পাতা:মহাত্মা কালীপ্রসন্ন সিংহ.djvu/১৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সপ্তম পরিচ্ছেদ । ఫి & আমার আমার বলুচ বটে, আমার কেবল মুখে রটে, সময় পেলে আমার বলা টান থাকে না। যত দেখ ভালবাসা, সকল কেবল আশার আশা, অলোকেরি ছায় প্রায় অন্ধকারে আর থাকে ন! ৷ ് - ....................... می. ی..-ی.sع ۃ یxعہ:ہی حق. ہی .می. یہ জগত অসার সার, যশকীৰ্ত্তি সার তার, শেষে সবে শবাকার, কেবল আগু পিছু আনাগোনা । দেহ পিঞ্জরের প্রায়, ন’টি দ্বার খোল তায়, কবে পাখি উড়ে যায়, দিন ক্ষণ নাহি মান ॥ সোণার খাচা দূরে ফেলে, আত্ম পাখি উড়ে গেলে, আবার হাজার খাবার দিলে এমন পোষা পাখি আর পাবে না ॥ ‘Hindoo Patriot,’ ‘বিবিধার্থ সংগ্রহ’, ‘পরিদর্শক প্রভৃতি সাময়িক সাহিতো সাময়িক পত্রের দ্বারা কালীপ্রসন্ন বাঙ্গাল *"" দেশের যে মহছপকার সাধিত করিয়াছেন, তাহ পূর্বেই উক্ত হইয়াছে, এবং বাঙ্গল সাময়িক পত্রের স্থযোগ্য সম্পাদক রূপেও তিনি বাঙ্গল সাহিত্যের ইতিহাসে চিরস্মরণীয়। ১৮৫৫ খৃস্টাব্দে রেভারেণ্ড জেম্স্ লঙ বাঙ্গল সাহিত্যের অবস্থা সম্বন্ধে বাঙ্গল গভর্ণমেণ্টের নিকটে যে রিপোর্ট প্রেরণ করেন, তদৃষ্টে প্রতীয়মান হয় যে, ১৮৫৪ খৃষ্টাব্দে কালীপ্রসন্ন ‘সপবশুভকরী নামে একটা পত্রিকার প্রবর্তন করেন। উইরি মাসিক মূল্য চারি আন মাত্র। ঐ পত্রিকাখনি আমাদের নয়নগোচর হয় নাই, সুতরাং এতৎসম্বন্ধে পাঠকগণের কৌতুহল