বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মহিলাবলী - প্রথম ভাগ.pdf/৮০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফেরেন্স নাইটেনগেল । > আঁসাধারণ ছিল, যে অতিশয় ক্লেশজনক অস্ত্র চিকিৎসা দর্শনেও তিনি কদাচ শঙ্কিত হইতেন না । w তাহার সংকৰ্ম্মের সহকারিণী ও প্রিয় সখী স্মাই থ প্রাণত্যাগ করিলে তিনি অতিশয় কাতর হওয়াতে র্তাহার স্বাভাবিক দৌৰ্ব্বল্য অত্যন্ত বৃদ্ধি হইল । মন পীড়িত হইলে শরীর অসুস্থ হয় । কেন কৰ্ম্ম না থাকিলে অবসর বশতঃ মল্ল দ্য যেমন নিরর্থক চিন্তায় মগ্ন হইয় থাকে, শোক উপস্থিত হইলেও তদ্রুপ হয় । এষ্টরূপে শোকভিভূত হওয়াতে তিনি দারুণ জ্বর রোগাক্রান্ত হইলেন । ধর্মের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস হেতুক তিনি প্রথমতঃ জ্বরের যন্ত্রণা শান্ত চিন্তে সহ্য করিয়া অবশেষে তদারা একপারে পরাভূত হইলেন। তিনি পীড়ায় সাতিশয় কাতর হইলেও বাটতে প্রত্যাগমন না করিয়া যে অর্ণবপোতে বালক লাভ ছুইতে স্কট রিওতে আগমন করিয়াছিলেন, তাহতেই অবস্থিতি করিতে লাগিলেন ; এবং আরোগ্য লাভ করিলে, উক্ত নগরে যুদ্ধ হত সৈদ্যগণের স্মরণ থ একটা কীৰ্ত্তিস্তম্ভ তথায় স্থাপন করিয়া তদুপরি তাহাদিগের বিবরণ চারি ভাষায় মুদ্রিত করেন। স্বাভাবিক আত্মশ্লাঘ শূন্যতা হেতুক তাহারই অভিপ্রায়ে যে ঐ কীর্তিস্তম্ভ স্থাপিত তই য়াছিল, ইহা উল্লেখ না করিয়া মহারাজ্ঞী ভিক্টোরিয়া ও তদীয় প্রজাগণের অভিমত হুসারে হইয়াছে, এমত ব্যক্ত করিলেন । ১৮৫৫ খৃঃঅব্দে মহারাজ্ঞী ভিকৃটোরিয়া হইতে “সেন্ট জর্জের ক্রশ নামক একটা সম্মানের রি, তুরস্কাধিপতি হইতে এক খানি জড়াও বাজু ও ইংলণ্ডস্থ সাধারণ জনগণ