শক্তি বিনা “ সামর্থ কই ? Sk অস্থির হইয়া, কেহবা “বম, বীম” বলিয়। গাল বাজাইয়া, কেহবা “এক ব্যতীত দ্বিতীয় নাই” এই কথার গাথাটিকে মস্তকোপরি ধারণ করিয়া, কেহবা পরমানুর সংযোগটিকে ও বিয়োগটিকে তন্ন তন্ন করিয়া বিচার করিয়া অজ্ঞান হইয়া যায়, কারণ তখন শক্তিবিহীন, বাস্তবিক শক্তি বিনা সামর্থ্য কই ? তবে একটি গল্প বলি শুন :- কোন সময়ে একটি মুমূর্য ব্যক্তি অবশ হইয়া শয্যাতে শুইয়া আছে এমন সময়ে তার বন্ধু আসিয়া জিজ্ঞাসা করিল,-“ভাই! আজি কেমন আছ ?” মুমূর্ষ ব্যক্তিটি বলিল,-“আজি বড় ভাল নাই, বড়ই যাতনা श्शे८ङ0छ ।' বন্ধুটি বলিল,-“তবে এস একবার কোলাকুলি করি।” মুমূর্ষ ব্যক্তি—“শক্তি নাই।” বন্ধু,-“শক্তি বিনা সামর্থ্য কই ? শৃঙ্গপুচ্ছবিহীন তার্কিক বলিবর্দেরা তন্ন তন্ন করিয়াও বলে ছিন্ন কই ? আবার, ছিন্ন ছিন্ন করিয়াও বলে ভেদ কই ? আবার, প্ৰত্যহ ভেদ দেখিয়াও বলে অভেদ ! তাই বলি বন্ধু শক্তি বিনা সামর্থ্য নাই। বাস্তবপক্ষে এ বিষয়টি স্কুলে ঠিক কিনা ?” মুমূর্য ব্যক্তি,--“হাঁ—শান্তি।” মূৰ্ছাভঙ্গে সকলে আদ্যাশক্তি ভগবতীকে স্তব করে। কেননা শক্তিটি বহু হইবার কারণ হয়। অতএব ভগবতীর আগমনে আনন্দ অপার । ওহে ভাইসকল ! ভগবতীকে নিন্দা করিও না । ভগবতী না থাকিলে আমাদের অস্তিত্ব কোথায় ? জগতে এমন কোন সম্প্রদায় নাই, যে না ভগবতীকে পূজা করে। ভগবতী সৃষ্টি-স্থিতি-প্রলরেয় কারণ এবং তঁাহার। আর একটী নাম বিন্দুবাসিনী। ভগবতী বিন্দু ব্যতীত আহার করে না, এই বিন্দুই জীব হয়। একের ক্ষয়ে
