पञांóयांब्र ब्रांखबैौङि ¢क्रछ ^')పి তাহার ছিল যোদ্ধ জীবন, অদম্য আশা ও রাজ্য-পিপাসা ; সন্মুখে নিজেরই নামধারী রাজপুতবীরের অলৌকিক আদর্শ ; উভয়েরই স্বাধীনতার শত্রু মোগল , প্রতাপদিত্যের ষে স্বাধীন হইবার বাসনা নূতন করিয়া জাগিবে, সে কিছু বিচিত্ৰ কথা নহে। রিকানরের রাজকুমার কবির পৃথ্বীরাজ সম্রাট আকবরের সভাসদ ছিলেন। তিনি প্রতাপ সিংহের ভ্রাতা শক্ত সিংহের কস্তার পাণিগ্রহণ করেন । প্রতাপ সিংহের বীরত্ব পৃথ্বীর হৃদয় উদ্বেলিত করিত। এক সময়ে মিবারেশ্বরের কঠোর প্রতিজ্ঞ দৈব কারণে মদীভূত হইবার উপক্রম হইলে, কিরূপে পৃথ্বীরাজের কবিত্বপূর্ণ পত্রে তাহাকে পুনরুদ্দীপিত করিয়াছিল, ইতিহাস তাহার সাক্ষ্য দিয়াছে। • রাজধানীতে পৃথীরাজের খ্যাতি সৰ্ব্বত্র ; বাদশাহ দরবারে পরিচিত হওয়ার পর প্রতাপও পৃথীর সহিত পরিচিত হন। পৃথ্বীরাজের বাক্যে প্রতাপ সিংহের প্রতি তাহার হৃদয় আরও আকৃষ্ট হয়। আগ্রা হইতে প্রতাপ নিজ সঙ্গী স্বৰ্য্যকান্ত ও শঙ্করকে লইয়া তীর্থ পৰ্য্যটনে বাহির হন ; সম্ভবতঃ তিনি যখন নূতন রাজধানী শিকরীতে গিয়াছিন, তখন তথা হইতে আজমীর ও চিতোর যান ; মিবারেয় রাজধানী চিতোর তখন মোগল কবলিত ; সেখানে প্রতাপাদিত্য সহজে প্রবেশলাভ করিয়াছিলেন। চিতোরই তাহার নিকট প্রধান তীর্থক্ষেত্র হইল । তিনি চিতোর দুর্গের সংস্থান ও নিৰ্ম্মাণ কৌশল দেখিয়া আসিয়াছিলেন। দেশে বিদেশে রাজপুতের সেই বীরত্ব-খ্যাতি, শক্রমিত্র মোগল-পাঠান সকলের নিকট সেই স্বদেশপ্রেমিক বীরজাতির চরিত্রের প্রতিপত্তি, আর সৰ্ব্বোপরি প্রতাপ সিংহের কঠোর প্রতিজ্ঞার জীৰন্ত দৃষ্টান্ত যুবরাজ প্রতাপাদিত্যকে একেবারে বিমুগ্ধ করিয়াছিল। খোসরোজের দিন হিন্দু রমণীর প্রতি আকবরের অত্যাচার কাহিনী, এবং সামস্ত রাজগণের নিকট হইতে কঙ্গ আনিয়া বিবাহ করিবার প্রথা নানা বর্ণে অতিরঞ্জিত হইয়া মোগল বাদশাহের প্রতি স্বজাতিভক্ত হিন্দুর একটা তীব্র ঘৃণা জন্মাইয়া দিতেছিল। {
- *मडीभत्र्छ बिज यौठ "यष्ठान निश्श", छूठौद्र बरकब्र१, २s० नूः ।
१ बाबकाश् चोकबच्न बाह्रश्चिो छोक्रवानीन्न गायउोखणप्"त्र ब्रिपात्र श्रेप्च् अक अर्का कछ जश्ब्र निप्ज विवाह कबिकहिष्णन जषय निख बश्लोक काशtब्र७ नश्ऊि विवांश् गिब्रहिप्लन । अश्कन sडूब नानन नीडिवप्न छिनि बरु ब्रांब५७ बtrनत्र नश्डि ध्ववाहिक नचप्स
