পাতা:মধ্যভারত - জলধর সেন.pdf/১৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আমাজ’ন্তর্জা ף 2) כל তিনটি ছত্ৰ কুণ্ডলাকার হয়ে উঠেছে! হীনযানী-স্তুপ-শীর্ষে বিশেষত্ব-বজ্জিত কাৰ্ণিশ । ২৬নং চৈত্য-গুহাটি সর্বশেষ নিৰ্ম্মিত হ’য়েছিল ব'লে বিশেষজ্ঞেরা অনুমান করেন। এ গুহার নক্সা ও নিৰ্ম্মাণ-পদ্ধতি ১৯নং গুহারই অনুরূপ, কেবল কারুকাৰ্য্য ও অলঙ্কারের দিক থেকে অনেকটা দীন । এ গুহার প্রাচীরগাত্ৰে ভাস্কৰ্য্য-শিল্প তা যেমনি আকারে বড় বড়, তেমনি তার মোটা মোটা কাজ। এর অভ্যন্তরস্থ স্তুপটির সম্মুখভাগ একেবারে মণ্ডপাকার । এই অজন্তার চৈত্য-গুহাস্থ বৌদ্ধ-স্তুপের গম্বুজাকার শীর্ষদেশ থেকেই ক্ৰমে দক্ষিণের হিন্দু-মন্দিরের ‘বিমান-শীর্ষ’ বা গম্বুজাকার চূড়া ও মোগল আমলের ‘ডোম” সৃষ্টি হ’য়েছে ব’লে হাভেল প্রভৃতি বিশেষজ্ঞেরা সিদ্ধান্ত করেছেন। এবং চৈত্য-গুহার সম্মুখস্থ তোরণ-বাতায়নের সূচী শীর্ষ পিলান থেকেই মোগল-স্থাপত্যের ত্রিকোণ-খিলানের আদর্শ গৃহীত হয়েছে ব’লে তঁরা অনুমান করেন। ‘বিহার’-গুহাগুলির মধ্যে ১৩ নং গুহাটিই সবচেয়ে প্রাচীন বলে স্থির ঈ’য়েছে ! তবে গুহাটিতে স্থাপত্য-কলার দিক দিয়ে উল্লেখযোগ্য কোনও বিশেষত্ব নেই বলা চলে। ১২নং গুহাটিও খুব প্ৰাচীন ; কিন্তু এর মধ্যে স্থাপত্য-শিল্পের প্রাথমিক নিদর্শন কিছু কিছু দেখতে পাওয়া যায়। ১১নং বিষ্কার-গুহাতে যে স্তম্ভ আছে, বিশেষজ্ঞেরা বলেন এইগুলিই না কি সবচেয়ে প্ৰাচীন যুগের স্তম্ভ। ৭নং গুহার গঠন-প্ৰণালী অন্যান্য গুহাগুলি *'তে সম্পূর্ণ পৃথক। এটির মধ্যে প্রশস্ত ‘হ’ল’ নেই। মন্দির-চত্বরের মতো এই গুহার সম্মুখে স্তম্ভযুক্ত দু’টি তোরণ-মণ্ডপ আছে। ৬নং গুহাটির SBEBD BDBS M DB S BDBKK DBDDg BBB DDBD DDBSDDDL দেখতে পাওয়া যায়। বিহার-গুহাগুলির মধ্যে ৪নংটিই সবচেয়ে বড় * থাৎ প্রশস্ত। কিন্তু, কলা-সৌন্দৰ্য্যে সর্বাপেক্ষা শ্রেষ্ঠ বলে খ্যাতিলাভ