প্ৰেম-রহস্য । سره S 邨 ( ১ ) পরেও কিছুই নাই বলা হয়, তাহা হইলে আদি, মধ্য ও শেষ কিছুই নয়। ইহা প্ৰকাশ পায়। (১) একের পর যত শূন্য বসাইবে ততই সংখ্যা বাড়িবে, যথা, ১• • • হাজার। কিন্তু সংখ্যাট পাছিয়া দিলে সব (• • •) শূন্যময় হইল। তদ্রুপ গোড়ায় বিশ্বাস করিয়া একটীকে না ধরিলে সমস্তই শূন্য ময় হয়। এক হইতে আনিলে পূর্ববৎ দর্শন বলে, যথা এক দুই দশ হাঙ্গার ইত্যাদি ; তার পর হইতে একে আসিলে পরবৎ দর্শন বলে, যথা দশ ছাজার ইত্যাদি। এই দুইটী পথ ব্যতীত জগতে তৃতীয় পথ নাই ; হিমালয় পর্বতকে মাথা দিয়া ঢু মারিয়া চূৰ্ণ করা যদিও কালে সম্ভবপর হইতে পারে, তথাচ প্রকৃতি পুরুষকে জ্ঞান, বিজ্ঞান ও যুক্তির দ্বারা নির্ণয় করা সম্ভবপর নহে। অস্তিত্বকে তুমি যদি বিশ্বাস না কর তাহা হইলে তোমার অস্তিত্বের অস্তিত্ব কই ? যদি তোমার অস্তিত্ব ঠিকই না হইল তাহা হইলে তুমি যাহা কিছু বল বা তর্ক কর তাহাও ঠিক নয়। প্ৰকৃতি পুরুষের উপর ইহা যুক্তিসিদ্ধ নয়, কেমন হে ভুড়ভুড়িচাঁদ। ভুড়তুড়িচাঁদ, – দেখ নদেরচাঁদ, বোকাচাঁদ যা সব বল্লে বড়ই ঠিক, আমরাও কোন পুস্তকে প্রকৃতি পুরুষের কৰ্ত্তাকে কোথাও পাই নাই, তবে সকল পুস্তকেই স্বয়ং বা স্বয়স্থ পাই; তা হলে বিশ্বাস ব্যতীত উপায় নাই। বোকাচাদের স্বাভাবিক জ্ঞান খুব উচ্চ, আমি অনেক দার্শনিকের সঙ্গে এই সব বিষয়ে কথা কহিয়াছি কিন্তু এমন যুক্তিসিদ্ধ কথা কোথাও र७नि नश्ले । নদেরচাদ,--সাপের হাচি বেদে চেনে। আমরা তো বোকাচাদের মত নিরেট গাধা আর একটা দেখতে পাই না । বোকাচাদের যদি আক্কেল বুদ্ধি থাকবে তা হলে বোকাচাঁদ সাধারণ সভায় যায় না কেন ? উহার নাম। খবরের কাগজেই বা উঠে না, আর বাহির থেকে পয়সা রোজগার করতে পারে না কেন ? আমাদের দেশে বোকাচাঁদকে একটা
