[ రిe ] র্তাহারা অণু পরমাণু ইলেক্ট্রন প্রভৃতি নানা কাল্পনিক পদার্থের ইট পাটকেল জোটাইয়া, স্থিতি গতি মাধ্যাকর্ষণ যোগাকর্ষণ প্রভৃতি নানা কাল্পনিক দ্রব্যের চুণ শুরকি ও কলকবজ। জোগাড় করিয়া, জড় আর শক্তি এই ৰিবিধ অত্যন্ত কল্পনিক উপাদানে প্রাকৃতিক জগদ্যন্ত্রের একটা কৃত্রিম মাদর্শ বা মডেল তৈয়ার করিবার চেষ্টা করিতেছেন এবং তাহার সাহায্যে প্রাকৃতিক জগদ-যন্ত্রে শৃঙ্খলা ও সামঞ্জস্ত বুঝিবার চেষ্টা করিতেছেন ; কিন্তু এই কৃত্রিম মডেল সৰ্ব্বতো ভাবে মনগড় মডেল । এখন ও তাছাদের কল্পনা প্রাকত জগৎয:স্ত্রর সর্বত্র শৃঙ্খলা ও সামঞ্জন্ত দর্শনে সমর্থ হয় নাই । এখনও কোন যন্ত্রাঙ্গ কিরূপে কোন কাজ করিয়া জগৎ-যন্ত্রকে এমনি ভাবে চালাইতেছে, সৰ্ব্বত্র তাহার মীমাংসা হয় নাই । জীবনরহিত জড় দ্রব্যে কথন কি রূপে জীবনের আবির্ভাব হইল, জীবের মধ্যে কি রূপে মুখ-দুঃখের বেদন-বোধ আবিভূত হইল, কিরূপে তাছার মধ্যে চেতনার সঞ্চার হইল, চেতন জীব কিরূপে আবার বুদ্ধিবৃত্তি ও বিচার-শক্তি লাভ করিল, এই সকল প্রশ্নের মীমাংসা হয় নাই । ভারুইন-বাদী দেখাইয়াছেন, জীবের জীবন-রক্ষার্থ এই সকল ৰ্যাপারের আবহু কতা আছে ; অতএব জীব যখন জীবনধারণ করে, তখন তাহাতে এই সকল ব্যাপার ঘটিলে ভাল হয় ও ফলে ও তাহা ঘটিয়াছে । কিন্তু জগৎযন্ত্রকে যন্ত্রহিসাবে দেখিলে ঐ ঐ ৰ্যাপারের কিরূপে আবির্ভাব হইয়াছে, তাহার সম্যক্ উত্তর পাওal যায় নাই । বলিয়াছি বৈজ্ঞানিকগণের কল্পিত জগংঘগ্র প্রাঙ্ক ত জগৎ বস্ত্রের একটা মনগড়া আদর্শ বা মডেল মাত্র । এই মডেলের বা নকলের সহিত আসলের কোথাও কোথাও কিছু কিছু মিল আছে মাত্র। এই কল্পিত মডেলে এখন ও জীবের ও জড়ের
