পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/১১২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

`»os क्रिख्-झइन्छ । ৱা ইষ্টদেবের পূজা না করিলে মাতা বড় দুঃখিত হয় না, তবে খালি বলে 'নীলমণিটা সাহেব হয়েছে। যদি নীলমণি বেশী পয়সা খরচ করে, সাহেবদিগকে ভোজন করাইতে পারে, বা প্ৰকাশ্যে সভাতে বক্তৃতা দিতে পারে, বা অবৈতনিক অথবা বেতনযুক্ত বড় বড় পদগুলি সংগ্ৰহ করিতে পারে, বা সামনে ও পিছনে নামের অক্ষর গুলি বাড়াইতে পারে, বা দেউড়িতে সাত টাকা মাহিনায় তকমাওয়ালা ডালকুত্তাকে ভেউ ভেউ করাইতে পারে, নরমাণ্ডি ঘোড়া ও বারগাণ্ডি বেরুষ চড়িতে পারে, বা অস্লারের বিজিলীর ঝাড় ঝুলাতে পারে, বা ভদ্রাসনের দালানের খরচ বন্ধ করিয়া বাড়ীর সামনে লনা করিতে পারে, বা একসানকের বস্কৃদিগকে মাঝে মাঝে রেসো মণ্ড না দিয়া পেলেটির ডিশ দিতে পারে, আর সাধারণের চাঁদাতে নাম সইটা করিতে পারে, তাহা হইলে কুটুম্ব, প্ৰতিবাসী ও সর্ব সাধারণ ব্যক্তিগণ রুষ্ট না হইয়া বরং তুষ্ট হয়। DD DBDDB BBBDBKtSS SBBB BDDDuuD BD DDDB DBBYuDSS S DDD দেখে ভয় পাইও না, এখনও অনেক দেরী আছে। বুড় মাদের ছেলে বিলাত ফেরৎ রত্ব হইলে “খাদার পান্ত খাদায় রছিল, কোথায় আমার নীলমণি গেল” বলিয়া কঁদিতে হয়। যেমনি ঘরে বসিয়া অসতী বৃত্তি করিলে কোন দোষ হয় না, নাম লিখাইলেই সর্বনাশ হয়, তেমনি বঙ্গের ভিতর মুর্থ থাকিয়া পুর নকল-গোরা হইলে মাকে কঁদিতে হয় না, পরদেশে যাইয়া রত্ব হইয়া আসিলে যত দোষ হয়। আর পঞ্চাশ বছরে বোধ হয় সব ফরসা হইয়া যাইবে, কিন্তু বড়ই দুঃখের বিষয় যে বঙ্গবাসীগণ সভ্য হইল না । বরং দিন দিন বাতাস-চিহ্ন-মোরগের মত হইয়া সময়ের বাতাসের টেউয়ে ঘুরিতে থাকিল। বিলাত-ফেরতিদিগের উপর অনেক ভরসা করা গিয়াছিল যে ইহাদিগের দ্বারা বুঝি বঙ্গে একটি সভ্য জাতি হইবে, কিন্তু তাহার বীপরিত দেখা যাইতেছে। বিলাত-ফেরতদিগের ভিতর এক রকম সমাজধৰ্ম্ম