পাতা:ভুতের বেগার - ক্ষীরোদপ্রসাদ বিদ্যাবিনোদ.pdf/৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R ভূতের বেগার। আনন্দ । তাই বুঝেইত তোমার আশ্রয় নিচিছ। শারদ। ওমা ওকি কথা বল-মইনে বেশি হচ্ছে এত সুখেরই কথা । তাতে আশ্ৰয় দেব কি আবার । আনন্দ। দেবার কারণ না থাকলে বলব কেন ? দেখ এতকাল বড় ইজ্জতেই চলে আসছি, কিন্তু আর বুঝি থাকে না । আমার বাবা বলতেন। আমি একটাক ক’রে চালের মন দেখেছি ; ময়দা ছিল দুটাকা মন, ঘী আড়াইসের টাকায়-খেসারি, মুসুর তখন মানুষে খেতোনা-এক টাকা পাচ সিকা মন। চারটি পয়সা খরচ করলে ঝুড়ি খানেক বাজার হ’ত। এখন কি না তেল দুসের টাকায় ! শবদ । তাই বা খাটী পাচ্ছি কই ? আনন্দ । তা হ’লেই ভাল বললে ! খোরাক জোগানই ভার হয়েছে। তার ওপর গাড়ী ঘোড়া লোক-লৌকিকতা, নানা আসবাবের খরচ-মাসে মাসে দেন হয়ে পড়ছে। শবে-দেন হয়ে পড়েছে । | || ( ਸ਼ ਲੁ-6ਜਲ 5 | BDBBDDSS S DBD BtDBDBDB LDBB BBDD DBDBD BDK DBB DDSS ডিপুটীর ছেলে সবে বিয়ে পড়ছে—পাস করতে পারে কি না। তার ঠাক নেই।--দশহাজার টাকা চেয়ে বসেছে। শারদা । দশহাজার এখন কোথা থেকে দেবে। আনন্দ । তাতো ভগবান মুখ তুলে চাইছেন। এই বছরেই মেয়ের বিয়ের কিনারা করব । আটশো মাইনে, তারওপর কমিসনে ও এতে তাতে আরও পাঁচশো ধর। বারো চোদশো টাকা কেউ ঘুচুচ্ছে না। সাহেব কাজ আগে থাকতেই একরকম দিয়েছে। আমি একরকম আফিস ফেলেছি।