বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৩০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ҹ& & & যত্ত্বেকভক্তেন সম! শিবং হৈমবৃষাম্বিতম্। ধেন্থং তিলময়ীং দপ্তাং স পদ্ধং যাতি শঙ্করম এতদ্রুদ্রব্ৰতং নাম পাপশোকবিনাশনম ॥ ৪ যজ্ঞ নীলোৎপলং হৈমং শর্করণপাত্রসংযুতম্। একাস্তল্পিতনজাশী সামাস্তে বৃষসংযুতম্। স বৈঞ্চবং পদং যাতি লীলাব্রতমিদং স্মৃতম্ ॥ আষাঢ়াদিচতুৰ্ম্মাসমভাঙ্গং বজ্জযেম্নরঃ । ভোজনোপষ্করং * দস্থ্যাৎ স যাতি ভবনং হরে* জনে প্রীতিকরং নৃণাং প্রতি ব্ৰতমিহোচ্যতে বর্জয়িত্ব। মধৌ যন্ত দধিক্ষীরত্নতৈক্ষবম । দদ্যাদ্ধস্থাণি স্বশ্বণি রস পাত্রৈণ সংযুক্তম্ ॥ ৭ সম্পূজা বিপ্রমিথুনং গৌরী মে প্রায়তামিতি । এতদেগীরীব্ৰতং নাম ভবানীলোকদায়কম্ ॥৮ পুপাদেী যন্ত্রয়োদশুiং ক্লত্ব নক্ৰং মধেী পুনঃ । দেবব্রত নামে বিখ্যাত। যে মানব এক বর্ষ | যাবৎ একাহারে থাকিয়া স্বর্ণনিৰ্ম্মিত বৃষসহ তিলময়ী ধেস্থ দান করে, সে শঙ্করপদ প্রাপ্ত হয় । এই ব্রতের নাম—রুদ্রব্রত ; ইহা পাপ-শোক-বিনাশক । একান্তরিত t নভচ ভোজনপূর্বক যে জন মাসাস্তে শর্করণপত্রসহ | হেমনিৰ্ম্মিত নীলোৎপল ও বৃষ দান করে. সে বৈষ্ণবপদ প্রাপ্ত হয় । ইহাকে লীলাব্রত বলা যায় । যে নর আষাঢ়াদি ! মাসচতুষ্টয়ু যাবৎ অভ্যঙ্গ বজ্জনপূর্বক | খাদ্যসামগ্ৰী দান করে, সে হরিপুরে । বাস করিতে পারে । এই ব্ৰত জনগণের ! প্রীতিসাধক বলিয়া ইহা প্রতিব্ৰত নামে | উক্ত হইয়া থাকে চৈত্র মাসে মধু, দধি, দুগ্ধ, স্কৃত ও ইক্ষুবিকার শুড়ীদি বর্জন পূর্বক | দ্বিজদম্পতিকে অর্চন করত “মৎপ্রতি | গৌরী দেবী প্রী ত হউন” এই কামনায় রসপাত্ৰ সহ স্বল্প বসনচয় দান করিলে মানব গৌরীলোক লাভ করিতে পারে । এই ব্ৰতের নাম—গৌরীব্রত । ১–৮। চৈত্র মাসে একাদশীতে নক্ত ভোজন করিয়া ।

  • ভোজনং পুঙ্কলমিস্তি ক্কচিৎ পাঠঃ ।

মৎস্যপুরাণশ । অশোকং কাঞ্চনং দস্তাদিক্ষুযুক্তং দশাঙ্গুলম ॥৯ বিপ্রায় বস্ত্রসংযুক্তং প্রত্যুম্ন প্রয়তামিতি । কল্পং বিষ্ণুপদে স্থিত্বা বিশেণকঃ স্যাৎ পুনর্নরঃ এতৎ কামত্ৰতং নাম সদা শোকবিনাশনম ॥১ • আষাঢ়াদি ব্ৰতং যজ্ঞ বর্জয়েন্ত্রখকৰ্ত্তনম । বাৰ্ত্তাকুঞ্চ চতুৰ্ম্মসং মধুসপির্যটাৰি তম্ ॥ ১১ কীৰ্ত্তিক্যাং তৎ পুনহৈমং ব্রাহ্মণায় নিবেদীয়েৎ । স রুদ্রলোকমাপ্নোতি শিবব্রতীমদ স্মৃতম্ ॥১২ বর্জয়েদযস্ত পুপাণি হেমন্তশিশিরাবৃতু । পুপত্রয়ঞ্চ ফন্তুস্তাং ক্লত্ব। শক্ত্য চ কাঞ্চনম্ ॥ দদ্যাদ্বিকালবেলায়াং ঐীয়েতাং শিব-কেশবেী দত্ত্ব পরৎ পদং যাতি সৌম্যত্র তমিদং স্মৃতম্ ॥ ফাস্তুষ্ঠাদিতৃতীয়ায়াং লবণং যদ্ধ বজ্জয়েৎ । সমান্তে শয়নং দস্তাদগ্ৰহঞ্চোপস্ক রান্বিতম্ ॥ ১৫ সম্পূজ্য বিপ্রমিথুনং ভবানী প্রয়তামিতি । গেীরীলোকে বসেৎ কল্পং সৌভাগ্যব্ৰতমুচ্যতে “প্ৰত্যুম্ন মৎপ্রতি প্রীত হউন” এই কামনা সহকারে সদব্ৰাহ্মণকে সবস্ত্র দশাঙ্গুল-পরিমিত ইক্ষুযুক্ত কাঞ্চননিৰ্ম্মিত অশোকপুষ্প দান করিলে সেই নর শোকশূন্ত হইয়া কল্পকাল যাবৎ বিষ্ণুপদে বাস করে । সতত শোকনাশক এই ব্ৰত কাম ব্রত নামে প্রসিদ্ধ । আমি ঢ মা সাবধি চারিমাসকাল নথকৰ্ত্তন, ও বাৰ্ত্তাকুভক্ষণ বজ্জনপূর্বক কাক্টিকমাসে ব্রাহ্মণকে মধু ও স্বতপূর্ণ ঘট সহ হেমনিৰ্ম্মিত বাৰ্ত্তাকু নিবেদন করিবে । এরূপ করিলে রুদ্রলোক লাভ হয় । ইহার নাম শিবব্র ত । যে জন হেমন্ত-শিশির ঋতুদ্বয়ে পুষ্পব্যবহার বর্জন পূর্বক ফাঙ্কনমাসে শক্ত সুরূপ স্বর্ণ দ্বারা তিনটী পুপ নিৰ্ম্মাণ করিয়া অপরাষ্ট্র কালে “শিব ও কেশব আমার প্রতি শ্রীক্ষ হউন” এই কামনায় সদব্ৰাহ্মণকে সম্প্রদান করিবে, সে পরমপদ প্রাপ্ত হইবে । ইহার নাম—সৌম্য ব্রত । ৯—১৪ । ফান্ধন মাসের তৃতীয় তিথি অবধি যদি লবণ বর্জন করে, পরে বৎসরান্তে “ভবানী অামার প্রতি প্রীত হউন” এই কামনায় দ্বিজদম্পতিকে আচর্চনা