আরও কয়েকখানি গ্ৰন্থপ্রকাশ। &W) কারণ ও নির্বাহকৰ্ত্তা যিনি লক্ষিত হইতেছেন, তাহার স্বরূপ ও পরিমাণের নিৰ্দ্ধারণ কি প্রকারে সম্ভব হয় ? ৫ প্রশ্ন -বিচারত: এই উপাসনার বিরোধী কেহ আছে কি না ? ৫ উত্তর।-এ উপাসনার বিরোধী বিচারত: কেহ নাই। যেহেতু আমরা, জগতের কারণ ও নির্বাহকৰ্ত্তা, এই উপলক্ষ করিয়া উপাসনা করি। অতএব, এরূপ উপাসনায় বিরোধ সম্ভব হয় না। কেননা, প্রত্যেক দেবতার উপাসকেরা সেই সেই দেবতাকে জগৎকারণ ও জগতের "নিৰ্বাহকৰ্ত্তা এই বিশ্বাসপূর্বক উপাসনা করেন। সুতরাং তঁহাদের বিশ্বাসানুসারে, আমাদের এই উপাসনাকে, তাহারা সেই সেই দেবতার উপাসনারূপে অবশ্যই স্বীকার করিবেন। এই প্রকারে যাহারা কাল কিম্বা স্বভাব, অথবা বুদ্ধ কিম্বা অন্য কোন পদার্থকে DBYB BDDBO DD BDOSDDDBDD BuBDS Si gBBB অর্থাৎ জগতের নির্বাহকৰ্ত্তারূপে চিন্তানের বিরোধী হইতে পরিবেন না ; এবং চীন, ও ত্ৰিবৃৎ ও ইউরোপ ও অন্য অন্য দেশে, যে সকল নানাবিধ উপাসকেরা আছেন, তাহারাও আপনি আপন উপাস্তকে জগতের কারণ ও নিৰ্বাহক কহেন ; সুতরাং তঁাহারাও আপনি আপন বিশ্বাসানুসারে, আমাদের এই উপাসনাকে সেই সেই আপন উপাস্তের আরাধনারূপে অবশ্যই স্বীকার করিবেন। ও প্রশ্ন।--বেদে কোন কোন স্থলে সেই পরমেশ্বরকে অগোচর, অনিৰ্দেশ্য শব্দে কহিতেছেন, এবং অন্যত্র জ্ঞেয় ইত্যাদি শব্দের প্রয়োগ शत्र अडि कब्रिोडक्षन, देशद्र नभौरान कि ? ৬ উত্তর -যে স্থলে অগোচর, অষ্ট্রেয় শব্দে কহোন, সে স্থলে উইর স্বরূপ অভিপ্রেত হইয়াছে; অর্থাৎ তাহার স্বরূপ কোন মতে জ্ঞেয় পহে। আর যে স্থলে, জ্ঞেয় ইত্যাদি শব্দে কহেন, সে স্থলে তাহার,
