মীমাংসা । ai ভাই হয় বলিয়া স্ত্রী নিজের স্বামীকে চিনিতে পারে না ? চক্ষুর ভেদ শক্তি এত বেণী যে পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে সমস্ত বিষয়েতে ভেদ দেখিতে পায় এবং ইহা দেখিতে পারে বলিয়া জগতের সমস্ততে ভেদ দেখে । ষোঁ যত ভেদ দেখিৰে সে তত ভেদ বাহির করিতে পারিাৰে; যত ভেদ বাহির করিতে থাকিৰে তাত অদ্ভুত উন্নতি মার্গে উঠিবে। বৈজ্ঞানিকেরা অত্যন্ত ভেদ দেখে, ইহার কারণ বিজ্ঞান জগৎ অন্য জগৎ অপেক্ষা বলবান হয়। বৈজ্ঞানিকেরা কোন বিষয়ে অভেদ বলে না, ৰরিং সমস্ততেই ভেদ বলে, ইহার কারণ ভেদ করিতে অর্থাৎ, নূতন আবিষ্কার করিতে পারে। অভেদ বলিলে পুরুষাকার বন্ধ হয়, পুরুষকার বন্ধ হইলে দর্শন ৰুদ্ধ হয়, কিন্তু দর্শন ৰলে অভেদ হয়। কি উৎকৃষ্ট সংস্কার দেখ। দর্শন এত ভেদ করিয়া গেল, ইহা ভুলিয়া বাইল, যথায় আর ভেদ অর্থাৎ প্ৰবেশ করিতে পারিল না, তথায় ঠাণ্ড হইল অৰ্থাৎ নিয়ন্ত হইল, কিন্তু অনন্ত কহিল না, অভেদ কহিল, অর্থাৎ একটি উপযুক্ত সংজ্ঞা দিয়া সংজ্ঞা করিল; বলিল না যে আমি জানি না ; बणि बगिञ् ऊॉश DBB LDD DBBD DS DD DDBBS SLBD স্বীকার করিতেছে যে আমি জ্ঞাবধি জানি, জ্ঞা অতীত আমার অতীত হয়, কিন্তু দর্শন স্বীকার করিতেছে যে আমি দর্শন করিয়াছি, কারণ দর্শন না করিলে দর্শন হয় না। দর্শন সংজ্ঞা হইতে সমস্তকে আনিল, অর্থাৎ বিশেষ হইতে সাধারণটিকে কিম্বা সাধারণ হইতে বিশেষটিকে আনিল, কিন্তু জ্ঞানী শব্দের অর্থ ধরিয়া আনিল, ইহার কারণ নিজে “জানি না”, ইহা স্বীকার করিল। এই খনে একটু কথার তর্ক হইতে পারে, কারণ জ্ঞানী অৰ্থ জানি, যদি এই অর্থ করা হয়, তাহা হইলে দর্শনের অর্থের সাহিত্যু কিছুই প্ৰভেদ রহিল না, অর্থাৎ দর্শন ও জ্ঞান এক হইল।
