পাতা:মাটি-ঘেঁষা মানুষ - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রেবর্তী রাগে না, আজে-বাজে কথা বলে অবোল-তাবোল মীরা-বাঁচার জের টানে না। সোজাসুজি প্রশ্ন করে, চাল-ডাল ঘাস-পাত কিছু এনেছ नांकि ? এনেছি বৈ কি । ו 8\}M গোবিন্দ এনেছে কিছু মোটা লাল চাল, দু' রকম ডাল, DBS DKK DBDBD DBBuDD BB sBBD DDS BDBB DBBS DS DDD BBDB DDD DBDBD DD ফুটিয়ে দিচ্ছি, মাথাটা কেটে কুটে দিতে পারবে তো ? গিরি তার দিকে এক নজর তাকিয়েও দ্যাখে না, বিরাগভরা একটা আওয়াজ করে জানিয়েও দেয় না যে সে তার সব কথাই শুনেছে। ছোড়া কাপড়ের ছেড়া আঁচলটি যতটা পারা যায় সামলে সুমলে নিতে নিতে সে উঠে এসে বলে, আমার তরে একজন ডিঙ্গা চেপে দাওয়ায় এসে, ডিঙ্গায় বসে ফিরে যাবে ? এতই কি সস্তা হয়ে গেছি মামীশাউড়ী মুই ! ছেড়া আঁচলে বুকটাই সামলায় গিরি, কোমরের বাস যে খসে গেছে এটা তার খেয়ালও নেই। গোবিন্দ ঘাড় বঁকিয়ে চেয়ে থাকে তাল গাছটার মাথা অথবা আরও দূরের আকাশে থরে থরে সাজানো মেঘের দিকে। রেবতী লুটানো কাপড় তুলে মামীর কোমরে জড়িয়ে দেয়। খোচা দেওয়া রসিকতার সুরে বলে, মামী-শাউড়ী। ভাগ্নী রইল আইবুড়ো, উনি হলেন মামী-শাউড়ী ! VO bPS)