলে তা আমরা পথের ভিখারী হয়েছি।-- নিতাই। এই ক’বৎসর ধরে লোকসান দিচ্ছিল-কিন্তু চুপিচুপি ঠাট বজায় রেখেছিল- আমার বাবুকে কতকটা ঠকিয়ে লাভ দেখিয়ে তারে দিয়েই কারবার চালিয়েছিল। এবার পাটের বাজার একদম নেমে গেছে। মগরাহাটে সাত গুদাম চাল পুরে ছিল, সব পাচে ভ্যাটিভেটে হয়ে গেছে। মুরলী। বেশ হয়েছে—আনন্দ এতকাল চাকরী করে কি করল ? শারদ। কিছু না পিতা—যা উপাৰ্জন করেন, তা কেবল খাওয়া আব্ব বাবুয়ানাতেই ফুরিয়ে যায় भूलून। उgत ऊ दूgडत बाशाद्ध थीछনিতাই। সবাই তাই করছে দেবতা—সবাই ভূতের ব্যাগার খাটছে—আনছে, নিচ্ছে, খাচ্ছে-আর যেই চোক বুজছে। অমনি সব ফাঁক । স্ত্রী অমনি ডিসট্রিক্ট চ্যারিটেবুল ফণ্ডে দুটাে পাঁচটা ছেলে মেয়ের হাত ধরে দরখাস্ত পেয করছে। ও হাজার টাকা থেকে আরম্ভ ক’বে দশ টাকার কেরাণী পৰ্য্যন্ত সবার আজকাল ভূতের ব্যাগার। মুরলী। বেশ হইছে-আবার বাছা ধনৱা দেশে ফিরে-চাষে पठाझेन । শারদা । আমারত সব গেল নিতাই । মুরলী। তোমার কি যাইবে জননী! তোমার পুত্ৰ কন্যায় লগে আমি মাসিক আড়াই হাজার টাকা আয় রাখছি।-শালা শালিরা তার কােত ধাইবে ! শারদা । দয়াময় নারায়ণ ! কোথা থেকে কন্যাকে রক্ষা করতে