উদাসীন পথিকের মনের কথা । جاهد এক বসে কি ভাবিতেছে, ঈশ্বর জানেন । ভিন্ন গ্রামের মেয়ে ঘর ইইতে বাহির হওয়া তাহার সাজে না। সে আর কঠিতে গেল না। বাসী সাহেবের শয়নঘবের পাহারাদার ছিল । কালু ও বাসীব ভাগে যাহা ঘটিয়াছে তাহ পাঠক বুকিতেই পারিয়াছেন । হায বে সংসার । হায় রে শক্রতা ! শক্রতাসাধনে লোকে না পাবে এমন কোন কার্যাই নাই । ধন্য সংসাৰ নবম তরঙ্গ तालू 3 ढूँTन्री মোকদ্দমা সাজাইবার জন্য একজন পাহারাওয়ালা এবং পাংখাবরদারকে সাংঘাতিকরূপে আঘাত করা হইয়াছে। কালু সিড়ির নীচে দাড়াইয়াছিল, কুড়ন সর্দার হরনাথের হুকুমে কালুর পিছন হষ্টতে বিনা অপরাধে দুঃখিনীর সস্তানকে সড়কি মারিয়া বুক পার করিয়া দিয়াছে। বাসী সমস্ত রাত্রি জাগিয়া গুদামঘরে গিয়া ঘুমাইয়াছিল। শয়ন অবস্থাতেই ঐ পাষ গু কুড়ন হরনাথের আক্তায় বাসীর মাথায় লাঠির আঘাত করিয়া মাথা ফাটাইয়া দিয়াছে। গুদামঘরের মধ্যে হঠাৎ আর্তনাদ এবং চীৎকারের কারণও তাহাই । মাজিষ্ট্রেটসাহেব আসামীদিগের নামে গ্রেপ্তাবী পরোওয়ানা বাহির করিষ্কা, দুই থানার দারোগ মোতাইন করিলেন। কোনসময় কুঠি ছাড়িয়া পাবনাভিমুখী হইলেন, তাহা কথকের মনে নাই । তবে মাজিষ্ট্রেট সাহেব পাবনায় চলিয়া গেলে মীরসাহেব মেমসাহেবের সহিত দেখা করিয়া বাটিতে আসিয়াছিলেন, ইহা বেশ মনে আছে। এদিকে টি. আই. কেনী যশোহর হইতে সন্ধার কিঞ্চিৎ পূৰ্ব্বে কুঠিতে আসিয়া সমুদয় বিবরণ শুনিলেন। তাহারও ইচ্ছা যে, প্যারীসুন্দরীর বাটি লুট করেন । কিন্তু অনেক ডাবিয়া চিস্তিয়! আপাতত: ক্ষা দিলেন । সাহসও হইল না। কারণ বেপাল্লা। স্বন্দরপুত্বের নিকটে সাহেবের জমিদারি নাই। লোকজন সংগ্ৰহ করিয়া রাখারও কোন স্থযোগ স্থান নাই। সাতপাচ ভাৰিয়া মোকদ্দমার যোগাড়ই ভাগরূপ করিবেন, ইহাই স্তির করিয়া প্রমাণ ইত্যাদি ও জায় তস্থির বাহ বাকি ছিল, তাহাই কবিতে প্রবৃত্ত হইলেন। আরও জাদেশ করিলেন ; BBBBBBB BBB B BB BBB BB BBB BBS BBB BBB DDS হাজির করিলেই উপযুক্ত পুরস্কার পাইবে।”