মীমাংসা । We বিষয় অনুমানে চলে না, ইহার কারণ অনুমান সর্ব সময়ে সত্যু হয় না। কেহ অণুকে ধরিল, অণুর অণু আছে, বেশী অণু করিলে ফাকি হইল, ফাকি হইলে নিজে ফাঁকিতে পড়িল, কারণ কথার ফাঁকিতে ফাকি করিতেছিল, আবার কথার ফাঁকি ফাঁকি দিয়া উহাকে ফাকি করিল। প্ৰকৃতি গুণে প্ৰকৃতি হয়, আবার সেই প্ৰকৃতি প্রকৃতি বলিয়া কথিত হয়। তেতু ধরিয়া ঈশ্বর কৰ্ত্ত হয়, আবার ঈশ্বর নশ্বর হয়। কি আশ্চন্য যুক্তি ! যদি কার্মের ফলাফল ভুগিতে হয়, তবে আর এতটার প্রয়োজন কি ? অতএব আবশ্যক মতে যাহা স্বয়ং উদ্ভব হয়, তাহাই করা কীৰ্ত্তব্য অর্থাৎ, বিধেয় । ব্ৰহ্ম যদি অভেদ হয়, তাচ হইলে সোহং কি দোষ করিল ? এই সবগুলি কি কেহ ব্যবহারে আনিতে পারে, না ব্যবহারে যাহা তাহা লইয়া মীমাংসা করিতে পারে ? তবে কথার শ্রাদ্ধ আছে, আর তর্কের প্রণালী আছে, আর কেল্লার দরজা অনেক রকমে রক্ষিত আছে, ইহার কারণ শীঘ্ৰ ক্ষে হুই কিছু করিতে পারে না । কিন্তু যথায় বাতাস যাইতে পারে ন! তখায় বুদ্ধিমানের বুদ্ধি যায় ; যদি ইহা ঠিক হয়, তাছা হইলে এই সব সুরক্ষিত কেল্লা কেন ন। অপর একজন অধিকার করিতে পরিবে ? তবে এক দিনে না পারে শত শত বৎসরে পরিবে । ইহা ও সত্য কি মিথ্যা, তুমি বিবেচনা করিয়া দেখ। জগতে কত প্রকার দর্শন হইয়াছিল, কত প্ৰকার হইতেছে ও কত প্রকার হাইপে, ইহা কি কেহ ঠিক কহিতে পারে ? যদি পারি ত, তাহা হইলে এত প্রকার দর্শন জগতে থাকি তে না । w বন্ধু ! যদি তুমি সমস্তকে নি তা কর, তাহা হইলে কোন বালাই । DDLSD S KS DB SDDBS SD BDBBD DBDDBS BDB BDBS S BBBD অন্ন ও পুরুষকার হয়; তবে যাহা বিপরীত দেখ, তাহা কেবল
