বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মস্তকের মূল্য - সরোজনাথ ঘোষ.pdf/৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

প্ৰতিষ্ঠা । মধ্যে তাহার স্বভাবের পরিবর্তন দেখিয়া হরেন্দ্ৰ নিজেই চমকিয়া উঠিত। কিন্তু অর্থ চাই, টাকার রাজা হওয়া চাই। এস হে চক্রাকার টাকা ! তুমি মুষ্টিমধ্যে আবির্ভূত হও । তোমার বিশ্ববিমোহন রূপে একবার ভাল করিয়া দেখা দাও, গৃহ উজ্জল করিয়া তোেল। তোমার ঐন্দ্রজালিকস্পর্শে মায়ালোকের দ্বার উদঘাটিত হয়, তোমার বিচিত্র নিকণে গৃহ ধ্বনিত হউক । হে অখণ্ডমণ্ডলাকার ! লৌহ-সিন্ধুকের গর্ভে ব্যাপ্ত হও, শূন্য স্থান পূর্ণ করিয়া ফেল । দিনের পর দিন, বৎসরের পর বাৎসৱ, হরেন্দ্র এইরূপে অর্থের ধ্যানে কাটাইয়া দিল । শাস্ত্রে বলে, সাধনায় সিদ্ধিলাভ হয়। একাগমনে ধ্যান করিলে ভগবান ভক্তের মানসমন্দিরে আবিভূতি হন। হরোন্দ্রের একাগ্ৰ কামনা, সকল সাপনার ধান ক্রমশঃ মূৰ্ত্তিপরিগ্রহ করিয়া তাহার লৌহ সিন্ধুকে আশ্রয় গ্ৰহণ করিল। হরেন্দ্র সাহেবের সুনজরে পড়িয়াছিল । প্ৰসন্নসলিলা ইরাবতীর পূর্বপারে, নদীর উপরেই তাহার বাঙ্গলে । সারাদিন পরিশ্রমের পর সন্ধ্যার স্তিমিত আলোকে সে নির্জন কক্ষে আশ্রয় গ্রহণ করিত । কাহারও সহিত মিশিত না । টাকাকড়ির হিসাব ও কাজ কৰ্ম্মের কথা ছাড়া অন্য BDDS MBBB DBDBBB DDKDD BDB DBD DD আপনাকে সে মনুষ্যসমাজ হইতে সর্বদা বিচ্ছিন্ন করিয়া রাথিত । মনুষ্যজাতির প্রতি তাহার একটা তীব্র বিদ্বেষ (tኳ”