বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মনসামঙ্গল - ক্ষেমানন্দ দাস.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अनजभिछु । পাত্রধোবিন বিদায় হৈল মনসাগোচরে। সত্বরে চলিল ধোবিন নদীর কিনারে ॥ কাপড় কাচয়ে ধোবিন মনের কৌতুকে । হেনকালে মানদাসেতে বেল্লারে দেখে ॥ পাত্ৰ ধোবিন বলে কন্যা কোথা যাহ তুমি। লখিন্দরে নঞে ধোবিন ভাস্তে যাছি আমি ॥ ধোবিন বলে কোথা যাবে কহত আমারে । বেহুলা বেণ্যানী তবে কছিল সত্বরে ॥ ধোবিন বলে কি হৈল পরিচয় দে মোরে । বেহুল বলে মাল্য পতি লোহার বাসঘরে ॥ পাত্রধোবিন বলে কন্যা কহত আমারে । কিমতে মরিল কস্য লোহার বাসঘরে ॥ বেহুল বলে মোর পতি বাল৷ লখিন্দর । বাসরে খাইল সাপে অবধান কর ॥ ধোবিন বলে তবে তুমি যাইবে কোথারে। অগ্নিক্রিয় কর তুমি বলি লখিন্দরে ॥ বেহুল বলিল ধোবিন কহিএ তোমারে । লখিন্দরের যেই গতি সেই গতি মোরে ॥ ধোবিন বলে আস্ত কন্য। আমার গোচরে । তেীরে জিজ্ঞাসিব কিছু আগুহ সত্বরে ॥ বেহুল বলে এইমতে দুখ দিল ডোম । সেইমত পাছে দুঃখ তুমি দিবে রাম ॥ এত শুনি পাত্রধোবিন কহিল সত্বর । ডোমার মত আমি না হুইব বৰ্ব্বর ॥