পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এখন বসন্তকাল। বসন্ত রোগের কালও বটে। কিন্তু গোড়াই সে কথা তুলতে গেলে কেউ হয় তো বলবে, এটা তোমার চাষাড়ে ब्रलिकड । খাটি বসন্ত এদেশে কটা দিনের ব্যাপার, শীত গ্রীষ্মের কটা দিনের সমতা ফুরোলেই রাতদিনের গরমকালীন ভাগটা হু-হু করে বেড়ে চলে, সে হিসাব করবার জন্যও আবহাওয়া विडांश यांछि । ফাস্তুনের মাঝামাবি । শুক্লপক্ষের শেষের দিক। রাত্রি শেষে মান তারার আবছা আলোয় মাঠে-মাঠে হাঁটতে গেলে শীতের শিশিরেই পা ভিজে যায়। দক্ষিণ ঘোষা স্নিগ্ধ হাওয়ায় সর্বাঙ্গ উৎফুল্প হয়ে ওঠে। কঁচা-মিঠে মেয়ের মতই লাগে সেকেলে এই পুৱানো পৃথিবীটা। নিরানন্দের হিংস্র৷ সাপগুলি ফুসলে ফুসলে ছুবলে দুবলে চলেছে সন্ত্রস্ত অধ্যবসায়ে, তবু যেন মাটির পৃথিবী প্ৰাণের রসে পুলকময়ী। কেবল সাপের মতানেরা নয়, এমনি সাপও অবশ্য ফেঁাস করে উঠে মানুষকে ছোবল দেয় এখানে-ওখানে। সত্যিকারের विश्वांड्या गां° । DBDDB BD SBBD DBBLB DBBBD DS SDDD S कथाँ गां८°ब्र (कॉन अ°बांगा नम्र, निश्क गरख्या भांब। ऊबू যদি গায়ের জোরে নিরীহ অহিংস মানুষকে কামড়ানো