বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মলিন মালা - গিরিশচন্দ্র ঘোষ.pdf/১৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডাক্তার দুর্গাচরণ বন্ধ্যোপাধ্যায় । ১২৪ ৷ হইয়া স্বস্থঙ্কায় হইলেন । কিন্তু প্রধান বিচারালয়ে অভিয়োগ করিলে তিনি প্রমাণাভাবে বিচারে পরাজিত হইলেন। ইহাতে তর্কালঙ্কার আপনাকে অবমানিত মনে করিয়া কৰ্ম্ম পরিত্যাগ করিবার সঙ্কল্প করিলেন । কিন্তু এই ঘটনার প্রায় इहे भाग կ, পরে ওলাউঠ রোগে আক্রাস্ত হইয়া s २७8 जांटल २१ करून (১৮৫৭ খ্ৰীষ্টাৰে ৯ই মার্চ) তারিখে মানবলীল পরিত্যাগ, করেন । o ডাক্তার দুর্গাচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়। কলিকাতার কয়েক ক্রোশ উত্তরে চানক নামক একটী ক্ষুদ্র নগর অাছে। ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর প্রধান কৰ্ম্মচারী জব চার্লক কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় বলিয়া ইহার নাম চাণক হইয়াছে । ইহার অন্যতর নাম বারাকপুর, এই স্থানে সম্প্রতি ইংরাজদিগের একটী সেনানিবেশ হইয়াছে। এই সেনানিবেশের অনতিদূরে মণিরামপুর নামক এক খানি ক্ষুদ্র গ্রাম আছে । ১৮১০ খৃষ্টাব্দে [ ১২১৭ সালে ] এই স্থানে দুর্গাচরণ একটা সপ্তান্ত বংশে জন্ম গ্রহণ করেন। হর্গাচরণের পিতা গোলোকচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় একজন প্রধান কুলীন ও ধৰ্ম্মনিষ্ঠ ব্রাহ্মণ ছিলেন । এজন্য র্তাহার প্রতিবাসিগণ র্তাহার অত্যন্ত সমাদর ও সম্মাননা করিতেন । তুর্গাচরণ পিতার তৃতীয় পুত্র ছিলেন। তুর্গাচরণ ষষ্ঠ বৎসর বয়ঃক্রম প্রাপ্ত হইলে তাহার পিত। তাহাকে বাঙ্গালী ভাষা প্রথম শিক্ষা দিবার জন্য একজন “গুরুমহাশয়" নিযুক্ত করিয়া দেন। হর্গাচরণ অত্যন্ত যত্ন ও আগ্ৰহ