বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:মৎস্যপুরাণম্‌ (পঞ্চানন তর্করত্ন).pdf/৬৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিসপ্তত্যধিক শততমোছধ্যায়ঃ । ত্ৰাতরং মনসা জগুদেবং নারায়ণং প্রভুম ॥১২ এতক্সিক্সস্তরে মেঘা নিৰ্ব্বাণাঙ্গীরবর্চস । সার্কচআগ্রহগণং ছাদয়স্তে নভস্তলম্ ॥ ১৩ বেণুবিল্ব্যদগণোপেত ঘোরনির্হীদ কারিণঃ অস্তোস্তবেগাভিহতাঃ প্রববুঃ সপ্ত মারুতাঃ ॥ দীপ্তভোয়াশনিঘনৈর্বজবেগানলামিলৈ ৷ রবৈঃ স্বঘোরৈরুৎপাতৈর্দহমানমিবাঙ্গরম ॥১৫ তত উল্কাসহস্রাণি নিপেতুঃ খগতান্তপি । দিব্যানি চ বিমাননি প্ৰপতস্থাৎপতন্তি চ ॥১৬ চতুর্মুগাস্তে পর্য্যায়ে লোকানং যদ্ভয়ং ভবেৎ । অরূপবস্তি রূপাণি ভৰ্ম্মিল্প,ংপাতলক্ষণে ॥ ১৭ জগতঞ্চ নিম্প্রভং সৰ্ব্বং ন প্রজ্ঞায়ত কিঞ্চন । তিমিরেীঘপরিক্ষিপ্ত ন রেজুশ্চ দিশে দশ । বিবেশ রূপিণী কালী কালমেঘ বগুষ্টি তা । ষ্ঠেীর্ন ভাত্যভিভূতক ঘোরেণ তমসা বৃতা। । করিতে থাকিলে দেবগণ ক্ষীণশস্ত্র ও প্রহার জর্জরিত হইয় মনে মনে দেব নারায়ণের শরণ লইলেন । এই সময়ে চন্দ্রাদি গ্ৰহ নক্ষত্রসহ আকাশমণ্ডল নিৰ্ব্বাণাঙ্গীরবর্ণ মেঘজীলে সমাচ্ছাদিত হইয়া গেল । সপ্তবিধ মারুত তখন বিহু্যদবিকাশ সহ ঘোর গর্জনকারী মেঘম গুল পরিচালন দ্বার | পরস্পর অভিহত হুইয়া মহাবেগে বহিতে লাগিল । দীপ্ত জলধারা, অশনি-নিপাত, মেঘগর্জন ও অতি বেগবান অনল-সমস্পশী বায়ু দ্বার সুঘোর উৎপাতপূর্ণ গগনতল যেন তখন দহমান হইতে লাগিল । যেমন চতুর্তুগাস্তে লোকসকলের ভয়েৎপত্তি হয়, তখনও তাদৃশ ভয় উপস্থিত হইল । আকাশ হইতে জলস্ত উল্কা সকল ভূপতিত এবং বিমানসমুহ নিপতিত ও উৎপতিত হইতে লাগিল । সেই উৎপাত সময়ে রূপবান পদাৰ্থচয় রূপহীন এবং সমস্তই যেন নিম্প্রভ হইয়া পড়িল ; কিছুতেই চিনিবার উপায় রছিল না । তিমিরাবৃত হুইয়া দশদিকৃ অপ্রকাশ হুইয়া গেল। কালমেঘাবগুষ্ঠিত কালীদেবী স্বীয় রূপে বিচরণ করিতে আরম্ভ Sev) তান ঘনেঘন সতিমিরান দোর্ভ্যামাক্ষিপ্য

1 বপুঃ সন্দর্শয়ামাস দিব্যং কৃষ্ণবপুৰ্হরিঃ ॥ ২০ বলাহকাঞ্জননিভং বলtহকতনূরুহম্ । তেজসা বপুৰা গৈব কৃষ্ণং কৃষ্ণমিবাচলম্ ॥ ২১ দীপ্তপীতাস্বরধরং তপ্তকাঞ্চনভূষণম্। ধূমান্ধকারবপুষং যুগান্তগ্নিমিবোথিতম্ ॥ ২২ চতুদ্বিগুণপীনাংসং কিরীটচ্ছন্নমূদ্ধজমৃ । বভেী চামীকরপ্রথ্যৈরায়ুধৈরুপশোভিতম্ ॥ ২৩ চন্দ্রার্ককিরণোদ্যোতং গিরিকুটমিবোঞ্জিতম । নন্দকানন্দিতকরং শরাণীবিষধারিণম্ ॥ ২৪ শক্তিচিত্রফলোদগ্র-শঙ্খ-চক্র-গদাধরম । বিষ্ণুশৈলং ক্ষমামুলং স্ত্রীবৃক্ষং শাঙ্গভঙ্গিণম ॥২৫ ত্ৰিদশোদারফলদং স্বৰ্গস্ত্রীচারুপল্লবম । সৰ্ব্বলোকমনঃকস্তং সৰ্ব্বসত্ত্বমনোহরম ॥ ২৬

করিলেন । ঘোর অন্ধকারে সমাবৃত হইয়া গগনতলও শোভাইৗন হুইয়া পড়িল ॥১০–১১ এই সময়ে প্রভু হুরি, তিমিররাশি সহ সেই মেঘজল সমুৎসারিত করিয়া স্বীয় দিব্য কৃষ্ণবর্ণ শরীর প্রদর্শন করিলেন । সেই শরীর বলাহুক ও অঞ্জননিভ ; উহার রোমরাজিও বলাহুক সম ; তেজঃ ও আকার দ্বারা উহ কৃষ্ণ-অচLলর স্থায় শোভমান । সেই দেবের পরিধান দীপ্ত পীতাম্বর, উহা যুগান্তান্ত্রিসম দীপ্যমান । তিনি চতুৰ্ব্বাহু বলিয়া ভঁাহার ংসদেশ দ্বিগুণ পীন , কিরীট দ্বারা কেশরাশি সমাবৃত ; অঙ্গে তপ্তকাঞ্চনবর্ণ অলঙ্কার। তিনি ধূমাচ্ছন্ন যুগাস্তাগ্নিবৎ শোভাসম্পন্ন। স্বর্ণসম সমুজ্জ্বল আয়ুধ সকল তিনি ধারণ করিতেছেন । তাহাতে তিনি চন্দ্র-স্বৰ্য্যকিরণে:দ্ভাসিত উন্নত গিরিকুটের স্থায় প্রতীয়মান হইতেছেন । র্তাহার হস্তে নন্দক খড়্গ, আলীবিষত্বল্য বাণ, শক্তি, ভীষণ চিত্রফল, শখ, চক্র ও গদগদি বিবিধ অস্ত্র বিরাজিত । সেই বিষ্ণু একটা আশ্চর্ষ্য মহাশৈলস্বরূপ। উছা দেবগণের উদার ফলদায়ক। ক্ষম উহার মুল, ঐ উহার বৃক্ষ, শার্গ-শৃঙ্গ, স্বৰ্গস্ত্রীগণ=চাঙ্ক