পাতা:যশোহর-খুল্‌নার ইতিহাস দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/১৬৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

藝 যশোরেশ্বরী )లి) পারে, কিন্তু যে অপূৰ্ব্ব কষ্টিপাথরে এই পীঠমুৰ্ত্তি নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহার বিনাশ বা ক্ষয় নাই। এবার মা যেমন উঠিলেন, সেই প্রস্তরের কালিমার মধ্য হইতে কালী মায়ের আভা ফুটিল। মূৰ্ত্তি যেখানে উঠিলেন, সেই খানেই রছিলেন ; কারণ সে বিরাট প্রতিমা আচল অটল, যেন পাহাড়ের মত ভারী। যে ভাবে উঠিয়াছিলেন, এখনও সেই ভাবেই আছেন। দেহের যতটুকু অংশ মেজের উপরে আছে, ততোধিক এবং স্থলতর অংশ ভূপ্রোথিত রহিয়াছে। এই অচল মূৰ্ত্তির চারিধারে বেড়িয়া মন্দ্রির উঠিল। প্রবাদ এই মায়ের জালামী মুক্তি বলিয়া উহার মস্তকোপরি ছাদ থাকিত না, ফাটিয়া ভাঙ্গিয়া জালা নির্গমনের পথ হইত ; তদবধি সেইস্থানে চিমনীর মত গাথিয়া ফাক্‌ করিয়া দেওয়া হয়। এ মুষ্টি পরে মানসিংহ লষ্টয়া গিয়াছেন বলিয় যে প্রবাদ আছে, তাহ৷ সত্য নহে। আমর পরে তাছা দেখাইব। যশোকেশ্বরী দেবী এখনও নিত্য পূজিত হন, শনি মঙ্গল বারে সেখানে লোকারণ্য হয়। কালীঘাটের মত ঈশ্বরীপুরও জাগ্ৰত পীঠ। যশোরেশ্বরীর বর্তমান নাটমন্দির, ঈশ্বরীপুর