বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মহাভাগবত পুরাণ প্রথম খণ্ড.pdf/৩৬০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ত্ৰিচত্বারিংশ অধ্যায় । HIV লাভের জন্য মহাদেবীর অর্চনা করিব। আমি, নবমীতে কপারস্তু করিয়া অচৈতন্য দেবীর চৈতন্য সম্পাদন করিব । হে রাম ! আমি তোমাকর্তৃক বৃত হইয়া বিল্লবৃক্ষে মহাভয়নিবারিণী অভয়ার অর্চনায় প্রবৃত্ত হইব এবং অদ্য হইতে এই কৃষ্ণ পক্ষের নবমী তিথিতে আদ্র নক্ষত্রের ষোগে যে কাল পর্যন্ত দুরাচার নিপাতিত না হয়, তাবৎ কাল পর্য্যন্ত প্রত্যহ তাহার পূজা করিতে থাকিব। তুমি শুচি ও সমাহিত হইয়। দেবীর স্তবস্তুতি দ্বারা প্রীতি- সাধন করিয়া রাক্ষসদিগের সহিত যুদ্ধারম্ভ কর। তাহা হইলে নিশ্চয়ই তোমার জয় লাভ ঘটিবেক । হে রাঘব ! দেবী প্রবোধিত হইলে, তুমি সংগ্রামাবসরে স্বয়ং গমনপূর্বক তঁহকে আরাধনা করিবে। বেদব্যাস কহিতে লাগিলেন, সৰ্ব্বলোক-পিতামহ ব্ৰহ্মা নারায়ণকে এই কথা বলিয়া দেবীর সংবোধনে দেশে সমুদ্রের উত্তর তীরস্থ বিল্পবৃক্ষসন্নিধানে ত্ৰিদশ-সমূহ-সমভিব্যাহারে উপনীত হইলেন। (তখন ) রামচন্দ্র, কৃতাঞ্জলি হইয়া উত্তরাভিমুখে উপবেশন পূর্বক সংগ্রামে জয়লাভের জন্ত জয়দায়িনী নিস্তারিণীর স্তব করিতে লাগিলেন। - مد. مراسم سحمد { } { } -سسسسه س...،