বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাধক রামপ্রসাদ সেন । : שלל যুগপৎ শোক ও সন্তোষ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । অতঃপর বিব: মাগ্নি রোগে আক্রাক্ত হইয়া তিনি ১১৬৭ সালে (১৭৬e থষ্টাব্দে ) ৪৮ বৎসর বয়সে ইহলোক পরিত্যাগ করেন । 雷 রায় গুণাকর জীবনের প্রথম ভাগে কতই কষ্ট সহ্য করিয়াছিলেন । যিনি বাল্যকালে ভ্রাতৃগণ কর্তৃক তিরস্থত ও মৰ্ম্মাহত হইয় গৃহ পরিত্যাগ করেন ; যিনি নিরাশ্রয়, নিঃসহায় ও পর-প্রত্যাশী হইয়া বিদ্যাশিক্ষার অনুরোধে পরগৃহে বাস। করিয়া, শাকান্নে দগ্ধোদর পূরণ করিয়াও, তৃপ্তিলাভ করিয়াছিলেন ; তিনিই একদিন মহারাজ কৃষ্ণচন্দ্রের রাজ-সভায় প্রধান আসন প্রাপ্ত হইয়া অদ্যাপি আবাল-বৃদ্ধ সকলেরই মুখে পরিকীৰ্ত্তিত হইয়া থাকেন । مسخسسسسسه সাধক রামপ্রসাদ সেন । আনুমানিক ১১২৫—১১৩০ সালের ( ১৭১৮-১৭২৩ খৃষ্ঠাম্বের) মধ্যে হালিসহর পরগণার অন্তর্বর্তী কুমারহট্ট গ্রামে বৈকুলভূষণ রামপ্রসাদ সেন জন্মগ্রহণ করেন। স্বপ্রণীত প্রধান কাব্য “কবিরঞ্জন বিদ্যাস্থনারের” স্থানে স্থানে তিনি ষে আত্ম-পরিচয় দিয়া গিয়াছেন, তাহাতে জানিতে পারা যায় যে ভাস্থার পিতামহের নাম রামেশ্বর সেন ও পিতার নাম রামরাম সেন। রামরাম সেনের দুই পত্নী। তন্মধ্যে প্রথমার গর্ভে নিধিরাম ও দ্বিতীয়ার গর্ভে চারি সম্ভান জন্মিয়াছিল । এই চারিট সস্তানের মধ্যে দুইটী কস্ক ও দুইটী পুত্র। প্রথম অম্বিক, দ্বিতীয় ভবানী, তৃতীয় রামপ্রসাদ ও চতুর্থ , বিশ্বনাথ ।