পাতা:মিত্র-রহস্য - রায় বিহারী মিত্র.pdf/১৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YA Y. Cat-NJ অন্ন না। দ্বিয়ে দেবতা হচ্ছে ! তুমি ভাষা শিখেছি সেই জন্তু বলছি । কি জানি, তুমি না দেবতা হও । ভাসা নাবালক ও নাবালিকাদের গুরু হওয়া আর আশ্চৰ্য্য কি ? যখন তারা এটা বুঝে না যে শুরু আমাদের মুখ দিয়ে রক্ত উঠা কড়ি কিম্বা বাপ-দাদার সঞ্চিত পয়সাগুলি নিয়ে মজা , লোটে, আর আমরা হেলায় পয়সা দিয়ে তার পদ সেবা করি । এরকম লোকের জন্ম অন্যের পদ সেবার জন্য । তা ন’হলে হাজার বল হেলেও না, দোলেও না। গাধা সব করতে পারে, খালি ভাতের কাঠিটি বইতে পারে না। ভুড়ভুড়িচাঁদ ! যদি তোমার বেতের ভয় থাকে তা হলে কিছুদিনের জন্য অন্যকে মজিয়ে এ মজা লুটাে না। ভুড়তুড়িচাঁদ, --বোকচাঁদ ! বেতের ভয়টা কি ? বোকচাঁদ-তুমি জান না ? তবে আয়িমার গল্প বলি শুন । একজন যমের ঘর থেকে ফিরে এসেছিল, তাকে দেখে প্ৰতিবাসীরা জিজ্ঞাসা করলে,- কিরে গোবেচারা ! তুই মরে গিয়ে আবার এখানে এলি কি করে ? গোবেচারা উত্তর করিল,-যম সিংহাসনে বসে আছে, আমাকে যমদূতেরা তার সামনে নিয়ে গেল, চিত্রগুপ্ত যমের পাশে বসে খাতা উলটাচ্ছে, খানিক পরে খাতা ঘেঁটে চিত্ৰগুপ্ত বল্লে “যমরাজ ! গোবেচারা সত্যই গোবেচারা, এ কিছুই জানে না, পরের কথায় উঠে বসে, এ লোকটা নিজে ভাষা শিখে খুব বাহাদুরি' নিয়ে সমাজের অনিষ্ট করেছে। যমরাজ,-চিত্রগুপ্ত, তুমি যা বল্লে তা ঠিক, কিন্তু এতো মানুষ । পশুতো নয় । আবার যখন ভাষার বাহাদুরি নিয়েছে, তখন ওকে BB g D SBBD BDLDLS DD DBBB DBDD DBBD S بي দুই চারি ঘা বেত লাগাতেই গোবেচারা আর সাহা করিতে পারিল না, পরে বলে,- ধুৰ্ম্মাবতার। আমি কিছুই জানি না। অমুক লোকটা আমায়