333 মৃণারী। অংশ সকল সংস্থত ও পুনঃ রঞ্জিত হইল। আবার নবকুমারের হৃদয়ে মোহিনী কপালকুণ্ডল শেভ বিকাশ করিতে লাগিলেন । ইতি পূর্বে কাপলিকের মরণ কালীন কথাগুলি কপালকুণ্ডলার অস্তিত্ব সম্বন্ধে নধকুমারের হৃদয়ে বির ক্ষণ সমে স্থ জন্মাইয়া দিয়াছে । অল্প পদ্মাবতীর প্রমুখীং এই সমস্ত কথা শুনিয়া তাহfর সে সন্দেহ অপেক্ষাকৃত দৃঢ় হইল। তিনি আশর প্রভাবে উন্মত্ত প্রায় হইয়। উঠিলেন , যদি সৰ্ব্বস্ব দান করিলে কেন্থ তাছাকে বলিয়া দেয় ‘কপালকুণ্ড লা আছেন, --তিনি অমুক স্থানে আছেন নবকুমার ক্রুদণ্ডে তাং কে তাহা সস্তুষ্টাচস্থে দিতে সম্মত। যদি আত্মজীবন DD BBBS BBBB BB BBBS BBBBBB BBBB BB BBS নবকুমার অবাধে তাহ!তেই স্বল্পত । যদি দক্ষিণ হস্তের বিনিমযে কপালকুণ্ডলার সৎব:দ প; স্নে! যায়, নবকুমার শ্ৰষ্টচিত্তে তাঙ্কণ করিতে প্রস্তৃত ‘ মামুযে মানুবে হৃদয় দেখে । ষে ব্যক্তি দেখিতে জানে, সেই দেখে, অষ্ঠে দেখিতে পায় না। সকলেরই চকু আছে । চক্ষু দশন যন্ত্র । সকলেই সকলের স্বৰ্দয় দেখিতে পাের লা কেন ?-- উপহার উত্তর—তাহাতে কৌশল লই, তাহলে অভিজ্ঞতা চাই । সে কৌশল উপদেশ দ্বারা শিক্ষণ দেওয়া যায় না। কাল ও স্বভাব র্যাহার্কে তাছা শিপইয়ছেন তিনিই শিধিরাছেন । চকুর ক্ষমতা স্বচ্ছ পদার্থ ব্যতীস্থ অশ কিছু ভেদ করিতে পারে মা। তবে মামুষে মানুষের হৃদয় দেখে কি প্রকারে ? দর্পণে যেমন সম্মুখস্থ পদার্থের ছায় পড়ে তেমনি এক প্রকাশ্ব স্থানে হৃদয়েরও ছায়া গড়ে । সে স্থান বদন । তোমার রাগ হউক, দ্বেষ, হউক, আনন্দ হউক, মনস্তাপ ছউক—যে দেখিতে জানে, সে তোমার বদন দেখিয়াই তাছা বুঝিতে পারিত্রে। পদ্ধান্ততি । কি দেখিণ্ডেছ ?
