পণ্ডিতগণের সহিত বিচার। ›©ፃ বলিয়াছেন। ইহা প্ৰশংসামাত্র, ইহাতে প্ৰত্যেক পুরাণের সর্বপ্রাধান্য প্ৰতিপন্ন হইতে পারে না। শিব ও শঙ্করাচাৰ্য্য প্রতারণা করিয়াছেন কি না ? গোস্বামী লিখিয়াছেন যে, পূর্ব পূর্ব যুগে, ভগবান শিব অসুরমোহনের নিমিত্ত, নানাপ্রকার পাশুপতাদি তন্ত্রশাস্ত্ৰ করিয়াছিলেন, এবং কলিযুগে শ্ৰীমৎ শঙ্করাচাৰ্য্যরূপে অবতীর্ণ হইয়া পরমেশ্বরের নিরাকারত্ব প্ৰতিপন্ন করিয়া আমারস্বভাব লোক সকলকে মোহযুক্ত করিয়াছেন। শ্ৰীমৎ শঙ্করাচাৰ্য্য সর্বজ্ঞা হইলেও তঁহার ভাষ্যদ্বারা ব্ৰহ্মসুত্রের প্রকৃষ্ঠ তাৎপৰ্য্য প্ৰকাশ হয় নাই। গোস্বামী মহাশয় এই সকল কথার প্রমাণস্বরূপ “ত্বঞ্চ ক্ষুদ্র মহাবাহাে মােহনাৰ্থং সুরদ্বিষাং” ইত্যাদি বচন সকল উদ্ধৃত করিয়াBBBDS BBBDD DB gDgD DBBDK DBB BD BDODDB BDDS BDDD সারমন্ম এই ;-যদি ভগবান মহেশ্বর বেদবাহ কোন শাস্ত্র রচনা করিয়া থাকেন, এবং যদি উহাতে বেদের উক্তির বিপরীত কথা থাকে, তাহা হইলে গোস্বামী মহাশয়ের উদ্ধৃত বচন সকল সেই শাস্ত্র সম্বন্ধে অবশ্য খাটবে। আর, যদি বল যে ঐ সকল বচনদ্বারা মহেশ্বরকৃত তাবৎ শাস্ত্ৰ অপ্রমাণ হইয়া যায়, তাহা হইলে, এক্ষণে এদেশে শাক্ত, শৈব, বৈষ্ণব DDBB BBB BBDDD DDDDDB DBBD DBBBB D DDBBD DBBDBDS ছেন,তাহমিথ্যা হইয়া যায়। সুতরাং সকলের ধৰ্ম্মে আঘাত পড়ে,ইত্যাদি। BDD KDS DBBBDBD DDB DBDBBDD DBS D BBB BDDB বচন উদ্ধৃত করিয়া শিবকে প্রতারক ও তন্ত্রশান্ত্রকে মোহশাস্ত্ৰ বলিয়া প্রতিপন্ন কর, তাহা হইলে তান্ত্রিকেরাও তন্ত্রশাস্ত্রের প্রমাণে বিষ্ণুকে ‘তরিক প্রতিপন্ন করিতে পারেন। এই প্রকার পুরাণ ও তন্ত্রের পরস্পর እby
